এজাজ আহমদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমাদের এলাকায় আকবরের কিছু বিশ্বস্ত সোর্স ছিলেন। এই সোর্সরাই মাদক বেচাকেনার সঙ্গে জড়িত। সোর্সরা প্রায়ই ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকাপয়সা আদায় করে আকবরসহ নিজেদের মধ্যে ভাগ-বাঁটোয়ারা করে নিতেন। একইভাবে তাঁরা আমার ভাইকেও (আলিম) আটক করে ৪০ হাজার টাকা দাবি করেন। মিথ্যা মামলায় জেলে পাঠানোর পর বর্তমানে আমার ভাই জামিনে আছেন।’
আকবর হোসেনের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগে এখন সরব নগর পুলিশ এলাকা। ফাঁড়িতে পুলিশি হেফাজতে মৃত্যুর ঘটনার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গোপন একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, একজন আকবরের কারণে সিলেট মহানগর পুলিশ (এসএমপি) ভাবমূর্তির সংকটে পড়েছে।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়