তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চলের সড়কে ফেলে রাখা হয়েছে ধ্বংসস্তুপ থেকে উদ্ধার হওয়া মরদেহ। সোমবার ভোরের ভূমিকম্পে ধসে পড়া ভবনগুলোর নিচ থেকে হতাহতদের উদ্ধারে তড়িঘড়ি করতে কর্মীরা মরদেহ সঠিক স্থানে রাখার সুযোগ পাচ্ছেন না। এ নিয়ে স্বজন ও স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। খবর: বিবিসি’র।
তুরস্ক ও উত্তর সিরিয়ায় ভয়াবহ ৭ দশমিক ৮ মাত্রার এ ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত ১১ হাজার জনের বেশি মৃত্যুর তথ্য জানা গেছে। কয়েক হাজার শিশু মৃত্যুর আশঙ্কা প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। তুরস্কে মৃত্যু আট হাজার ৫৭৪ জন এবং সিরিয়ায় দুই হাজার ৫৩০ জনের মৃত্যুর তথ্য পাওয়া গেছে।
তুরস্কের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের হাজার হাজার কর্মীদের সঙ্গে রয়েছেন হাজার দশেক তুর্কি সেনা। যেসব জায়গায় ভবন ধসে পড়েছে সেখানকার স্থানীয়রা এবং আটকেপড়াদের স্বজনেরাও উদ্ধারকাজে হাত লাগিয়েছেন ঘটনার পর থেকেই। এছাড়াও উদ্ধারকাজে সহযোগিতা করতে তুরস্কে প্রায় ৭০টি দেশ সহযোগিতা পাঠানোর কথা জানিয়েছে।
তুরস্কের আনতাকিয়া শহরে ভূমিকম্পে ধ্বংসযজ্ঞের ভয়াবহতার মাত্রা এত বেশি, উদ্ধারকারীরা হিমশিম খাচ্ছেন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা সড়কে কয়েকজনের মরদেহ ফেলে রাখতে বাধ্য হয়েছেন তারা। উদ্ধার তৎপরতায় অপ্রতুলতার কারণে স্থানীয়দের ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা গেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও অনেকে এ নিয়ে কথা বলছেন, প্রতিবাদ করছেন।
পরিবারের নিখোঁজ ও আটকেপড়াদের উদ্ধারে ব্যস্ত সবাই। ঘটনার প্রায় ৬০ ঘণ্টা পেরিয়েছে, আটকেপড়াদের জীবিত উদ্ধারের আশা একেবারে ক্ষীণ হয়ে আসছে।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়