উচ্চমূল্যের গ্যাস দিয়ে উত্তরবঙ্গে কি শিল্পায়ন সম্ভব

দেশের উত্তরাঞ্চলে প্রাকৃতিক গ্যাসের সরবরাহ দিতে প্রায় পাঁচ বছর আগে পাইপলাইন নির্মাণের একটি প্রকল্প নেয় সরকার। প্রকল্পের মূল লক্ষ্য ছিল উত্তরবঙ্গের শিল্পায়নকে ত্বরান্বিত করা। প্রকল্পটি এখন শেষের পর্যায়ে। যদিও প্রাকৃতিক গ্যাসের স্থানীয় সরবরাহ ও আন্তর্জাতিক বাজারের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় এর মূল লক্ষ্য পূরণ হওয়া নিয়েই বড় ধরনের আশঙ্কা জেগেছে। এরই মধ্যে শিল্প খাতে সরবরাহকৃত গ্যাসের দাম বাড়ানো হয়েছে কয়েক দফায়। আবার বিদ্যমান কারখানাগুলোয়ও চাহিদামাফিক সরবরাহ দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। এর মধ্যে নির্মীয়মাণ পাইপলাইনটি স্থাপন শেষে উত্তরবঙ্গে গ্যাসের নতুন করে বাড়তি চাহিদা তৈরি হলেও তা পূরণ করা সম্ভব হবে কিনা, সে বিষয়ে প্রশ্ন তুলছেন জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও শিল্প মালিকরা।

বিষয়টি নিয়ে তাদের বক্তব্য হলো সরবরাহ সংকটে গ্যাসের বর্তমান চাহিদা ও জোগানে এরই মধ্যে বড় ফারাক দেখা দিয়েছে। বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে শুরু করে শিল্প-আবাসিকে প্রয়োজনমতো গ্যাস সরবরাহ করতে পারছে না পেট্রোবাংলা। উত্তরবঙ্গে পাইপলাইনের মাধ্যমে বাড়তি চাহিদা তৈরি সম্ভব হলেও বাড়তি সরবরাহের মতো বাস্তবতা এ মুহূর্তে গ্যাস খাতে নেই। ফলে অর্থনৈতিকভাবে প্রকল্পটি চ্যালেঞ্জে পড়তে পারে। স্থানীয়ভাবে সরবরাহ করা সম্ভব না হলে বিকল্প হলো এলএনজি আমদানি করে গ্যাস সরবরাহ করা। কিন্তু সে ক্ষেত্রেও প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ ও গ্যাস সরবরাহের ব্যয় যুক্ত হলে শিল্প-কারখানাগুলোর পক্ষে এ খরচ পোষানো সম্ভব হবে কিনা তা নিয়েও রয়েছে বড় ধরনের সংশয়।

দেশের উত্তরাঞ্চলে গ্যাস সরবরাহের লক্ষ্যে ‘বগুড়া-রংপুর-সৈয়দপুর গ্যাস সঞ্চালন পাইপলাইন নির্মাণ’ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে রাষ্ট্রায়ত্ত সঞ্চালন খাতের প্রতিষ্ঠান গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানি লিমিটেড (জিটিসিএল)। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৩৭৮ কোটি টাকা। প্রকল্পের মেয়াদ ছিল চলতি বছরের জুন পর্যন্ত। যদিও চলতি মাস পর্যন্ত প্রকল্পের কাজ ৮০ শতাংশ শেষ হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে জিটিসিএলের প্রকল্প পরিচালক খন্দকার আরিফুল ইসলাম বণিক বার্তাকে বলেন, ‘বগুড়া থেকে সৈয়দপুর পর্যন্ত গ্যাস সঞ্চালন পাইপলাইন বসানোর কাজ শেষ। এখন এ পাইপলাইনে মিটারিং স্টেশনের কাজ চলছে। বিদেশে এ মিটারিং প্রস্তুতকাজ হচ্ছে। পরে তা পাইপলাইনে স্থাপন করা হবে। বর্তমানে পাইপলাইনটি গ্যাস সঞ্চালনের উপযোগী হয়েছে। সব মিলিয়ে বলতে গেলে প্রকল্পের কাজ ৮০ শতাংশ শেষ।’

প্রকল্পটি হাতে নেয়া হয় ২০১৮ সালের অক্টোবরে। সে সময় শিল্প খাতে সরবরাহের জন্য প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের মূল্য ছিল ক্যাপটিভে ১৩ টাকা ৮৫ পয়সা ও বয়লারে ১০ টাকা ৭০ পয়সা। কিন্তু কয়েক দফা বৃদ্ধির পর বর্তমানে মাঝারি, ক্ষুদ্র ও বৃহৎ শিল্প এবং ক্যাপটিভে গ্যাস সরবরাহ হচ্ছে গড়ে ৩০ টাকা মূল্যে। পাঁচ বছরের ব্যবধানে দাম দ্বিগুণেরও বেশি হওয়ায় শিল্প খাতের উদ্যোক্তারা এরই মধ্যে বেশ বিপাকে পড়ে গেছেন। 

