বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নপূরণ ॥ শতভাগ বিদ্যুতায়নের দেশের কাতারে বাংলাদেশ

ল্পনাকেও হার মানানো গল্প এটি। দুর্গম পাহাড় থেকে শুরু করে বিচ্ছিন্ন জনপদ। বিস্তীর্ণ নদীর বুকে জেগে ওঠা চরাঞ্চল থেকে হাওড়ের বুকে গড়ে ওঠা গ্রাম। সব জায়গা আজ বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত। মাত্র ২০ বছর আগেও যা ছিল দুর্বোধ্য স্বপ্ন আজকে তাই বাস্তবে রূপ নিয়েছে। আর এই সাফল্যের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে বিশ্বজুড়ে শতভাগ বিদ্যুতায়নের দেশের তালিকায় নাম লেখাবে বাংলাদেশ। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বহু প্রত্যাশিত এই দিনটি সরকারের পক্ষ থেকে মুজিব জন্মশত বর্ষের শ্রেষ্ঠ উপহার। একই দিন করোনা মহামারীর পর প্রথমবারের মতো সশরীরে প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করবেন দেশের সবচেয়ে বড় পায়রা তাপ বিদ্যুতকেন্দ্র। শতভাগ বিদ্যুতায়নের ঘোষণা এবং পায়রা বিদ্যুতকেন্দ্রের উদ্বোধনকে ঘিরে সাজ সাজ রব বিরাজ করছে বিদ্যুতকেন্দ্র এলাকায়।

বিদ্যুত বিভাগ জানায়, দেশের প্রায় ৯৯.৯৯ শতাংশ এলাকা ইতোমধ্যে চলে এসেছে বিদ্যুতের আওতায়। বাকি যেগুলো বিদ্যুতের আওতার বাইরে সেগুলো হয় নতুন বাড়ি আর না হয় সংযোগের অপেক্ষায়। তবে আলোয় আলোকিত সারাদেশ। একই সঙ্গে উদ্বোধন হতে যাওয়া পায়রা ১৩২০ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুত কেন্দ্রটি এখন পর্যন্ত স্থাপিত দেশের সর্ব বৃহৎ বিদ্যুত কেন্দ্র। জ্বালানি সাশ্রয়ী পরিবেশবান্ধব ক্লিন কোল প্রযুক্তির বিদ্যুত কেন্দ্রটির দক্ষতা ৪৪.২৯ শতাংশ। সালফার নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে বিদ্যুত কেন্দ্রের সঙ্গে ফ্লু গ্যাস ডিসালফারাইজেশন (এফজিডি) স্থাপন করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, ফ্লাই এ্যাশ হ্রাসকল্পে ৯৯ শতাংশ দক্ষতা সম্পন্ন ইলেক্ট্রো স্ট্যাটিক প্রেসিপিটেটর (ইএসপি) বিদ্যুত কেন্দ্রের সঙ্গে সংযোজন করা হয়েছে।

বিদ্যুত বিভাগ জানায়, গত ১৩ বছরে বিদ্যুত খাতে যে অর্জন হয়েছে তা স্বপ্নের মতোই। এই সময়ে আমাদের বিদ্যুতের উৎপাদন ক্ষমতা ৫ গুণের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৯৪২ মেগাওয়াট। যা ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে এসে দাঁড়িয়েছে ২৫ হাজার ৫১৪ মেগাওয়াটে। জাতীয় গ্রীডে যুক্ত হয়েছে মোট ১৯ হাজার ৬২৬ মেগাওয়াট বিদ্যুত। নির্মাণাধীন রয়েছে ১৩ হাজার ২১৯ মেগাওয়াট ক্ষমতার ৩৩টি বিদ্যুতকেন্দ্র। আমদানি করা হচ্ছে ভারত থেকেও। বর্তমানে দেশটি থেকে আমদানি হচ্ছে ১ হাজার ১৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুত। স্থাপন করা হয়েছে ৫ হাজার ২১৩ সার্কিট কিলোমিটার সঞ্চালন লাইন। এছাড়া মোট ৩ লাখ ৬১ হাজার কিলোমিটার বিতরণ লাইন নির্মাণ করা হয়েছে। বিদ্যুতের সংযোগ পেয়েছে নতুন ৩ কোটি ১৩ লাখ গ্রাহক। বিদ্যুত সুবিধাভোগী জনসংখ্যা শতকরা ৪৭ শতাংশ থেকে ৯৯.৯৯ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। মাথাপিছু বিদ্যুত উৎপাদন ২২০ কিলোওয়াট আওয়ার থেকে ৫৬০ কিলোওয়াট আওয়ারে উন্নীত হয়েছে। সিস্টেম লস কমেছে ৫.৮৫ শতাংশ। স্থাপন করা হয়েছে ৪৬ লাখ ৭৭ হাজার প্রিপেইড/স্মার্ট মিটার। বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের উদ্যোগে পায়রা থার্মাল বিদ্যুতকেন্দ্রের ইউনিট-১ (৬৬২ মে.ও.) এবং ইউনিট-২ (৬২২ মে.ও.) এর বাণিজ্যিক উৎপাদন সফলভাবে শুরু হয়েছে। স্থাপন হয়েছে ৬০ লাখ সোলার হোম সিস্টেম।

