চলতি বছরের ১৪ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ ঘোষণা করে ভারত। এ পরিস্থিতিতে ভারতবহির্ভূত বিকল্প দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতিপত্র নিয়ে রাখেন দেশের ব্যবসায়ীরা। গত সোমবার পর্যন্ত দুই লাখ টনেরও বেশি পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি নিয়েছেন তারা। যদিও এখন পর্যন্ত আমদানি হয়েছে অনুমোদিত পরিমাণের এক-চতুর্থাংশেরও কম। আমদানি কম হলেও পচনশীলতাই বাজারে মসলা পণ্যটির দাম স্থিতিশীল রেখেছে।
উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের তথ্যমতে, ৩ সেপ্টেম্বর থেকে চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্র বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিতে শুরু করে। গত ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত ৪৭৮ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সর্বমোট ২ লাখ ৬ হাজার ৭৮৮ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেয়া হয়। আমদানির অনুমতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর পেঁয়াজ ২৮ অক্টোবর থেকে দেশে আসতে শুরু করে। সর্বশেষ ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত মাত্র ৪৮ হাজার ৩৮৯ টন পেঁয়াজ চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে বাংলাদেশে আসে। মিসর, পাকিস্তান, চীন, উজবেকিস্তান, তুরস্কসহ ভারতবহির্ভূত বিভিন্ন দেশ থেকে এসব পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে।
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়