নানা উদ্যোগ সত্ত্বেও পুঁজিবাজারে আসছে না ব্যাংকের বিনিয়োগ

প্রচলিত হিসাবে ব্যাংক তার ইকুইটির ২৫ শতাংশ পর্যন্ত অর্থ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে পারে। এর বাইরে সব তফসিলি ব্যাংকের জন্য বিভিন্ন ছাড় দিয়ে ব্যাংকপ্রতি সর্বোচ্চ ২০০ কোটি টাকা পর্যন্ত বিশেষ তহবিল গঠনের সুযোগ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। যদিও অনেক ব্যাংকই এখনো এ সুবিধা গ্রহণ করেনি। পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ব্যাংকের অনীহার পেছনে ভালো শেয়ারের স্বল্পতা, দক্ষ কর্মীর সংকট, সঞ্চিতি সংরক্ষণ, কারসাজিসহ আরো বেশকিছু কারণকে দায়ী করছেন ব্যাংকাররা।

ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১ অনুসারে, এককভাবে একটি ব্যাংক তার ইকুইটির ২৫ শতাংশ পর্যন্ত পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে পারে। সুযোগ রয়েছে সাবসিডিয়ারি কোম্পানির মাধ্যমে বিনিয়োগেরও। পাশাপাশি পুঁজিবাজার স্থিতিশীলতায় ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রতিটি তফসিলি ব্যাংককে সর্বোচ্চ ২০০ কোটি টাকার তহবিল গঠনের মাধ্যমে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এক্ষেত্রে দেশের ৫৯টি তফসিলি ব্যাংক সম্মিলিতভাবে সর্বোচ্চ প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার তহবিল গঠনের মাধ্যমে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে পারে। এ তহবিলের মাধ্যমে বিনিয়োগকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগসীমার আওতার বাইরে রেখেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এছাড়া ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্থগিত থাকবে এ তহবিলের মাধ্যমে বিনিয়োগ করা সংশ্লিষ্ট পোর্টফোলিওগুলোর বাজারভিত্তিক পুনর্মূল্যায়ন। অর্থাৎ ক্রয়মূল্যের ভিত্তিতে আর্থিক বিবরণীতে বিনিয়োগের তথ্য প্রকাশ করতে পারবে ব্যাংক। পুঁজিবাজারে ব্যাংকের প্রচলিত বিনিয়োগ নীতিমালার তুলনায় বিশেষ তহবিলে বেশকিছু ছাড় দেয়া হলেও অনেক ব্যাংকই এখনো পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে আগ্রহী নয়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান বলছে, এখন পর্যন্ত ৩১টি তফসিলি ব্যাংক পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের জন্য বিশেষ তহবিল গঠন করেছে। এর মধ্যে পুরো ২০০ কোটি টাকার তহবিল গঠন করেছে, এ রকম ব্যাংকের সংখ্যাও নামমাত্র। ব্যাংকের তহবিলের মোট পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে বিনিয়োগ হয়েছে মাত্র ১ হাজার ৮৮৪ কোটি টাকা, যা মোট গঠিত তহবিলের প্রায় ৪৪ শতাংশ। এর বাইরে বর্তমানে প্রায় সব ব্যাংকেরই বিনিয়োগ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আইনি সীমার অনেক নিচে আছে। বর্তমানে পুঁজিবাজারে ব্যাংকগুলোর গড় বিনিয়োগ তাদের ইকুইটির ১৫ শতাংশ। ফলে আইনি সীমার মধ্যেই ব্যাংকগুলোর আরো ১০ শতাংশ পর্যন্ত বিনিয়োগ বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে।

