২০১১ সালে ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ। সামান্য ইনজুরিতে ভূগছিলেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। অবিশ্বাস্যভাবে তাকে বিশ্বকাপ দল থেকে বাদ দেওয়া হয়েছিল। আগের বছর সাকিব আল হাসানকে অধিনায়ক করা হয়।
ওই সময় মাশরাফি বনাম সাকিব লড়াইও মিডিয়ায় বেশ প্রচার পেয়েছিল। অনেকের মতে সাকিব আর তখনকার কোচ জেমি সিডন্স মিলেই মাশরাফিকে দল থেকে বাদ দিয়েছেন! কারণ, অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত শল্যবিদ ডেভিড ইয়ং কিন্তু মাশরাফিক খেলার অনমুতি দিয়েছিলেন।
ডাক্তারের পরামর্শ উড়িয়ে দিয়ে মাশরাফির বাদ পড়ার কারণ বিষয়ে বিসিবির সেই সময়ের প্রধান নির্বাচক রফিকুল আলম বলেছিলেন , 'এই মুহূর্তে সে ফিটনেসের ধারে-কাছে নেই। ' এরপর মিরপুর একাডেমি মাঠে সাংবাদিকদের সামনে মাশরাফির সেই কান্না ছুঁয়ে গিয়েছিল সারা দেশকে। ক্রিকেটপ্রেমীদের চোখে রীতিমতো 'ভিলেন' হয়ে গিয়েছিলেন জেমি সিডন্স আর সাকিব। লড়াকু মাশরাফি আবারও দলে ফিরে আসেন। অধিনায়ক হয়ে দলকে দুর্দান্ত সব সাফল্য এনে দেন। হয়ে ওঠেন কোটি মানুষের প্রিয় 'ক্যাপ্টেন'।
২০১১ সালেই চাকরি গিয়েছিল জেমি সিডন্সের। ১১ বছর পর তিনি আবারও ফিরে এসেছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটে ব্যাটিং পরামর্শক হয়ে। গতকাল সিলেটে তার সঙ্গে দেখা হয়েছে মাশরাফির। হয়েছে শুভেচ্ছা বিনিময়। সেই খবর জানিয়ে ফেসবুকে মাশরাফি লিখেছেন, '২০১১ এর কষ্ট তোমাকে দেখে ভুলে গিয়েছি জেমি। মনে প্রাণে বিশ্বাস করি বাংলাদেশ ক্রিকেট এ পর্যন্ত আসার পেছনে যাদের অবদান আছে তুমি তাদের ভেতর অন্যতম। '
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়