দেশে বর্তমানে গ্যাসের দৈনিক চাহিদা ৪২০ কোটি ঘনফুটের মতো। এর মধ্যে আমদানীকৃত এলএনজিসহ স্থানীয় গ্যাসের সরবরাহ প্রায় ৩০০ কোটি ঘনফুট। দৈনিক চাহিদা ও সরবরাহে ঘাটতি প্রায় ১২০ কোটি ঘনফুট। এ ঘাটতির কারণে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিতরণ কোম্পানিগুলোকে প্রায়ই গ্যাস রেশনিং করতে হচ্ছে। এজন্য সময় সময় বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে শুরু করে শিল্প, আবাসিক ও তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসে (সিএনজি) সরবরাহ বাড়াতে-কমাতে হচ্ছে বিতরণ কোম্পানিগুলোকে। 

উত্তরবঙ্গে পাইপলাইনে সরবরাহ অব্যাহত রাখা সম্ভব হবে কিনা জানতে চাইলে পেট্রোবাংলার কর্মকর্তারা স্পষ্ট কোনো উত্তর দিতে পারেননি। নাম অপ্রকাশিত রাখার শর্তে সংস্থাটির ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বণিক বার্তাকে বলেন, ‘বগুড়া থেকে নীলফামারী পর্যন্ত পাইপলাইন নির্মাণ শেষ হলে সেখানে সরবরাহ করা হবে পশ্চিমাঞ্চল গ্যাস কোম্পানি (পিজিসিএল) থেকে। এরপর বিদ্যমান স্থানীয় ও আমদানীকৃতের পাশাপাশি ভোলার গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হলে তা ওই পাইপলাইনে সরবরাহের পরিকল্পনা রয়েছে।’

জ্বালানি বিভাগ সূত্র জানিয়েছে, ২০২৫ সালের মধ্যে দেশে জাতীয় গ্রিডে ৬১ কোটি ঘনফুট গ্যাস নতুন যুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে। সে লক্ষ্যে ২৬টি কূপ খনন কার্যক্রম চলছে। পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির মাধ্যমে কাতার ও ওমানের সঙ্গে নতুন দুটি এলএনজি আমদানি চুক্তি সই হয়েছে। এছাড়া ভোলার গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত করার লক্ষ্যে পাইপলাইনের পরিকল্পনা চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।

তবে খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, সরকার ২০২৫ সালের মধ্যে যে গ্যাস গ্রিডে যুক্ত করার কথা বলছে, তা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। এ সময়ের মধ্যে স্থানীয় কূপগুলোর অনেকগুলো থেকেই সরবরাহ কমে আসবে। ফলে বাড়তি গ্যাস যুক্ত হলেও তা খুব বেশি কাজে আসবে না। এছাড়া কাতার ও ওমান থেকে নতুন এলএনজি আমদানি চুক্তি সই হয়েছে। কিন্তু এ গ্যাসও ২০২৬ সালের আগে দেশে আসবে না। যখন ওই এলএনজি দেশে আনা হবে, তখন এর মূল্য নির্ধারণ হবে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের ওই সময়ের মূল্যের ওপর ভিত্তি করে। তখন কোনো কারণে আন্তর্জাতিক জ্বালানি বাজারে অস্থিতিশীলতা দেখা দিলে বাংলাদেশকে এলএনজি আনতে হবে বেশি দামে। সেক্ষেত্রে ওই সময় শিল্প খাতে সরবরাহকৃত গ্যাসের দাম আরো বাড়বে। 

যদিও বর্তমান মূল্যেই শিল্প সচল রাখতে হিমশিম খাচ্ছেন ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার শিল্পমালিকরা। ১৩ জুলাই সবচেয়ে বড় শ্রমঘন শিল্প খাত বস্ত্র ও তৈরি পোশাকের উদ্যোক্তারা গ্যাসের মূল্য পুনর্নির্ধারণের অনুরোধ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এক চিঠি দিয়েছেন। মুখ্য সচিব বরাবর দেয়া ওই চিঠিতে তারা বলেছেন, চলতি বছর ফেব্রুয়ারির আগ পর্যন্ত যখন গ্যাসের ট্যারিফ ১৬ টাকা ছিল, তখন তা কম-বেশি সহনীয় পর্যায়ে ছিল। এরপর তা বৃদ্ধি করে ৩০ টাকা নির্ধারণ হয়। সে সময় আশ্বস্ত করা হয়েছিল, গ্যাসের সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন থাকবে ও ট্যারিফ বৃদ্ধির জন্য অতিরিক্ত কোনো নিরাপত্তা জামানত দিতে হবে না। 