বর্তমানে প্রচলিত ও বিশেষ তহবিল দুভাবেই ব্যাংকগুলোর পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ভালো সুযোগ রয়েছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও অনেক ব্যাংকই পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে আগ্রহ দেখাচ্ছে না। এজন্য বেশকিছু কারণকে দায়ী করছেন ব্যাংকাররা। প্রচলিতভাবে কিছু ব্যাংক কখনই দেশের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে না। বিশেষ করে বিদেশী ব্যাংকগুলো। অনেক ব্যাংকের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত নেয়ার মতো দক্ষ কর্মী নেই। ফলে এখানে বিনিয়োগ করে ইতিবাচক রিটার্ন নিয়ে তাদের দুশ্চিন্তায় থাকতে হয়। আগ্রহী ব্যাংকগুলোর অভিযোগ, বাজারে বিনিয়োগ করার মতো পর্যাপ্ত ভালো শেয়ারের অভাব রয়েছে। আবার অনেক সময় বাজার নিম্নমুখী থাকলে নিয়ন্ত্রক সংস্থার পক্ষ থেকে শেয়ার বিক্রি করতে নিষেধ করা হয়। এ বিষয়টিকেও ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন না ব্যাংকাররা।

এ বিষয়ে অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) বোর্ড অব গভর্নরসের সদস্য এবং মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের (এমটিবি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বণিক বার্তাকে বলেন, আমাদের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করার মতো ভালো কোম্পানির অভাব রয়েছে। বাজারে ফিক্সড ইনকাম সিকিউরিটিজ সবার প্রথমে আসার কথা। কিন্তু আমাদের এখানে ইকুইটি শেয়ার আগে এসেছে। বর্তমানে যদিও ফিক্সড ইনকাম সিকিউরিটিজ তালিকাভুক্ত হওয়া শুরু করেছে। গুজব-নির্ভরতার কারণে বাজারে অস্থিরতাও বেশি। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর সংখ্যাও বেশ কম। এসব কারণে চাইলেও অনেক ক্ষেত্রেই বিনিয়োগ করা সম্ভব হয় না।

সার্কিট ব্রেকার ও ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণের মতো নিয়ন্ত্রণমূলক পদক্ষেপেও কেউ কেউ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে অস্বস্তিবোধ করেন। তার ওপর মৌলভিত্তির ভালো কোম্পানির তুলনায় দেশের পুঁজিবাজারে স্বল্পমূলধনি কোম্পানি শেয়ারের দর বাড়তে দেখা যায় বেশি, যা অনেক ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোকে বিনিয়োগে নিরুৎসাহিত করছে। মিউচুয়াল ফান্ডের সম্পদ ব্যবস্থাপকদের প্রতি আস্থার ঘাটতির কারণে ব্যাংকাররা এ খাতেও বিনিয়োগে আগ্রহ দেখান না।

ব্যাংক এশিয়ার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আরফান আলী বণিক বার্তাকে বলেন, ব্যাংকগুলো পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে চায়। কিন্তু এক্ষেত্রে সমস্যা হচ্ছে পুঁজিবাজার সম্পর্কে বিশেষায়িত জ্ঞান আছে এমন কর্মীর অভাব রয়েছে ব্যাংকগুলোতে। তবে আমাদের পুঁজিবাজার এখনো বিকশিত হওয়ার পর্যায়ে রয়েছে। ভবিষ্যতে বাজারটি আরো বড় হবে। ফলে সামনের দিনগুলোতে পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ আরো বাড়বে।

দেশের পুঁজিবাজারে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বিনিয়োগ রয়েছে এমন বেশকিছু ব্যাংকও রয়েছে। তারা নিজস্ব পোর্টফোলিওর পাশাপাশি সাবসিডিয়ারি কোম্পানির মাধ্যমেও পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করেছে। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দেয়া বিশেষ তহবিলের সুবিধা নিয়ে পুরো ২০০ কোটি টাকাই পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করেছে। এ বিষয়ে সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসরুর আরেফিন বণিক বার্তাকে বলেন, আমরা পুঁজিবাজারের জন্য পুরো ২০০ কোটি টাকার তহবিলই বিনিয়োগ করেছি। এক্ষেত্রে বেক্সিমকো লিমিটেডের সুকুক, আমাদের সাবসিডিয়ারি মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজসহ অন্যান্য ব্রোকারেজ এবং মার্চেন্ট ব্যাংককে এ তহবিল থেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের জন্য অর্থ দেয়া হয়েছে। আমাদের একটি দক্ষ বিনিয়োগ কমিটি রয়েছে এবং তাদের পরামর্শে আমরা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে লাভবান হয়েছি। বিশেষ করে ২০০ কোটি টাকার তহবিল গঠন করে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সঞ্চিতি সংরক্ষণসহ বিভিন্ন ধরনের ছাড় দেয়া হয়েছে। ফলে ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের জন্য এটি ভালো একটি সুযোগ বলে আমি মনে করি।

