ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর প্রভাবে খুলনা উপকূলীয় এলাকায় দেড় হাজারের বেশি কাঁচাঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। এছাড়া ফসলের ব্যাপক ক্ষতি, গাছাপালা উপড়ে পড়েছে ও মৎস্য ঘের ভেসে গেছে। তবে প্রাণহানি বা বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে প্লাবিত হওয়ার মতো ঘটনা ঘটেনি। খুলনার কয়রা, পাইকগাছা ও দাকোপে প্রায় আট হাজার মানুষ রাতে আশ্রয়কেন্দ্রে নির্ঘুম রাত কাটিয়েছে।
মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) সকাল থেকে তারা বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন।
এদিকে ঘূর্ণিঝড়ে প্রভাবে কয়রা হরিণখোলা, শাকবাড়িয়া, গাতিরগেরি ও হরিপুর বেড়িবাঁধে ফাটল দেখা দেয়ায় আতংক কাটেনি উপকূলে। যে কোন সময় জোয়ারের পানির চাপে বাঁধ ভেঙ্গে বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হতে পারে।
দাকোপ উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা মিন্টু বিশ্বাস জানান, ঘূর্ণিঝড়ে আঘাতে দাকোপে ৫৮১টি কাঁচাঘর ভেঙে পড়েছে। ভারি বৃষ্টিতে ফসলের মাঠে পানি জমেছে। এছাড়া কয়রায় ২৫০টি কাঁচাঘর বিধ্বস্ত হয়েছে, পল্লী বিদ্যুতের খুটি উপড়ে গেছে, ৬০টি স্থানে বিদ্যুতের তার ছিড়ে গেছে, ১০ হেক্টর জমির ধান বিনষ্ট হয়েছে। একইভাবে পাইকগাছায় ২০৭টি কাঁচাঘর বিধ্বস্ত হয়েছে।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়