শিল্পমালিকদের ভাষ্যমতে, বর্তমানে নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ বজায় থাকা দূরের কথা, গ্যাসের অভাবে মিলগুলোর উৎপাদন কার্যত বন্ধ। এ প্রেক্ষাপটে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি মূল্যের সর্বনিম্ন পর্যায় বিবেচনায় নিয়ে গ্যাস ট্যারিফ সমন্বয় করে আগের মতো প্রতি ঘনমিটার ১৬ টাকা নির্ধারণ করা প্রয়োজন। 

উত্তরবঙ্গে শিল্পায়নের চিত্র এখন পর্যন্ত সমৃদ্ধ নয়। তবে বেশকিছু বড় শিল্প গ্রুপ এখানে তাদের কিছু শিল্প প্রকল্প স্থাপন করেছে। ১৯৮১ সালে দেশের অন্যতম বড় শিল্প গ্রুপ প্রাণ-আরএফএল রংপুর বিসিকে আরএফএল ফাউন্ড্রি নামে কারখানা নির্মাণ করে। এর দুই দশক পর ২০০১ সালে বঙ্গবন্ধু সেতু চালুর পর প্রাণ-আরএফএল নাটোরে প্রাণ অ্যাগ্রো লিমিটেড নামে কারখানা স্থাপন হয়। এরপর একে একে রাজশাহী, দিনাজপুর, রংপুর, সিরাজগঞ্জ ও পাবনায় আরো আটটি কারখানা গড়ে তোলে প্রাণ-আরএফএল। এর সবগুলোই কৃষি প্রক্রিয়াকরণ শিল্প-কারখানা। উত্তরবঙ্গে শিল্পায়ন এখনো মূলত কৃষি প্রক্রিয়াকরণেই সীমাবদ্ধ রয়েছে। সেটিও সংখ্যায় খুব সীমিত। বিশেষ করে রংপুর বিভাগের জেলাগুলোয় শিল্প খাতে সেভাবে বিনিয়োগ হয়নি। এজন্য অন্যান্য সংকটের পাশাপাশি বিদ্যুৎ ও জ্বালানির নিরবচ্ছিন্ন প্রাপ্যতা নিশ্চিত না হওয়াকে দায়ী করছেন ব্যবসায়ীরা। 

সরকারের পরিকল্পিত ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের কয়েকটি আছে উত্তরবঙ্গে। তবে প্রাপ্যতার বিষয়টি মাথায় রেখে এ অঞ্চলগুলোয় যাতে কোনো গ্যাসভিত্তিক শিল্প গড়ে না ওঠে, সে বিষয়ে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) সতর্ক রয়েছে বলে জানালেন সংস্থাটির নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউসুফ হারুন।

বণিক বার্তাকে তিনি বলেন, ‘গ্যাসের সরবরাহ ও দামের বিষয়টি আমাদের ভাবনায় আছে, যা মাথায় রেখে উত্তরবঙ্গে অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগে আগ্রহী শিল্পোদ্যোক্তাদের আমরা বলছি যে ওখানকার শিল্প প্রকল্পগুলো গ্যাসভিত্তিক হবে না। অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোর বাইরে কী হবে, সে বিষয় আমাদের কোনো কিছু বলার সুযোগ নেই। কিন্তু এটা নিশ্চিত যে অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোয় যেসব বিনিয়োগ প্রকল্প স্থাপন হবে, সেগুলো গ্যাসভিত্তিক হবে না। উদ্যোক্তারা গ্যাসভিত্তিক শিল্পের পরিকল্পনা করছেন না, সে বিষয়টি নিশ্চিত হয়েই জমি দেয়া হবে। মূলত কৃষিভিত্তিক শিল্প এবং গ্যাসভিত্তিক না, এমন শিল্পকেই এখানে উৎসাহ দেয়া হবে।’

সাশ্রয়ী মূল্যে গ্যাস পেলেই পাইপলাইনটির উদ্দেশ্য পূরণ হবে বলে জানালেন উত্তরবঙ্গের স্থানীয় উদ্যোক্তারা। এ বিষয়ে তাদের বক্তব্য হলো প্রতিযোগিতামূলক শিল্প গড়ে তুলতে জ্বালানি নিরাপত্তার বিষয়টিতে জোর দেয়া প্রয়োজন। আর শিল্প খাতে জ্বালানি নিরাপত্তার অন্যতম বড় অনুষঙ্গ হলো জ্বালানির দাম। এর পাশাপাশি পাইপলাইনটির লক্ষ্যপূরণে উত্তরবঙ্গকে কেন্দ্র করে পৃথক শিল্পনীতি প্রণয়নেরও প্রয়োজন আছে। 