দেশের সবচেয়ে বড় বিদ্যুতকেন্দ্র পায়রার উদ্বোধন এবং শতভাগ বিদ্যুতায়নের ঘোষণার বিষয়ে বিদ্যুত, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জনকণ্ঠকে বলেন, বর্তমান সরকারের নির্বাচনের অন্যতম ইশতেহার আজ বাস্তবায়িত হচ্ছে। এর চাইতে বড় আনন্দের বিষয় আর কি হতে পারে। বিদ্যুতের সেবা আজ পৌঁছে গেছে জাতীয় গ্রীডের আওতায় থাকা সব গ্রাম ও পরিবারে। গ্রীড এলাকার বাইরে থাকা সব দুর্গম এলাকার বাসিন্দারাও পেয়েছেন বিদ্যুতের আলো। ‘শেখ হাসিনার উদ্যোগ, ঘরে ঘরে বিদ্যুত’ এ স্লোগান সামনে রেখে সবার জন্য নির্ভরযোগ্য বিদ্যুত সুবিধা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ইতোমধ্যে ২৪ হাজার মেগাওয়াট উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে ৪০ হাজার মেগাওয়াট ও ২০৪১ সালের মধ্যে ৬০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা পূরণকল্পে বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে, যার সুফল মানুষ ইতোমধ্যে পেতে শুরু করেছে। ফলে নতুন তৈরি হওয়া কিছু ঘর-বাড়ি ছাড়া দেশের সব জায়গাই বিদ্যুতায়িত হয়েছে। নসরুল হামিদ বলেন, বঙ্গবন্ধু যে আলোকিত বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলেন তা তার জন্মশতবার্ষিকীতে পূর্ণ হলো। বিদ্যুত এবং জ্বালানিতে এত দ্রুত স্বয়ংসম্পূর্ণতা এসেছে যে কল্পনাতীত।

আর এর কারণেই দেশের অর্থনীতি এত দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। ২০০৮-এর নির্বাচনী ইশতেহার অনুযায়ী সবার জন্য বিদ্যুত ২০২১-এ এই স্লোগান আজ বাস্তব। যেসব এলাকায় বিদ্যুতের খুঁটি বসানোর সুযোগ নেই সেসব এলাকাতেও আমরা বিদ্যুত পৌঁছে দিয়েছি সোলার বা সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিদ্যুতের ছোঁয়ায় জনজীবনে এসেছে গতি। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলের মানুষজনের দিন আগে সন্ধ্যার মধ্যেই ফুরিয়ে যেত। এখন বিদ্যুতের আলো পৌঁছায় রাত ১২টা পর্যন্ত গ্রামগুলোতেও দোকানপাট, হাট-বাজার খোলা থাকে। রাত জেগে পড়ালেখা করতে পারছে শিক্ষার্থীরা। শুধু গ্রামীণ জীবন নয়। নগর জীবনেও এসেছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। বিশেষ করে শিল্প-কারখানাগুলোতে বিদ্যুত এবং জ্বালানির সরবরাহ বাড়ায় বেড়েছে উৎপাদন। ফলে অর্থনীতিতে এসেছে সমৃদ্ধি। এই যে অর্থনীতির এই ধারাবাহিক উন্নয়ন তা সম্ভব হয়েছে একমাত্র বিদ্যুত ও জ্বালানি খাতের অভূতপূর্ব উন্নয়নের কারণেই। তিনি বলেন, তবে আমাদের এখনও কাজ করতে হবে। এই বিদ্যুতকে সহজলভ্য এবং নিরবচ্ছিন্ন করতে কাজ করে যাচ্ছি আমরা। প্রিপেইড মিটার বসানো থেকে শুরু করে সহনীয় দামে মানুষের কাছে বিদ্যুতসেবা পৌঁছে দিতে কাজ করছি আমরা। আর এখন এটাই অন্যতম চ্যালেঞ্জ।

