সাধারণত কোনো দেশে মুদ্রাস্ফীতি দেখা দিলে সুদের হার বৃদ্ধির মাধ্যমে তা নিয়ন্ত্রণ করা হয়। কিন্তু তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েফ এরদোগান এই নীতি থেকে বরাবরই দূরে ছিলেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, মুদ্রাস্ফীতি যাই হোক না কেনো, সুদের হার কম রাখলেই দীর্ঘ মেয়াদে অর্থনীতি লাভবান হবে। তার এমন নীতি নিয়ে দেশের মধ্যে ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ব্যাপক সমালোচনা হয়েছে গত কয়েক বছরে। তবে এবার তিনি তার নীতি বদলানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সুদের হার বৃদ্ধি করতে যাচ্ছে তুরস্কের কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
মিডল ইস্ট মনিটর জানিয়েছে, নতুন করে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পরই মূলত এরদোগান পথ বদলানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এরইমধ্যে তিনি মুদ্রাস্ফীতি ঠেকাতে নতুন অর্থনৈতিক দল নিয়োগ করেছেন তিনি। গত অক্টোবর মাসে রেকর্ড ৮৫.৫ শতাংশে পৌঁছে যায় তুরস্কের মুদ্রাস্ফীতি। লিরার দাম ভয়াবহ হারে কমতে শুরু করে। দ্রব্যমূল্য বাড়তে বাড়তে সাধারণের ক্ষমতার বাইরে চলে যায়।
যদিও নিজের ব্যক্তিগত কারিশমায় আবারও তুরস্কের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন এরদোগান। তবে এবার তিনি অর্থনীতি নিয়ে আর পরীক্ষা চালাতে চান না।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়