৬ বছর বয়সে শোয়েব আখতারকে দেখে এক ডাক্তার বলেছিলেন, তিনি বিশেষভাবে সক্ষম শিশু! সেই শোয়েবই পরবর্তীতে হয়ে উঠলেন বিশ্বের সবচেয়ে গতিময় বোলার। বাইশ গজে বল হাতে প্রায় সাইট স্ক্রিনের কাছ থেকে তিনি যখন ছুটতেন তখন হাঁটু কাঁপত অনেক ব্যাটারের। দীর্ঘ ১৪ বছর জাতীয় দলের হয়ে খেলেছেন। চোটের ফলে অবশ্য বার বার ধাক্কা খেয়েছে তার ক্রিকেট জীবন।
খেলা ছাড়ার পরেও সেই চোট পিছু ছাড়েনি। এই মুহূর্তেও শোয়েব অস্ট্রেলিয়ায় আছেন অস্ত্রোপচার করাতে। সেখান থেকে তিনি এক সাক্ষাতকারে জানিয়েছেন, ৬ বছর বয়স পর্যন্ত নাকি হাঁটতেই পারতেন না। চিকিৎসক বলেছিলেন তিনি কখনো দৌড়তে পারবেন না। শোয়েবের ভাষায়, '৬ বছর বয়স পর্যন্ত আমি হামাগুড়ি দিতাম। হাঁটতে পারতাম না। চিকিৎসক মাকে বার বার বলতেন, এই ছেলেটা বিশেষ ভাবে সক্ষম। সে কোনোদিন স্বাভাবিক ছেলেমেয়েদের মতো দৌড়াতে পারবে না। সেই আমি পাকিস্তানের হয়ে এতবছর ক্রিকেট খেলেছি। '
খেলোয়াড়ী জীবনে বল হাতে শতভাগ উজার করে দিতেন শোয়েব। তার ফলে অসহ্য যন্ত্রণা হতো শরীরে। শোয়েব বলেন, 'আমার হাঁটুতে একের পর এক চোট লেগেছে। ভাবুন কী মারাত্মক যন্ত্রণা হতো! সহ্য করতে পারতাম না। কতদিন গেছে বরফ স্নান নেওয়ার সময় ঘুমিয়ে পড়েছি। সতীর্থরা এসে বলেছে, ভোর হয়ে গেছে। এবার বিছানায় গিয়ে ঘুমাও।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়