শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীদের গতকাল সোমবারের উৎকণ্ঠার দিনটি শেষ হয়েছে একগুচ্ছ রেকর্ডে। উৎকণ্ঠার দিনেই প্রথমবারের মতো দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শতকোটি টাকার শেয়ারের হাতবদল হয়েছে। পাশাপাশি তিন সূচক ও বাজার মূলধনও বেড়ে নতুন করে আবার রেকর্ড উচ্চতায় উঠেছে।
এ ছাড়া ২০১০ সালের পর সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছেও এ দিন। দিন শেষে ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৯৫৪ কোটি টাকা। এর আগে ২০১০ সালের ৫ ডিসেম্বর ডিএসইতে এক দিনে সর্বোচ্চ ৩ হাজার ২৫০ কোটি টাকার লেনদেন হয়। সব মিলিয়ে গতকাল ডিএসইতে ৬টি রেকর্ড হয়েছে। অথচ বিনিয়োগকারীরা দিনটি শুরু করেছিলেন উৎকণ্ঠায়।
বাংলাদেশ ব্যাংক ও পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) আলাদা আলাদাভাবে জারি করা দুটি নির্দেশনা নিয়ে এ উৎকণ্ঠা তৈরি হয়েছিল। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনায় শেয়ারবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগের তথ্য দিনে দিনে জমার নির্দেশ দেওয়া হয় সব ব্যাংককে। গত বৃহস্পতিবার এ নির্দেশনা জারি করা হয়। তাতে শেয়ারবাজার-সংশ্লিষ্টদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়। শেয়ারবাজারে তার নেতিবাচক প্রভাব পড়ার শঙ্কা দেখা দেয়। এ অবস্থায় বিনিয়োগকারীদের সর্বোচ্চ ঋণসুবিধা দিতে বিএসইসি সূচকের সীমা এক হাজার পয়েন্ট বাড়িয়ে ওই দিনই নির্দেশনা জারি করে। যদিও বিএসইসির নির্দেশনাটি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয় শুক্রবার রাতে। তারপরও দুশ্চিন্তা কাটেনি বিনিয়োগকারীদের। সাপ্তাহিক ও তিন দিনের ছুটি মিলিয়ে গতকাল লেনদেন শুরু হয়।
এ দিন বাজারে কী ধরনের প্রভাব পড়ে, এ নিয়েই ছিল বিনিয়োগকারীদের উৎকণ্ঠা।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়