দক্ষিণ আফ্রিকায় দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে হতাশাজনক পারফরম্যান্স করেছে বাংলাদেশ দল। ডারবানের পর মুমিনুলরা ঐতিহাসিক টেস্ট ভেন্যু পোর্ট এলিজাবেথেও অসহায় আত্মসর্মপণ করেছে। যদিও ২-১ ব্যবধানে প্রথমবারের মতো ওয়ানডে সিরিজ জিতে ইতিহাস গড়তে পেরেছে। সবমিলিয়ে অম্ল-মধুর অভিজ্ঞতা নিয়ে দল দেশে ফিরছে। প্রথম ভাগে বুধবার সকালে ফিরেছে টেস্ট দলের একাংশ। বিমানবন্দরে নেমেই টেস্ট অধিনায়ক মুমিনুল হক সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়েছেন।
বাজে টেস্ট সিরিজ শেষে সাদা পোশাকের খেলায় উন্নতি করতে এখনও শেখার বিকল্প দেখছেন না তিনি। বিমানবন্দরে নেমে মুমিনুল বলেছেন, ‘হারি–জিতি প্রত্যেক সিরিজেই কিন্তু শেখার অনেক কিছু থাকে। আপনি শিক্ষা বাদ দিলে উন্নতি করতে পারবেন না। আমাদের শেখার অনেক কিছুই আছে। আমার মনে হয় ব্যাটিংয়ে কীভাবে স্পিনের বিপক্ষে ভালো করা যায়। টেস্ট ক্রিকেটে সেশনগুলোতে কীভাবে ডমিনেট করা যায়। কোনও সেশনে পিছিয়ে গেলে কীভাবে ব্যাক করে এগিয়ে যাওয়া যায়। শেখার আসলে অনেক কিছুই আছে।’
দক্ষিণ আফ্রিকায় দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ব্যাটারদের ব্যর্থতা ছিল চোখে পড়বার মতো। বিশেষ করে দুই টেস্টের শেষ ইনিংসেই প্রতিরোধ তো দূরে থাক, অল্পরানে গুটিয়ে গেছে। ব্যাটিং পারফরম্যান্স এলার্মিং কিনা- এমন প্রশ্নে মুমিনুল বলেছেন, ‘আমার কাছে এলার্মিং মনে হয় না। এটা এমন না যে এই প্রথম আমরা এই পরিস্থিতিতে পড়েছি। এর আগেও পড়েছি। আমরা জানি কীভাবে এখান থেকে বের হতে হবে। মনে হয় আপনাদের প্রত্যাশাটা একটু বেশি ছিল। আপনারা হয়তো অনেকে মনে করেছেন আমরা একটা টেস্ট ম্যাচ জেতার পর বিশ্বের এক নম্বর দল হয়ে গেছি। এটা কিন্তু আপনাদের ভুল ধারণা। ওয়ানডেতে বাংলাদেশে অনেক স্ট্যাবল দল। টেস্টে কিন্তু আমরা ওইভাবে স্ট্যাবল না। আপনি যেটা বললেন নড়বড়ে হয়ে গেছি, আসলে সেটা হয়নি।’
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়