যত্রতত্র এলপিজি সিলিন্ডার বিক্রি বন্ধ করতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেয় জ্বালানি বিভাগ। এজন্য গত সেপ্টেম্বরে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অনুমতিও চাওয়া হয়। কিন্তু মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করতে গিয়ে দেখা যায় ‘বাংলাদেশ গ্যাস আইন ২০১০’-এ এমন কোনও বিধানই নেই। ফলে আটকে যায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনার বিষয়টি।
সূত্র বলছে, দেশে দিন দিন এলপিজির চাহিদা বাড়ছে। সাধারণ মানুষ খুব সহজেই এটি পেতে চাইছেন। সহজ প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে এটি যত্রতত্র বিক্রি হচ্ছে। দিন দিন নিয়ন্ত্রণের বদলে এটি আরও বাড়ছে। কিন্তু এলপিজি বিক্রির ক্ষেত্রে যেসব নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত তার একটিও কোথাও মানা হচ্ছে না।
বিস্ফোরক পরিদফতরের একজন কর্মকর্তা বলেন, এলপিজি বাতাসের চেয়ে ভারি। এজন্য এটি বাতাসের সঙ্গে উড়ে না গিয়ে আবদ্ধ জায়গায় জমা হয়। কোনও কারণে স্পার্ক করলে বা আগুনের সংস্পর্শে এলেই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। কোথাও এমন অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে তাপের কারণে সিলিন্ডারের বাল্ব খুলে গিয়ে গ্যাস বেরিয়ে ব্যাপক বিস্ফোরণ ঘটে। এজন্য এলপিজি বিক্রি থেকে ব্যবহার প্রতিটি পর্যায়ে সতর্ক থাকতে হয়, যা অনেক ক্ষেত্রেই মানা হয় না।
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়