পাঁচ বছরে ৩৬ লাখ মামলায়ও শৃঙ্খলা ফেরেনি ঢাকার সড়কে

ঢাকার সড়কে গত পাঁচ বছরে বিভিন্ন যানবাহনের বিরুদ্ধে ট্রাফিক পুলিশ মামলা করেছে ৩৬ লাখেরও বেশি। বিশেষজ্ঞ ও ভুক্তভোগীরা বলছেন, সড়কে শৃঙ্খলার পরিবর্তে এসব মামলায় ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের ব্যক্তিগত কোটা পূরণই গুরুত্ব পেয়েছে বেশি। ঢাকার সড়ক দিনে দিনে হয়ে পড়েছে আরো বিশৃঙ্খল। ভোগান্তি ও প্রাণহানির আশঙ্কা বেড়েছে পথচারী-যাত্রীদের। দুর্ঘটনার মাত্রাও বেড়েছে অনেক।

রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীতে গত বছর ২০২১ সালের তুলনায় সড়ক দুর্ঘটনার সংখ্যা বেড়েছে ৯৭ দশমিক ৭০ শতাংশ। যানবাহনের ধাক্কায় বা চাপায় বেশি হতাহত হয়েছে পথচারীরা। রাজধানীর সড়কে গত বছর দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ২২৭ জন। তাদের মধ্যে পথচারীর সংখ্যা ৬০ দশমিক ৫৩ শতাংশ। এর আগের বছর রাজধানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা ছিল ১৩৭।

রাজধানীর সড়কগুলোয় এখন মোটরসাইকেলের সংখ্যা বাড়ছে জ্যামিতিক হারে। এর সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যাও। সড়কে গত বছর নিহতদের ৪০ শতাংশই ছিলেন মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার শিকার। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট পরিসংখ্যানগুলো বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত চার বছরে ঢাকায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা বাদে অন্যান্য দুর্ঘটনায় প্রাণহানির সংখ্যা প্রায় সমান। কিন্তু ক্রমাগত মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা বাড়তে থাকায় বছর বছর তালিকা বড় হচ্ছে।

সড়কে দুর্ঘটনার জন্য আরেকটি বড় কারণ হিসেবে দেখা হয় ফিটনেসবিহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহনকে। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত হালনাগাদকৃত তথ্য অনুযায়ী, ঢাকার রাস্তায় এখন ফিটনেস ছাড়া চলাচল করছে পাঁচ লাখেরও বেশি যানবাহন। বিশেষ করে রাজধানীর বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী বাসগুলোর মধ্যে বড় একটি অংশই ফিটনেসবিহীন ও পুরনো। এগুলোর চালকদেরও অধিকাংশেরই লাইসেন্স নেই। অনেক সময় চালকের বদলে হেল্পারদের দিয়ে বাস চালাতে দেখা যায়। রাজধানীতে প্রায় সময়ই প্রাণঘাতী বাস দুর্ঘটনার তদন্ত করতে গিয়ে এগুলোর কারণ হিসেবে চিহ্নিত হয় অভিজ্ঞতা ও লাইসেন্সবিহীন চালকদের মধ্যে লাগামহীন প্রতিযোগিতা।

২০১৮ সালের ২৯ জুলাই এমনই এক ঘটনায় রাজধানীতে বাসচাপায় মৃত্যু হয় দুই কলেজ শিক্ষার্থীর। জাবালে নূর পরিবহনের দুটি বাসের বেপরোয়া প্রতিযোগিতার কারণে বাসচাপায় মৃত্যু হয় রমিজ উদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট কলেজের দিয়া খানম মিম ও আব্দুল করিম রাজীব। প্রতিবাদে নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনে নামে সারা দেশের শিক্ষার্থীরা। তাদের আন্দোলনের মুখে সড়কে বেপরোয়া গাড়ি চালানোর কারণে কোনো মৃত্যু ঘটলে চালকের মৃত্যুদণ্ড ও অর্থদণ্ডের বিধান রেখে ওই বছরের ১৯ সেপ্টেম্বর নতুন সড়ক পরিবহন আইন পাস করে সরকার।

তখন থেকেই এ আইনের বিরোধিতা করতে থাকেন পরিবহন মালিক-শ্রমিকরা। তাদের বিরোধিতার মুখে আইনটি কার্যকর হতে সময় লেগে যায় ২০১৯ সালের নভেম্বর পর্যন্ত। কিন্তু তখন পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের বিক্ষোভ-কর্মবিরতির মুখে আইন শিথিলের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। কাগজে-কলমে বাস্তবায়ন হলেও সড়কে আদৌ কোনো আইন মানা হচ্ছে কিনা, তা নিয়ে নিয়মিতভাবে প্রশ্ন তুলছেন নিরাপদ সড়ক নিয়ে কাজ করা বিভিন্ন সংগঠনের সদস্যরা।