পায়রা বিদ্যুত কেন্দ্র সম্পর্কে বলেন, কয়লাচালিত কেন্দ্রটি চীন ও বাংলাদেশ যৌথভাবে নির্মাণ করেছে। এই কেন্দ্র নির্মাণে অর্থায়ন করেছে চীনের এক্সিম ব্যাংক। এই বিদ্যুত হাবে রাষ্ট্রীয় কোম্পানি নর্থওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি (এনডবি উপিজিসিএল) এবং চীনের ন্যাশনাল মেশিনারি এক্সপোর্ট এ্যান্ড ইমপোর্ট কোম্পানির (সিএমসি) ৫০ শতাংশ করে মালিকানা রয়েছে। এই কেন্দ্র থেকে উৎপাদিত বিদ্যুত জাতীয় গ্রীডে যোগ হলে ক্রমবর্ধমান শিল্পায়নের চাহিদা মিটিয়ে জাতীয় জীবনে স্বস্তি আনবে বলে আমরা আশা করছি।

এই কেন্দ্রটির দ্বিতীয় ইউনিট ২০২০ সালের ২৬ আগস্ট উৎপাদন শুরু করে। এর আগে ওই বছরের ১৩ জানুয়ারি কেন্দ্রটির ৬৬০ মেগাওয়াট ক্ষমতার প্রথম ইউনিট উৎপাদন শুরু করে।

এতদিন পর এই বিদ্যুত কেন্দ্রটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের বিষয়ে নর্থওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা প্রকৌশলী এ এম খোরশেদুল আলম জনকণ্ঠকে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সফরের জন্য আমরা পুরোপুরি প্রস্তুত। আশা করছি আজ (সোমবার) সব কার্যক্রম সফলভাবে অনুষ্ঠিত হবে। প্রধানমন্ত্রীর সফরকে ঘিরে বিশেষ সতর্কতা নেয়া হয়েছে পায়রা এলাকায়। ইতোমধ্যে বিদ্যুতকেন্দ্রের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। করোনার কারণে যাতে বেশি লোক সমাগম না হয় সেটা মাথায় রেখে কার্যক্রম ঠিক করা হয়েছে। এখানে বিদ্যুতকেন্দ্র এলাকায় শোভাবর্ধনের কাজ শেষ হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সবকিছু ঠিকঠাকভাবে হলে এটিই হবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিদ্যুতকেন্দ্র।

জানা যায়, ২৪৮ কোটি ডলার ব্যয়ে নির্মিত বিদ্যুতকেন্দ্রটি দেশের প্রথম উৎপাদনে আসা মেগা প্রকল্প। কেন্দ্রটি সরকারের অগ্রাধিকার ১০ প্রকল্পের তালিকায় না থাকলেও সবার আগে কাজ শেষ করে নজির স্থাপন করেছে।

এলাকায় উৎসবমুখর পরিবেশ ॥ নিজস্ব সংবাদদাতা, কলাপাড়া, পটুয়াখালী থেকে জানান, দেশের বৃহৎ পায়রা ১৩২০ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুত কেন্দ্র আজ সোমবার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকাল ১০টায় রাবনাবাদ নদী তীরের এই বিদ্যুত কেন্দ্রের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন। তিনি সেখানে এক সূধী সমাবেশে প্রধান অতিথির ভাষণ দেবেন। প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে ঘিরে পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার পায়রা তাপবিদ্যুত কেন্দ্র এলাকা বর্ণিল সাজে সজ্জিত রয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর সফরকে ঘিরে বিরাজ করছে উৎসবমুখর পরিবেশ। নেয়া হয়েছে প্রশাসনিক নিñিদ্র নিরাপত্তা। পায়রা তাপবিদ্যুত কেন্দ্রের উদ্বোধনকে ঘিরে উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ সড়ক, সেতুতে রাতের বেলা আলোকসজ্জা করা হয়েছে। রঙের প্রলেপ দিয়ে সাজসজ্জা করা হয়েছে। খুটা জেলেদের দুই শতাধিক নৌকা রঙের তুলিতে রাঙিয়ে দেয়া হয়েছে। যা ভাসানো হবে বিদ্যুত কেন্দ্র ঘেঁষা রাবনাবাদ চ্যানেলে। রঙিন পালতোলা এই নৌকার বহর উপকূলের দৃশ্যপটে ভিন্ন মাত্রা যোগ হয়েছে। কুয়াকাটা মৎস্যজীবী সংগঠন আশার আলো সমবায় সমিতির সভাপতি নিজাম শেখ জানান, দক্ষিণবঙ্গের উন্নয়নের রূপকার বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কলাপাড়ায় আসছেন, তার প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ।

