রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন শুক্রবার বলেছেন, ইউক্রেনের সাথে তার অচলাবস্থায় যুক্তরাষ্ট্র এবং ন্যাটো মস্কোর উদ্বেগের সমাধান করেনি। পুতিন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর সাথে একটি ফোনালাপে এই মন্তব্য করেছেন। তিনি এই অবস্থানের বিরোধিতা করে বলেন, পশ্চিমা কূটনৈতিক প্রতিক্রিয়া ন্যাটো সম্প্রসারণের বিষয়ে রাশিয়ার উদ্বেগকে বিবেচনায় নেয়নি। তাছাড়াও তারা রাশিয়ার সীমান্তের কাছে জোটের অস্ত্র মোতায়েন বন্ধ করা এবং পূর্ব ইউরোপ থেকে তাদের বাহিনীকে ফিরিয়ে নেয়ার বিষয়টিও বিবেচনা করেনি।
যুক্তরাষ্ট্রের এবং ন্যাটোর কর্মকর্তারা এই দাবিগুলো প্রত্যাখ্যান করেছেন। তবে সংলাপ সম্ভব এমন ক্ষেত্রগুলোর রূপরেখা দিয়েছেন৷
ফরাসি প্রেসিডেন্সির এক কর্মকর্তা বলেছেন যে ম্যাক্রোঁর সাথে শুক্রবারের ফোনালাপের সময়ে পুতিন এই পরিস্থিতির প্রকোপ হ্রাস করার আহ্বান জানিয়েছিলেন, যাতে রাশিয়ার শীর্ষ কূটনীতিকের মন্তব্য প্রতিধ্বনিত হয়েছিল।
রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ বলেছেন, রাশিয়া ইউক্রেনের সাথে যুদ্ধ চায় না, তবে প্রয়োজনে পাশ্চাত্যের বিরুদ্ধে তার নিরাপত্তা স্বার্থ রক্ষা করবে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আগামী দিনে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করতে পারে এমন একটি 'নির্দিষ্ট সম্ভাবনা' সম্পর্কে সতর্ক করার এক দিন পর শুক্রবার রাশিয়ান রেডিও স্টেশনগুলোর সাথে একটি সাক্ষাত্কারে লাভরভের এই মন্তব্য করেছেন।
লাভরভ বলেন, 'যদি এটি রাশিয়ার ওপর নির্ভর করে, তাহলে কোনো যুদ্ধ হবে না। আমরা যুদ্ধ চাই না। কিন্তু আমরা আমাদের স্বার্থকে অশালীনভাবে পদদলিত হতে দেব না, উপেক্ষা করতে দেব না।'
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউজের এক বিবৃতিতে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে সতর্ক করেন যে রাশিয়া আগামী মাসে ইউক্রেন আক্রমণ করতে পারে।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়