২০০৪ সালে ভারতের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডে জয়ের নায়ক তিনি। ২০০৭ বিশ্বকাপেও ম্যাচসেরা মাশরাফি বিন মর্তুজা। ২০১৫ সালে ভারতের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডে সিরিজ জয়ী বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক আন্তর্জাতিক ক্রিকেট দেখেন টিভিতে। ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের দ্বিতীয় ওয়ানডে সিরিজ জয়ের এই তারকা দর্শক মুগ্ধ মেহেদী হাসান মিরাজ ও এবাদত হোসেনের উত্থান দেখে।
‘(মেহেদী হাসান) মিরাজ যা করেছে, এককথায় অবিশ্বাস্য। ও তো নতুন কেউ না। আগেও ভালো করেছে। তবে ওর মানসিকতায় যে পরিবর্তন দেখলাম, দারুণ! এই মাইন্ড সেট আলাদা জিনিস। আমি এটা পারি—এই বিশ্বাস মিরাজ করে দেখিয়েছে’, গতরাতে ভারতের বিপক্ষে উত্তরসূরিদের আরেকটি সিরিজ জয় দেখে আপ্লুত মাশরাফি বিন মর্তুজা।
মিরাজের পর আলাদাভাবে ফাস্ট বোলার এবাদত হোসেনকে ‘স্যালুট’ করেছেন মাশরাফি, ‘ওর ট্রান্সফরমেশন দেখার মতো। এক বছর আগের বিপিএল থেকে ওর উন্নতি করা দেখছি। যত সময় যাচ্ছে, ততই সব ফরম্যাটে উন্নতি করছে এবাদত। দলে নিজের জায়গা নিজে করে নিয়েছে। সবচেয়ে বড় ব্যাপার, এ জায়গায় এসে নিজেকে মানিয়ে নিয়েছে। ওর গতি আছে। সঙ্গে নিখুঁত নিশানায় ভারতের সবচেয়ে বড় ক্ষতিটা ও করেছে। এবাদতের সবচেয়ে ভালো দিক, শেখার চেষ্টা। ’
২০১৫ সালে মিরপুরে জেতা ভারত সিরিজেই ওয়ানডে অভিষেক হয়েছিল লিটন দাস ও মুস্তাফিজুর রহমানের। সাত বছর পরের বাংলাদেশকে একটু ভিন্নভাবে মূল্যায়ন করেন মাশরাফি, ‘সব জয়ই আনন্দের। সেবার (২০১৫) নতুন অভিজ্ঞতা ছিল। এখনকার দল অনেক পরিণত, কিছুদিন আগে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকেও সিরিজ জিতে এসেছে। অন্যরা কী ভাবে জানি না, আমি নিশ্চিত যে ভারতকে হারানোর আত্মবিশ্বাস বাংলাদেশ দলের ছিল। ’ সেটা দূর থেকেও আঁচ করতে পারেন মাশরাফি, ‘ফোকাস দেখেছেন? শরীরী ভাষা আর ফিল্ডিং তো দুর্দান্ত হয়েছে। ’ শুধু দলের ব্যাটিংয়েই যা একটু মন ভরেনি সাবেক অধিনায়কের, ‘ব্যাটিংয়ের জায়গাটা ঠিক হলে সিরিজ ৩-০ হবে। ’
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়