রংপুর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি মোস্তফা সোহরাব চৌধুরী টিটু বণিক বার্তাকে বলেন, ‘উত্তরবঙ্গ কৃষিভিত্তিক অঞ্চল। এখানকার কৃষিভিত্তিক শিল্পগুলোয় সরকার ভর্তুকি দিচ্ছে। সে আলোকে এ অঞ্চলের শিল্পগুলোয় গ্যাসের দাম যদি কম রাখা হয়, তাহলে বিপণন ব্যয় থেকে শুরু করে ব্যবসার সামগ্রিক ব্যয় কিছুটা সাশ্রয়ী হয়। অনেক টাকা খরচ করে এখন গ্যাসলাইন বসানো হচ্ছে। এ কার্যক্রমে সফলতা দেখা সম্ভব হবে, যদি সাশ্রয়ী মূল্যে গ্যাস পাওয়া যায়। আর যদি ঢাকা বা পার্শ্ববর্তী এলাকার মতো একই মূল্যে গ্যাস সরবরাহ করা হয়, তাহলে কোনোভাবেই এখানকার শিল্পগুলো প্রতিযোগিতামূলক হতে পারবে না। আর শিল্পমালিকরা এখন যে মূল্যে গ্যাস পাচ্ছেন, তাতে কোনোভাবেই উত্তরবঙ্গের শিল্পায়ন ত্বরান্বিত করা সম্ভব হবে না। আমরা সরকারকে নানা সময়ে উত্তরবঙ্গের জন্য আলাদা একটা শিল্পনীতি ঘোষণার অনুরোধ করেছি। এটি হলে এখানে শিল্পায়নের সম্ভাবনা তৈরি হবে। অন্যথায় তা কোনোভাবেই সম্ভব না।’

গ্যাসের মূল্য বেশি হলে উদ্যোক্তারা উত্তরবঙ্গে শিল্পায়নে আগ্রহী হবেন না বলে মনে করছেন দেশের ব্যবসায়ী নেতারাও। তাদের বক্তব্য হলো গ্যাসের দাম বেশি রাখা হলে কেউ যদি শিল্প স্থাপন করেনও উৎপাদন খরচের কারণে তা টিকিয়ে রাখা কঠিন হয়ে পড়বে। সেজন্য সাশ্রয়ী মূল্যে গ্যাসের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করা জরুরি।
এই বিভাগের আরও খবর
রোজায় বাজার সহনশীল রাখার চেষ্টা করা হবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা

রোজায় বাজার সহনশীল রাখার চেষ্টা করা হবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা

যুগান্তর
এস আলমের শেয়ার বিক্রি করে ১০ হাজার কোটি টাকা আদায় করা হবে: ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান

এস আলমের শেয়ার বিক্রি করে ১০ হাজার কোটি টাকা আদায় করা হবে: ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান

প্রথমআলো
ব্যাংকের ওপর আস্থা কমায় টাকা না রেখে সঞ্চয়পত্র কিনছে মানুষ

ব্যাংকের ওপর আস্থা কমায় টাকা না রেখে সঞ্চয়পত্র কিনছে মানুষ

কালের কণ্ঠ
বিদ্যুৎ নিয়ে আদানির সাথে হওয়া চুক্তি বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট

বিদ্যুৎ নিয়ে আদানির সাথে হওয়া চুক্তি বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট

নয়া দিগন্ত
প্রাইম ব্যাংক ও সেবা ডট এক্সওয়াইজেডের মধ্যে চুক্তি সই

প্রাইম ব্যাংক ও সেবা ডট এক্সওয়াইজেডের মধ্যে চুক্তি সই

বাংলা ট্রিবিউন
ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু

ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু

বাংলা ট্রিবিউন
ট্রেন্ডিং
  • সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামাল ও সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে 'বস্তায় বস্তায় ঘুষ' নেওয়ার অভিযোগ: দুদকের অনুসন্ধান শুরু

  • ভালোবাসা দিবসে পরী মনির ‘বুকিং’

  • নির্বাচনের আগে পাকিস্তানে জোড়া বিস্ফোরণে নিহত ২৮

  • ভিসা পদ্ধতি পুরোপুরি তুলে নিলো যে দেশ

  • শন্তিপূর্ণভাবে মানুষ যাতে ভোট দিতে পারে সে ব্যবস্থা করেছি: প্রধানমন্ত্রী

  • ২০৩৫ সালের মধ্যে চীনের পারমাণবিক অস্ত্র বাড়বে তিন গুণ

  • তানজানিয়ায় প্লেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৯

  • ব্যাংকে ৫ কোটি টাকার বেশি থাকলে বেশি কর

  • কাতার বিশ্বকাপে ফিরছে জিদানের সেই ভাস্কর্য

  • ইন্দোনেশিয়ার নিষেধাজ্ঞায় তেলের মূল্য আকাশছোঁয়া