করোনার প্রভাবে ২০২০ সালে বাংলাদেশের পোশাক রফতানি কমেছে ১৭ শতাংশ বা ৫৬১ কোটি ডলারেরও বেশি। তবে কভিড-১৯-এর প্রভাব খুব সামান্যই পড়েছে দেশের অন্যতম বৃহৎ পোশাক রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান হা-মীম গ্রুপে। যতটুকু পড়েছে তা-ও চলতি বছরেই কাটিয়ে ওঠা যাবে, এমন আশা সংশ্লিষ্টদের। সরকারি পরিসংখ্যান বলছে, কভিডের মধ্যেও ২০২০ সালে দেশ থেকে সবচেয়ে বেশি রফতানি করেছে হা-মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে আজাদের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টস লিমিটেড।
দেশের আমদানি রফতানি কার্যক্রমের ৯০ শতাংশের বেশি হয় চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে। আর চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজ সূত্রে পাওয়া জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্য বলছে, ২০২০ সালে একক ইউনিট বা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সবচেয়ে বড় রফতানিকারক প্রতিষ্ঠানটি হলো পোশাক খাতের রিফাত গার্মেন্টস লিমিটেড। গত বছরের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটি রফতানি করেছে ৯৮৬ কোটি ৮২ লাখ ২৮ হাজার ৭৩৮ টাকার পণ্য।
গ্রুপটির বার্ষিক মোট রফতানির পরিমাণ ৫৫ কোটি ডলার। বাংলাদেশী মুদ্রায় ৮৪ দশমিক ৮ টাকা হিসেবে প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক রফতানির পরিমাণ ৪ হাজার ৬০০ কোটি টাকারও বেশি।
১৯৮৪ সালে দূরদর্শী ভাবনা থেকেই ব্যবসায়িক যাত্রা শুরু করেন উদ্যোগী মানুষ এ কে আজাদ। সেই থেকে তার গড়ে তোলা হা-মীম গ্রুপে একে একে যুক্ত হয়েছে ২৬টি কারখানা। দীর্ঘ তিন দশকের যাত্রায় এ গ্রুপের ওভেন পোশাক পণ্য প্রস্তুতকারক কারখানাগুলোর মধ্যে আছে আর্টিস্টিক ডিজাইন লিমিটেড, হা-মীম অ্যাপারেলস লিমিটেড, দ্যাটস ইট গার্মেন্টস লিমিটেড, দ্যাটস ইট স্পোর্টস ওয়্যার লিমিটেড, অ্যাপারেলস গ্যালারি লিমিটেড, রিফাত গার্মেন্টস লিমিটেড, ক্রিয়েটিভ কালেকশন লিমিটেড, নেক্সট কালেকশনস লিমিটেড, হা-মীম ডিজাইন লিমিটেড। এর মধ্যে অন্যতম প্রধান রফতানিকারক ইউনিট হলো রিফাত গার্মেন্টস লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু হয় ২০০৪ সালে।
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়