প্রধানমন্ত্রী একই অনুষ্ঠানে দেশের শতভাগ বিদ্যুতায়নের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবেন বলে প্রশাসন সূত্র নিশ্চিত করেছে। তিনি বিদ্যুত কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা নিজ হাতে বিদ্যুত বিভাগের অভাবনীয় সাফল্যের দুয়ার খুলে দিচ্ছেন। দক্ষিণের কলাপাড়া উপজেলার রাবনাবাদ পাড়ের এই জনপদ আলোকিত হবে পায়রার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে। ২০২০ সালের ১৫ মে এই পাওয়ার প্লান্টের প্রথম ইউনিট চালু করা হয়েছে। শুরু হয় উৎপাদন। জাতীয় গ্রীডে সরবরাহ হচ্ছে ৬৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুত। আর দ্বিতীয় ইউনিট উৎপাদন শুরু করে ২০২০ সালের ডিসেম্বরে। এখন পুরো ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুত প্লান্টটি আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হতে যাচ্ছে। বাংলাদেশ চায়না পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড (বিসিপিসিএল) বাংলাদেশ চায়না যৌথ বিনিয়োগে নির্মিত এই বিদ্যুত প্রকল্পটি এখন সম্পূর্ণভাবে প্রস্তুত রয়েছে জাতীয় গ্রীডে বিদ্যুত সরবরাহের জন্য।
এই বিভাগের আরও খবর
ভোটার ছাড়া ভোট চুন ছাড়া পান খাওয়ার মতো: ইসি রাশেদা

ভোটার ছাড়া ভোট চুন ছাড়া পান খাওয়ার মতো: ইসি রাশেদা

জাগোনিউজ২৪
দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী

দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী

জনকণ্ঠ
চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস

চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস

নয়া দিগন্ত
তিন বিদেশি শক্তি আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখতে কাজ করেছিল: জিএম কাদের

তিন বিদেশি শক্তি আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখতে কাজ করেছিল: জিএম কাদের

মানবজমিন
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একই পরিবারের ৩ জনের মৃত্যু

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একই পরিবারের ৩ জনের মৃত্যু

ভোরের কাগজ
তাপমাত্রা নিয়ে যে ভয়াবহ দুঃসংবাদ দিল আবহাওয়া অফিস

তাপমাত্রা নিয়ে যে ভয়াবহ দুঃসংবাদ দিল আবহাওয়া অফিস

জনকণ্ঠ
ট্রেন্ডিং
  • ভালোবাসা দিবসে পরী মনির ‘বুকিং’

  • নির্বাচনের আগে পাকিস্তানে জোড়া বিস্ফোরণে নিহত ২৮

  • ভিসা পদ্ধতি পুরোপুরি তুলে নিলো যে দেশ

  • শন্তিপূর্ণভাবে মানুষ যাতে ভোট দিতে পারে সে ব্যবস্থা করেছি: প্রধানমন্ত্রী

  • ২০৩৫ সালের মধ্যে চীনের পারমাণবিক অস্ত্র বাড়বে তিন গুণ

  • তানজানিয়ায় প্লেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৯

  • ব্যাংকে ৫ কোটি টাকার বেশি থাকলে বেশি কর

  • কাতার বিশ্বকাপে ফিরছে জিদানের সেই ভাস্কর্য

  • ইন্দোনেশিয়ার নিষেধাজ্ঞায় তেলের মূল্য আকাশছোঁয়া

  • অবিশ্বাস্য কীর্তিতে হাজার রানের ক্লাবে এনামুল বিজয়