আমার কাছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার মেসেজ বেশি আছে: শিক্ষামন্ত্রী

করোনাকালে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার থেকে বন্ধ রাখার মেসেজ বেশি আছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। 

শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে প্রয়াত আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আব্দুল মতিন খসরুর স্মরণসভায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা জানান।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার সব প্রচেষ্টা আছে। যেকোনো সময় চাইলে খুলে দেয়া যায়। 

‘যারা আন্দোলন করে যাচ্ছেন খুলে দেয়ার জন্য, তাদের মধ্যে সবার মতামত প্রতিফলিত হয় না। অনেক অভিভাবক সেখানে কথা বলতে পারেন না। আমার কাছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার থেকে বন্ধ থাকার মেসেজ বেশি আছে।’

করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে দেশের নাগরিক ও শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য বিষয়ে ঝুঁকি নেওয়া হবে না বলেও জানান দীপু মনি। 

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার বিষয়ে আমরা যে তারিখই নির্দিষ্ট করি না কেন, অবস্থা অনুকূলে না এলে মানুষের স্বাস্থ্য নিয়ে আমরা ঝুঁকি নেব না। 

তিনি বলেন, আমরা অনলাইন শিক্ষাব্যবস্থা চালু রেখেছি। যদিও তার সীমাবদ্ধতা আছে, প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছি। এখন আমরা একটা যুদ্ধের মধ্যে আছি।

দীপু মনি বলেন, আমাদের কাছে শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং অভিভাবক সবার স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। গুরুত্ব দিয়েই আমরা প্রায় এক বছর দুই মাসের বেশি সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ রেখেছি। কিন্ত জাতীয় শিক্ষাকার্যক্রম বন্ধ নেই। 

‘অনলাইনে পড়াশোনা চলছে। প্রতিদিনের অনলাইন পড়াশোনার মান এবং পরিসর বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং আমরা সবাই এতে অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছি। সারা পৃথিবীও অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছে।’

শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার চেষ্টা করেছি, কিছুটা খুলেছি। আবার বাধ্য হয়ে বন্ধও করে দিয়েছি। যেখানে ষোলআনা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা সম্ভব, সেখানে কিন্তু সেটি খুলে রাখেনি কেউ। আমরা বিস্তার পরিকল্পনা করেছি, কীভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা যায়। আমাদের সেই ব্যবস্থা করা হয়েছে এবং সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।

তিনি বলেন, বিশেষজ্ঞরা বলেছেন সংক্রমণের হার ৫ শতাংশের নিচে না নামলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে খুলে দেওয়া উচিত নয়। ঈদ যাত্রার কারণে সংক্রমণের হার আবারও কিছুটা ঊর্ধ্বগামী। আমরা বলেছি ১৩ জুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো দিতে চাই। আমরা চেষ্টা করবো। অনেক জায়গা থেকে চাপ আছে, অনেক আন্দোলনের ডাক আছে। তবে সেটি বৃহত্তর ছাত্র সমাজ বা অভিভাবক যারা আছেন, তাদের মতামত প্রতিফলিত করে না।
এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসি পরীক্ষার নাম পরিবর্তন হতে পারে

এসএসসি পরীক্ষার নাম পরিবর্তন হতে পারে

জনকণ্ঠ
সুখবর! অর্ধলক্ষ শিক্ষক নিয়োগ: কাল শূন্যপদের তথ্য সংশোধনের শেষ তারিখ

সুখবর! অর্ধলক্ষ শিক্ষক নিয়োগ: কাল শূন্যপদের তথ্য সংশোধনের শেষ তারিখ

জনকণ্ঠ
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশী শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমতে কমতে একেবারে তলানিতে

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশী শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমতে কমতে একেবারে তলানিতে

বণিক বার্তা
রমজান মাসজুড়ে স্কুল বন্ধের আদেশের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল

রমজান মাসজুড়ে স্কুল বন্ধের আদেশের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল

যুগান্তর
রোজায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল বন্ধ থাকবে: হাইকোর্ট

রোজায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল বন্ধ থাকবে: হাইকোর্ট

যুগান্তর
ঢাবির ৭ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ৬০ জনকে শাস্তি

ঢাবির ৭ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ৬০ জনকে শাস্তি

যুগান্তর
ট্রেন্ডিং
  • ভালোবাসা দিবসে পরী মনির ‘বুকিং’

  • নির্বাচনের আগে পাকিস্তানে জোড়া বিস্ফোরণে নিহত ২৮

  • ভিসা পদ্ধতি পুরোপুরি তুলে নিলো যে দেশ

  • শন্তিপূর্ণভাবে মানুষ যাতে ভোট দিতে পারে সে ব্যবস্থা করেছি: প্রধানমন্ত্রী

  • ২০৩৫ সালের মধ্যে চীনের পারমাণবিক অস্ত্র বাড়বে তিন গুণ

  • তানজানিয়ায় প্লেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৯

  • ব্যাংকে ৫ কোটি টাকার বেশি থাকলে বেশি কর

  • কাতার বিশ্বকাপে ফিরছে জিদানের সেই ভাস্কর্য

  • ইন্দোনেশিয়ার নিষেধাজ্ঞায় তেলের মূল্য আকাশছোঁয়া

  • অবিশ্বাস্য কীর্তিতে হাজার রানের ক্লাবে এনামুল বিজয়