ব্রিটিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ব্রিটিশ কূটনীতিকদের নির্দিষ্ট কোনো হুমকি না থাকলেও তাদের অনেক কর্মী কিয়েভে কাজ করছেন এবং তাদের যুক্তরাজ্যে ফিরতে বলা হয়েছে। এর আগে একই ধরনের নির্দেশনা জারি করে যুক্তরাষ্ট্র।
এদিকে এ ব্যাপারে এখনও কোনো নির্দেশনা দেয়নি ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। ইইউর পররাষ্ট্রনীতি প্রধান জোসেফ বরেল বলেন, আমরা কর্মীদের তুলে নিয়ে কোনো ‘নাটকীয়’ অস্থিরতা তৈরি করতে চাই না।
সোমবার (১৪ জানুয়ারি) বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট খুব জরুরি নয় এমন কর্মী ও মার্কিনিদের খুব দ্রুত ইউক্রেন ছাড়ার জোর আহ্বান জানিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বিবৃতিতে বলা হয়, রাশিয়া ইউক্রেনের বিরুদ্ধে বড় ধরনের সেনা অভিযানের পরিকল্পনা করছে। তবে রাশিয়া সেই পরিকল্পনার কথা অস্বীকার করেছে।
স্টেট ডিপার্টমেন্ট এও জানিয়েছে, চলমান এই উত্তেজনার মধ্যে লোকজন যেন রাশিয়াও ভ্রমণ না করে। এতে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের বিরুদ্ধে সম্ভাব্য হয়রানি ও অশান্তি সৃষ্টি করা হতে পারে।
স্টেট ডিপার্টমেন্টের একজন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানিয়েছে, ইউক্রেনে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস খোলা রয়েছে। কিন্তু হোয়াইট হাউস থেকে বারবার সম্ভাব্য আক্রমণের বিষয়ে সতর্ক করা হচ্ছে।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়