গো-খাদ্যের দাম দ্বিগুণ হওয়ায় প্রত্যাশিত মূল্য না পেলে গরু পালনে আগ্রহ হারাতে পারেন খামারিরা। তবে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের দাবি, ভারত থেকে অবৈধ আমদানি না হলে ন্যায্যমূল্য পাবেন প্রান্তিক চাষিরা।
সপ্তাহের সাত দিনই কোনো না কোনো গরুর হাট বসে বগুড়ায়। এসব হাটে স্থানীয় ক্রেতাদের চেয়ে দূর-দূরান্ত থেকে আসা পাইকার ও ব্যাপারীদের কদর বেশি।
এ বছর কোরবানির আনুষ্ঠানিক হাটের আগেই গরুর দাম চড়া। বড় খামারিরা গো-খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধিকেই দায়ী করছেন। ঈদের আগে দাম আরও বাড়ার ইঙ্গিত।
খামারিরা বলেন, গরুর খাবারের দাম বেশি। তাও লাভ তুলতে বেড়েছে গরুর দাম। আগে এক বস্তা ভুসির দাম ছিল ১ হাজার টাকা। এখন দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার থেকে আড়াই হাজার টাকা।
তবে প্রান্তিক খামারিরা বলছেন, হাটে প্রত্যাশিত দাম পাচ্ছেন না। তারা বলেন, 'আমরা যারা ছোট খামারি তারা ন্যায্যমূল্যে গরু বিক্রি করতে পারছি না। গরুর যা দাম বলছে, তাতে লাভ হবে বলে মনে হচ্ছে না।'
ভারতীয় গরু আমদানি বন্ধ হওয়ায় গবাদিপশুতে স্বয়ংসম্পূর্ণতা এসেছে। প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের দাবি, অবৈধ গরু আসা ঠেকানো গেলে লাভবান হবেন প্রান্তিক চাষিরা।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়