আইন শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা হিসেবে ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে সবসময় প্রাতিষ্ঠানিকভাবে কথা বলেছে বাংলাদেশ পুলিশ। কিছু ব্যতিক্রম বাদ দিলে আইন প্রয়োগে স্বতঃস্ফূর্ততারও অভাব নেই সংস্থাটির কর্মকর্তাদের। তারপরেও সাম্প্রতিক কিছু নৃশংস ঘটনার পর দেশজুড়ে ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনবিরোধী সমাবেশ ও র্যালিগুলোর আওয়াজ মেনে নিয়ে সরকার যখন ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন থেকে বাড়িয়ে মৃত্যুদণ্ড করলো তখন পুলিশের পরবর্তী ভূমিকার দিকে সবমহলের রয়েছে নিরবচ্ছিন্ন মনোযোগ। এই আইন কাযকর করার জন্য সবচেয়ে বেশি দায়িত্ব পালন করতে হবে পুলিশকেই। দেখাতে হবে কঠোর মনোভাব। তবে আসামি ধরার চেয়ে আইনের কঠোরতাকে দেশবাসীর কানে পৌঁছে দিতে শনিবার (১৭ অক্টোবর) পুলিশবাহিনী দেশজুড়ে পালন করেছে এক অসামান্য কর্মসূচি। এমন অপরাধ যাতে আর না হয় তার জন্য জনগণের উপলব্ধি বাড়াতে এবং ধর্ষণ ও নারী নির্যাতন প্রতিরোধে সবাইকে সচেতন, সহনশীল ও সতর্ক করতে দেশের প্রতিটি ইউনিয়নে বিট পুলিশিং কর্মসূচি চালু করে সংস্থাটি। তাদের আহ্বানে সাড়া দেন লাখ লাখ মানুষ। এর মাধ্যমে ইউনিয়ন পর্যায়ে ছড়ানো গেছে ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনবিরোধী মনোভাব ও আইনটির কঠোরতার মাত্রা।
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়