মূল্যস্ফীতি ও ডলারের দর নিয়ন্ত্রণে মুদ্রাবাজার থেকে অর্থ উঠিয়ে নেয়ার কারণে সার্বিকভাবে তারল্য কমেছে। এ কারণে পুঁজিবাজারেও তারল্য সরবরাহ কমে গেছে। মূল্যস্ফীতি ও ডলারের ঊর্ধ্বমুখিতা নিয়ন্ত্রণে এলে তখন পুঁজিবাজারে তারল্য সরবরাহও বাড়বে বলে মনে করছেন ব্যাংকাররা। এ বিষয়ে সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স (এসবিএসি) ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ বণিক বার্তাকে বলেন, কভিডের কারণে গত বছর বেসরকারি খাতের প্রবৃদ্ধি কমে গিয়েছিল। এ কারণে ব্যাংকগুলোর কাছে তখন পর্যাপ্ত তারল্য থাকায় তারা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করেছে। এ বছর বেসরকারি খাতে ঋণের চাহিদা বাড়ায় ব্যাংকের তারল্য কমে গেছে। স্বাভাবিকভাবেই এ কারণে বর্তমানে ব্যাংকগুলো পুঁজিবাজারে তুলনামূলক কম বিনিয়োগ করবে। অন্যদিকে মূল্যস্ফীতি ও ডলারের দর নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজার থেকে অর্থ উঠিয়ে নিয়েছে। এ কারণে মুদ্রাবাজারে তারল্য কমে গেছে। এতে স্বাভাবিকভাবেই পুঁজিবাজারেও তারল্য সরবরাহ কমবে। তবে আমি দেশের পুঁজিবাজার নিয়ে আশাবাদী। এরই মধ্যে আমরা বিশেষ তহবিল থেকে শতকোটি টাকা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করেছি। আশা করছি পুঁজিবাজারের তারল্য সংকট দ্রুতই কেটে যাবে।

পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও ব্যাংকারদের মধ্যে বৈঠক হয়। এতে ব্যাংকাররা জানান, বিদ্যমান ও আসন্ন ঝুঁকি বিশ্লেষণের মাধ্যমে আমানতকারী ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ বিবেচনায় লাভজনক খাতে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিনিয়োগ করে ব্যাংকগুলো। এক্ষেত্রে তারল্য ঝুঁকি একটি অগ্রাধিকার বিষয়। যেসব বিনিয়োগ তারল্য ব্যবস্থাপনাসহ ব্যাংকিং ব্যবসায় নগদ অর্থের প্রয়োজন মেটাতে সাহায্য করে, সেসব ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিনিয়োগ করে। নগদ জমা সংরক্ষণের হার (সিআরআর) সংরক্ষণ এবং নির্ধারিত মাত্রায় ঋণ আমানতের অনুপাত (এডিআর) বজায় রেখে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করার মতো তারল্য বর্তমানে অনেক ব্যাংকেরই নেই। অনেক ব্যাংককে তাদের ধারণকৃত শেয়ারের মূল্য হ্রাসজনিত ক্ষতির বিপরীতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ সঞ্চিতি রাখতে হয়েছে। এ কারণে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে স্থিতিশীলতাকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে কেউ কেউ। ঋণের তুলনায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে ঝুঁকি বেশি থাকায় অনেকে এ ধরনের বিনিয়োগে অতিমাত্রায় সতর্কতা অবলম্বন করে থাকে। পুঁজিবাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপরও ব্যাংকের আস্থার ঘাটতি রয়েছে। খেলাপি ঋণের বিপরীতে ২০ থেকে ১০০ শতাংশ হারে সঞ্চিতি সংরক্ষণের জন্য ন্যূনতম ছয় মাস থেকে নয় মাস সময় পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে সঞ্চিতি সংরক্ষণ হার ২০ থেকে ১০০ শতাংশ। অন্যদিকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের বিপরীতে পোর্টফোলিও ভিত্তিক মূল্যহ্রাসের বিপরীতে নিয়মিত ভিত্তিতে শতভাগ সঞ্চিতি সংরক্ষণ করতে হয়, যা ব্যাংকের মূলধন ও মুনাফার ওপর চাপ তৈরি করে।