ঢাকায় বিদ্যমান বাসের রুট সংখ্যা প্রায় ৩০০। কোম্পানির সংখ্যা দুই শতাধিক। দীর্ঘদিন ধরেই ফিটনেসবিহীন বাস চলাচল বন্ধের পাশাপাশি কোম্পানির সংখ্যা কমানোর দাবি তুলে এসেছেন বিশেষজ্ঞরা। এ বিষয়ে তাদের ভাষ্য হলো কোম্পানির সংখ্যা যত কম হবে, নগরের বাস ব্যবস্থাপনাও তত সুশৃঙ্খল হবে।

এরই পরিপ্রেক্ষিতে রাজধানীর সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে বাস রুট র্যাশনালাইজেশনের কার্যক্রম হাতে নিয়েছে সরকার। এ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে রাজধানীর তিন রুটে চালু করা নির্দিষ্ট কোম্পানিভিত্তিক বাস সেবা ‘ঢাকা নগর পরিবহন’।

কিন্তু এখন এ ঢাকা নগর পরিবহন আর সাধারণ বাসের মধ্যে কোনো পার্থক্য খুঁজে পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ যাত্রীদের। তারা বলছেন, নির্ধারিত রুটগুলোয় নগর পরিবহনের বাসের সঙ্গে সমানে পাল্লা দিয়ে অন্য বাসও চলছে। কাউন্টার ছাড়াও মাঝ রাস্তা থেকে তোলা হচ্ছে যাত্রী। গরমিল রয়েছে সময়সূচিতেও।

ঢাকায় বাসের রুট ও কোম্পানির সংখ্যা যৌক্তিক পর্যায়ে নামিয়ে আনতে ২০২০ সালে একটি রূপরেখা প্রণয়ন করে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ)। এ রূপরেখায় বলা হয়, ঢাকার বিদ্যমান প্রায় ৩০০ রুট পুনর্বিন্যাস করে ৪২টিতে নামিয়ে আনা হবে। এসব রুটে বাস পরিচালনা করবে ২২টি কোম্পানি। কোম্পানিগুলো গঠন করা হবে জয়েন্ট ভেঞ্চার পদ্ধতিতে। সব মিলিয়ে ৭ হাজার ৩৩৫টি বাস পরিচালনা করা হবে রাজধানী ঢাকায়। কোম্পানিগুলোকে নির্দিষ্ট এলাকা (ক্লাস্টার) ও রুট ভাগ করে দেয়া হবে। একটি ক্লাস্টারে নির্ধারিত কোম্পানির বাইরে অন্য বাস চলবে না। এ পরিকল্পনার আলোকে বর্তমানে ‘গ্রিন ক্লাস্টারের’ আওতায় পরীক্ষামূলকভাবে তিনটি রুট চালু হয়েছে।

ঢাকা নগর পরিবহনের পরীক্ষামূলক তিন রুটের একটি ঘাটারচর থেকে কাঁচপুর। এ রুটে যৌথভাবে বাস পরিচালনা করছে ট্রান্স সিলভা ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন (বিআরটিসি)। ঘাটারচর থেকে ডেমরা রুটে এককভাবে ঢাকা নগর পরিবহন পরিচালনা করছে হানিফ পরিবহন। অন্যদিকে ঘাটারচর থেকে কদমতলী রুটে এককভাবে বাস পরিচালনা করছে বিআরটিসি।

পরীক্ষামূলক এ রুটগুলো পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে বলে মনে করছেন পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ড. সামছুল হক। তিনি বণিক বার্তাকে বলেন, ‘পরীক্ষামূলক রুটগুলো চালানো হচ্ছে জোড়াতালি দিয়ে। এখন যেটা হচ্ছে, সেটাকে কোনোভাবেই বাস রুট র্যাশনালাইজেশন বলা যায় না। পরিবহন মালিকরাও এতে আগ্রহ পাচ্ছেন না। আর পরিবহন মালিকরা মুখ ফিরিয়ে নেয়ার অর্থ হলো রুটগুলো কার্যকর ও লাভজনক নয়।’

