দেশীয় ইলেকট্রনিক ও অটোমোবাইল পণ্যের বাজারে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ পণ্য তৈরি করে সবার আবেগ ছুঁয়েছে ওয়ালটন। ফলে স্বল্প সময়েই একটি সফল কোম্পানি হিসেবে নাম লিখিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। ইতিমধ্যে বিলিয়ন ডলারের কোম্পানি হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে ওয়ালটন। পুঁজি বাজারেও প্রবেশ করেছে। অন্যদিকে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির দেশের বাজারে প্রবেশের বয়স খুব বেশি দিনের নয়। তবুও ব্র্যান্ডটি এখন উজ্জ্বল। ইভ্যালি কর্তৃপক্ষের দাবি দেশীয় ই-কমার্সের অর্ধেকের বেশি অংশ তাদের দখলে।
বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ক্রেতারা কী চায় তা খুবই ভালোভাবে বুঝতে সক্ষম প্রতিষ্ঠান দুটি। বিপণনেও এগিয়ে তারা। ক্রেতাদের কাছে পৌঁছানোর বিশেষ কৌশল অবলম্বন করছে প্রতিষ্ঠান দুটি। তরুণসহ সব বয়সীদের প্রয়োজনীয় পণ্য ও সেবার যোগান দিয়ে প্রতিষ্ঠান দুটি এখন শীর্ষে। দেশে মিডল অ্যান্ড অ্যাডভান্স কনজ্যুমার বাড়ছে। ফলে দুটি প্রতিষ্ঠানই তা ধরতে সক্ষম হয়েছে। ফলে সাফল্যও পেয়েছে তারা।
ওয়ালটনের প্রতিষ্ঠাকাল ১৯৭৭ হলেও প্রতিষ্ঠানটি ইলেক্ট্রনিকস ও অটোমাবাইল ব্যবসায়ে প্রবেশ করে ২০০০ সালে। বর্তমানে এটি বিলিয়ন ডলারের কোম্পানি। অন্যদিকে ইভ্যালি বাজারে এসেছে ২০১৮ সালে। ইভ্যালি কর্তৃপক্ষ জানান, ওই বছর এবং ২০১৯ সালে সবকিছুতেই ইভ্যালির গ্রোথ ছিল ১০ গুণ। আর ২০২০ সালে ইভ্যালির গ্রোথ এক হাজার শতাংশ।
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়