সভায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বেশকিছু বিষয়ে ছাড় দেয়ার আহ্বান জানান ব্যাংকাররা। এর মধ্যে রয়েছে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের বিপরীতে সঞ্চিতি সংরক্ষণের ক্ষেত্রে কিছুটা ছাড় দেয়া, পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ সীমা নির্ধারণের ক্ষেত্রে বিবেচ্য মূলধন উপাদানগুলোর সঙ্গে নতুন উপাদান যুক্ত করা, পারপেচুয়াল বন্ডকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ সীমার আওতা থেকে বাদ দেয়া এবং তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলোকে জেড ক্যাটাগরিতে অবনমনের ক্ষেত্রে বিদ্যমান নীতিমালা শিথিল করা। এছাড়া পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা যাতে পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে পারেন, সেজন্য সুনির্দিষ্ট বিনিয়োগ নীতিমালা প্রণয়নে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
এই বিভাগের আরও খবর
বোতলের সয়াবিন তেলের লিটার ১৬৭, খোলা ১৪৭ টাকা

বোতলের সয়াবিন তেলের লিটার ১৬৭, খোলা ১৪৭ টাকা

দৈনিক ইত্তেফাক
মেট্রোরেলের টিকিটে ভ্যাট না বসানোর চেষ্টা চলছে

মেট্রোরেলের টিকিটে ভ্যাট না বসানোর চেষ্টা চলছে

প্রথমআলো
বাংলাদেশ থেকে সরাসরি তৈরি পোশাক আমদানি করতে পারে ব্রাজিল

বাংলাদেশ থেকে সরাসরি তৈরি পোশাক আমদানি করতে পারে ব্রাজিল

বিডি প্রতিদিন
ভারতে স্বর্ণের দামে সর্বকালের রেকর্ড

ভারতে স্বর্ণের দামে সর্বকালের রেকর্ড

বিডি প্রতিদিন
বাংলাদেশে গত এক যুগে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নে মধ্যপ্রাচ্যের অবদান সামান্য

বাংলাদেশে গত এক যুগে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নে মধ্যপ্রাচ্যের অবদান সামান্য

বণিক বার্তা
ঈদের আগে দুই দফা বাড়তে পারে সয়াবিন তেলের দাম

ঈদের আগে দুই দফা বাড়তে পারে সয়াবিন তেলের দাম

জনকণ্ঠ
ট্রেন্ডিং
  • ভালোবাসা দিবসে পরী মনির ‘বুকিং’

  • নির্বাচনের আগে পাকিস্তানে জোড়া বিস্ফোরণে নিহত ২৮

  • ভিসা পদ্ধতি পুরোপুরি তুলে নিলো যে দেশ

  • শন্তিপূর্ণভাবে মানুষ যাতে ভোট দিতে পারে সে ব্যবস্থা করেছি: প্রধানমন্ত্রী

  • ২০৩৫ সালের মধ্যে চীনের পারমাণবিক অস্ত্র বাড়বে তিন গুণ

  • তানজানিয়ায় প্লেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৯

  • ব্যাংকে ৫ কোটি টাকার বেশি থাকলে বেশি কর

  • কাতার বিশ্বকাপে ফিরছে জিদানের সেই ভাস্কর্য

  • ইন্দোনেশিয়ার নিষেধাজ্ঞায় তেলের মূল্য আকাশছোঁয়া

  • অবিশ্বাস্য কীর্তিতে হাজার রানের ক্লাবে এনামুল বিজয়