তিনি বলেন, ‘এটি বাস্তবায়নে শুধু টেকনিক্যালি এগোলে হবে না, পলিটিক্যালি স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে বসতে হবে। যারা দীর্ঘদিন ধরে এ সেবাটা দিচ্ছে, তাদের কেউ সরাসরি উপকারভোগী, কেউ পদ-পদবি নিয়ে উপকারভোগী। সুন্দরভাবে এটা কেউ করতে চাইবে না। রাজনৈতিকভাবে এসব বিষয় সমাধান করতে হবে। ঢাকার বিদ্যমান বাসগুলোকে ফেজ আউট করে দিয়ে পাঁচ থেকে ছয়টি কোম্পানির মাধ্যমে নতুন বাস নামাতে হবে। আর কোম্পানির বাসগুলো যেন সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলে, সেজন্য গঠন করতে হবে একটি শক্তিশালী তদারকি সংস্থা।’

যদিও ডিটিসিএর কর্মকর্তারা ঢাকায় বাস রুট র্যাশনালাইজেশনের পরীক্ষামূলক কার্যক্রম নিয়ে বেশ আশাবাদী। তারা বলছেন, পরীক্ষামূলক রুটগুলো পরবর্তী করণীয় নির্ধারণে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। মাঠ পর্যায়ের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে ঢাকার জন্য একটি আদর্শ বাস ব্যবস্থা প্রণয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এসব পরীক্ষামূলক রুট।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ‘প্রিপারেশন অব কনসেপ্ট ডিজাইন অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশন প্ল্যান ফর বাস রুট র্যাশনালাইজেশন অ্যান্ড কোম্পানি বেজড অপারেশন অব বাস সার্ভিস ইন ঢাকা’ শীর্ষক প্রকল্পের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও ডিটিসিএর ডেপুটি ট্রান্সপোর্ট প্ল্যানার ধ্রুব আলম বণিক বার্তাকে বলেন, ‘পরীক্ষামূলকভাবে চালু রুট করা হয়েছে অপেক্ষাকৃত পুরনো তথ্য-উপাত্ত নিয়ে। আমরা ঢাকার জন্য পাবলিক বাসের একটি ডিমান্ড মডেল তৈরির কাজ হাতে নিয়েছি। কোন রটে কত যাত্রীর চাহিদা আছে, সে অনুযায়ী কত বাস দরকার, তা বের করা হবে এ সমীক্ষার মাধ্যমে। আমরা এজন্য দ্রুততম সময়ের মধ্যে একটি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগ করতে যাচ্ছি।’

সড়কের ট্রাফিক অব্যবস্থাপনাও ঢাকার বিশৃঙ্খল সড়ক ও যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য দায়ী বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের ভাষ্যমতে, রাজধানীর বাস ব্যবস্থাপনায় ট্রাফিক পুলিশের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের কথা। বিশেষ করে সড়কে বৈধ কাগজহীন গাড়ি চলতে না দেয়া, দুর্ঘটনা রোধে লাইসেন্সবিহীন চালক নিয়ন্ত্রণ করা, নির্ধারিত স্থানের বাইরে যাত্রী ওঠানামা করতে না দেয়ার ক্ষেত্রে তাদের অনেক তৎপর হওয়ার কথা। কিন্তু ট্রাফিক পুলিশে এখন মামলার সংখ্যা ও জরিমানা আদায়কে সফলতার সূচক হিসেবে ধরা হচ্ছে। ফলে মাঠ পর্যায়ে কর্মরত ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের মধ্যে এখন সড়কে শৃঙ্খলা বজায় রাখার চেয়ে মামলা করা ও জরিমানা আদায়ের বিষয়টিই প্রাধান্য পাচ্ছে বেশি। এটিকেই ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স রেকর্ড হিসেবে দেখছেন তারা। এসব কারণে ঢাকার রাস্তায় এখন বিশৃঙ্খলা কমার চেয়ে বরং বাড়ছে।

রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমান বণিক বার্তাকে বলেন, ‘দেশে একের পর এক সড়ক-মহাসড়কের মতো অবকাঠামো নির্মাণ করা হচ্ছে। কিন্তু সে তুলনায় সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে না। ট্রাফিক পুলিশ তাদের ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স দেখাতে মামলা করে যাচ্ছে, কিন্তু তাতেও কোনো লাভ হচ্ছে না। ঢাকার অধিকাংশ গণপরিবহনেরই বৈধ কাগজপত্র নেই। তার পরও চাঁদা দিয়ে তারা ঠিকই রাস্তায় চলছেন এবং দুর্ঘটনা ঘটাচ্ছেন। সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিআরটিএ, পুলিশের মতো প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগের পাশাপাশি সচেতনতামূলক অপ্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগও নেয়া প্রয়োজন। তবে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছা।’

