আপাতত দুই পক্ষই একে অপরের বিরুদ্ধে কোনো রকম আক্রমণ চালাবে না। কাতারের মধ্যস্থতায় এমনই চুক্তি হলো ইসরাইল এবং ফিলিস্তিনের হামাসের মধ্যে। করোনাকালে সাময়িক সময়ের জন্য গাজা উপত্যকার সঙ্গে ইসরাইলী সেনার সংঘর্ষ কিছুটা কমলেও গত ৬ আগস্ট থেকে ফের তা শুরু হয়ে গিয়েছিল। কাতারের মধ্যস্থতায় আপাতত তার অবসান হলো বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
গত ৬ আগস্ট গাজা ভূখণ্ড লক্ষ্য করে রকেট ছোড়ে ইসরাইল। ইসরাইলের সেনাবাহিনী দাবি করে, গাজায় হামাসের ক্যাম্প লক্ষ্য করে রকেট ছোড়া হয়েছিল। ইসরাইলের দাবি, দক্ষিণ ইসরাইলে বিস্ফোরক-বেলুন পাঠিয়েছিল হামাস। এর পর প্রায় প্রতিদিনই হামাস এবং ইসরাইলী সৈন্যদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। দুই পক্ষই সীমান্তের দুই পারে রকেট ছুড়েছে। আক্রমণের পাশাপাশি গাজা উপত্যকায় অর্থনৈতিক অবরোধ আরো জোরদার করে ইসরাইল। গাজার অধিবাসীদের সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া বন্ধ হয়ে যায়। সীমান্ত দিয়ে খাবার এবং প্রয়োজনীয় সামগ্রী ঢোকাও বন্ধ করে দেয়া হয়।
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়