এএফসি কাপ বসুন্ধরা কিংসের কাছে এক আক্ষেপের নাম। করোনা মহামারির কারণে গত বছর বাতিল হওয়া এএফসি কাপে বসুন্ধরা খেলেছিল মাত্র এক ম্যাচ। অথচ এশিয়ান ক্লাব ফুটবলের দ্বিতীয় সেরা এই আসরকে ঘিরে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নদের বিনিয়োগ ছিল কয়েক কোটি টাকা। আগের বছরের হতাশা ভুলে কিংসরা আবারও এএফসি কাপের জন্য নিজেদের প্রস্তুত করে মাঠে নামার অপেক্ষায় ছিল। গত মে মাসে মালদ্বীপে হওয়ার কথা ছিল ‘ডি’ গ্রুপে বসুন্ধরার ম্যাচগুলো। কিন্তু বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে রওনা হওয়ার আগমুহূর্তে স্থগিত হয় ‘ডি’ গ্রুপের খেলা। আগস্টে নতুন সময়সূচি নির্ধারণ করেছে এএফসি। তবে নতুন সূচিতেও কিংসের এএফসি কাপ খেলা নিয়ে তৈরি হয়েছে শঙ্কা।
এমনকি বাতিলও হয়ে যেতে পারে ‘ডি’ গ্রুপের ম্যাচগুলো। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া।
১৮ থেকে ২৪শে আগস্ট হওয়ার কথা এএফসি কাপের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের ম্যাচগুলো। আয়োজক হওয়ার জন্য আবেদনও করেছে বসুন্ধরা। ভারত আয়োজক হওয়ার আবেদন না করলেও মালদ্বীপ আগ্রহ দেখিয়েছে। মালদ্বীপে গিয়ে কোয়রেন্টিন নীতিমালা ভঙ্গ করেছিল ভারতীয় ক্লাব বেঙ্গালুরু এফসির কয়েকজন ফুটবলার। এরপরই এএফসি কাপ ম্যাচ আয়োজনে বেঁকে বসে মালদ্বীপ সরকার। আয়োজক হিসেবে মালদ্বীপ তাই পিছিয়ে পড়েছে। এএফসিকে ভাবাচ্ছে বাংলাদেশের করোনা পরিস্থিতি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এএফসির একজন কর্মকর্তা টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেন, ‘টুর্নামেন্ট (এএফসি কাপ) অবশ্যই এগিয়ে চলবে। কিন্তু আয়োজক (এএফসি) যদি উপযুক্ত ভেন্যু খুঁজে না পায় সেক্ষেত্রে বাতিল হয়ে যাবে সেই গ্রুপের খেলা। বাংলাদেশ অবশ্য আগ্রহ দেখিয়েছে। তারা সিলেটে ম্যাচ আয়োজন করতে চায়। দেখা যাক এএফসি বাংলাদেশের আবেদনের প্রেক্ষিতে কি সিদ্ধান্ত নেয়। মালদ্বীপও আগ্রহ দেখিয়েছে। গত মে’র ঘটনার জন্য তাদের আয়োজক হওয়া কঠিন।’
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়