রাজধানীর সবচেয়ে ব্যস্ততম ইন্টারসেকশনগুলোর একটি ফার্মগেট। সরেজমিনে এখানে গত বৃহস্পতিবার দেখা যায়, পেছনে যানজট বড় হলেও কর্তব্যরত ট্রাফিক সদস্য ব্যস্ত প্রাইভেট কার আটকে কাগজপত্র যাচাই-বাছাই ও মামলা দেয়ায়। রাজধানীর ইন্টারসেকশনগুলোয় এখন এ ধরনের চিত্র নিয়মিতই দেখা যায়। ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স প্রদর্শন করতে গিয়ে দিনে গড়ে ৭২৫টি মামলা দিচ্ছে ঢাকার ট্রাফিক বিভাগ। সব মিলিয়ে গত পাঁচ বছরে ৩৬ লাখ ২০ হাজার ৩১৯টি মামলা করা হয়েছে। জরিমানা আদায় করা হয়েছে ২৮৯ কোটি ২৮ লাখ টাকা।

সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগের প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. মুনিবুর রহমান বণিক বার্তাকে বলেন, ‘মামলা কখনই ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স হিসেবে বিবেচনা করা হয় না। সড়ক শৃঙ্খলা রক্ষার জন্যই কেবল প্রসিকিউশন পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়। রাজধানীর যানজট নিরসনের পাশাপাশি দুর্ঘটনা রোধেও বিশেষভাবে কাজ করছে ট্রাফিক বিভাগ। ইন্টারসেকশন ম্যানেজমেন্টসহ বেশকিছু বিষয়কে গুরুত্ব দিয়েই রাজধানীর যানজট নিরসনের কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

ডিএমপির ভাষ্যমতে, বর্তমানে ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের মোট জনবল রয়েছে ৩ হাজার ৯২৯ জন। ইন্টারসেকশন ব্যবস্থাপনা, বাস ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণ, পথচারী শৃঙ্খলা, হকার নিয়ন্ত্রণ, নির্দিষ্ট স্থানে গাড়ি পার্কিং ও ফুটপাত প্রতিবন্ধকতামুক্ত রাখা তাদের মূল দায়িত্ব। এর বাইরে সড়ক শৃঙ্খলা ভঙ্গের বিরুদ্ধে মামলা, ভিআইপি ডিউটির মতো দায়িত্বও পালন করে থাকেন ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা।
এই বিভাগের আরও খবর
ব্যাটারি রিকশা নিয়ে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ব্যাটারি রিকশা নিয়ে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

দৈনিক ইত্তেফাক
শপথ নিলেন সিইসি ও চার কমিশনার

শপথ নিলেন সিইসি ও চার কমিশনার

জনকণ্ঠ
বিগত কমিশনকে বিচারের আওতায় আনার কথা বলছে সবাই: বদিউল আলম মজুমদার

বিগত কমিশনকে বিচারের আওতায় আনার কথা বলছে সবাই: বদিউল আলম মজুমদার

বাংলা ট্রিবিউন
বিদ্যুৎ চুক্তি পর্যালোচনায় শীর্ষ আন্তর্জাতিক ‘আইন সংস্থা’ চায় বাংলাদেশ

বিদ্যুৎ চুক্তি পর্যালোচনায় শীর্ষ আন্তর্জাতিক ‘আইন সংস্থা’ চায় বাংলাদেশ

নয়া দিগন্ত
আগে নির্বাচনে গেলে সংস্কার ঝুলে যাবে: ড. তোফায়েল আহমেদ

আগে নির্বাচনে গেলে সংস্কার ঝুলে যাবে: ড. তোফায়েল আহমেদ

বাংলা ট্রিবিউন
প্রধান নির্বাচন কমিশনার হলেন নাসির উদ্দীন

প্রধান নির্বাচন কমিশনার হলেন নাসির উদ্দীন

ভোরের কাগজ
ট্রেন্ডিং
  • সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামাল ও সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে 'বস্তায় বস্তায় ঘুষ' নেওয়ার অভিযোগ: দুদকের অনুসন্ধান শুরু

  • ভালোবাসা দিবসে পরী মনির ‘বুকিং’

  • নির্বাচনের আগে পাকিস্তানে জোড়া বিস্ফোরণে নিহত ২৮

  • ভিসা পদ্ধতি পুরোপুরি তুলে নিলো যে দেশ

  • শন্তিপূর্ণভাবে মানুষ যাতে ভোট দিতে পারে সে ব্যবস্থা করেছি: প্রধানমন্ত্রী

  • ২০৩৫ সালের মধ্যে চীনের পারমাণবিক অস্ত্র বাড়বে তিন গুণ

  • তানজানিয়ায় প্লেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৯

  • ব্যাংকে ৫ কোটি টাকার বেশি থাকলে বেশি কর

  • কাতার বিশ্বকাপে ফিরছে জিদানের সেই ভাস্কর্য

  • ইন্দোনেশিয়ার নিষেধাজ্ঞায় তেলের মূল্য আকাশছোঁয়া