অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত সব ভেন্যুতে টি-২০ বিশ্বকাপের খেলা হবে। সবগুলো উইকেটেই রান উঠবে। ব্যাটাররা সাবলীল স্ট্রোক খেলতে পারবেন। তারপরও পেসাররা বাড়তি গতি ও বাউন্স পাবে। অস্ট্রেলিয়ান উইকেটের চরিত্র হার্ড এবং বাউন্সি। এমন উইকেটে সঙ্গে মানিয়ে নিতে সবগুলো দলই তাদের স্কোয়াডে বাড়তি পেসার নিচ্ছে। বাংলাদেশও এর বাইরে থাকছে না। ১৫ সদস্যের স্কোয়াডে ৫ পেসার থাকতেই পারে।
নির্বাচক প্যানেলের অন্যতম সদস্য ও টাইগারদের সাবেক অধিনায়ক হাবিবুল বাশার তেমনই ইঙ্গিত দিয়েছেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার কন্ডিশনে যখন খেলতে যাই, স্বাভাবিকভাবে একজন বাড়তি পেসার নিয়ে যাওয়া হয়। সেটাই চেষ্টা থাকে। এবারও সেটাই হবে।’ এখন প্রশ্ন হচ্ছে, কারা থাকবেন স্কোয়াডে।
এশিয়া কাপের পারফরম্যান্স কাটাছেঁড়া করেই স্কোয়াড চূড়ান্ত করবেন টিম ম্যানেজমেন্ট। অক্টোবর-নভেম্বরে অস্ট্রেলিয়ায় টি-২০ বিশ্বকাপ। আসরের জন্য ১৫ সেপ্টেম্বরের আগে ১৫ সদস্যের স্কোয়াড ঘোষণা করবে বিসিবি। এশিয়া কাপে প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছেন পেসাররা। অভিজ্ঞ মুস্তাফিজুর রহমান, ফাস্ট বোলার তাসকিন আহমেদ, অভিষিক্ত ইবাদত হোসেন, সিমিং অলরাউন্ডার মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন। ইনজুরির জন্য স্কোয়াডে ছিলেন না হাসান মাহমুদ ও শরীফুল ইসলাম। এদের মধ্যে থেকেই পেসার নেওয়া হবে।
নিশ্চিত করেই স্কোয়াডে ফিরছেন হাসান মাহমুদ ও শরীফুল ইসলাম। তরুণ হাসান মাহমুদ ফিরলেও পেস বোলিং বিভাগ শক্তিশালী হবে বলেন নির্বাচক বাশার, ‘আমি পেসারদের নিয়ে চিন্তিত নই। ওয়েস্ট ইন্ডিজ, দক্ষিণ আফ্রিকান কন্ডিশনে আমাদের ফাস্ট বোলাররা ভালো করেছে। যদি হাসান মাহমুদ ফিরে আসে, তাহলে ফাস্ট বোলিং ইউনিটটা আরও শক্তিশালী হবে।’
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়