এ বছরের জানুয়ারি মাসে যখন সারা বিশ্বে কোভিডের সংক্রমণ নিয়ে শোরগোল শুরু হয়, তখন আমি দারিদ্র্যের অর্থনীতি: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নামে একটি বইয়ের পাণ্ডুলিপি তৈরিতে ব্যস্ত ছিলাম। একুশে বইমেলায় বইটি প্রকাশিত হয়। মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহে বইটি সম্পর্কে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হলো। সেখানে আমার বক্তব্য ছিল, বাংলাদেশের দারিদ্র্যকে বিদেশিরা ভুল বুঝে অতিরঞ্জিত করেছেন। বাংলাদেশ কখনো ভিক্ষার ঝুড়ি ছিল না। ১৯৭০–এর দশকে দেশের পুনর্গঠন শুরু হয় এবং প্রবৃদ্ধির হার বাড়তে থাকে। ১৯৮০–এর দশকে প্রবৃদ্ধির হার আরও বাড়ে। ১৯৯০–এর দশকে এই প্রবৃদ্ধি বাড়ে উল্লেখযোগ্য হারে। সামরিক শাসনের কবল থেকে মুক্তির পর দেশের প্রবৃদ্ধির হার ত্বরান্বিত হয়।
বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনাকে যে রকম অবমূল্যায়ন করা হয়েছে, দারিদ্র্যের নিরসনকেও তেমনই অতিরঞ্জিত করা হয়েছে। অস্বীকার করার উপায় নেই, দ্রুত প্রবৃদ্ধির ফলে বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার নাটকীয় হারে কমেছে। তবে তাতে উল্লাসে ভেসে যাওয়ারও কোনো কারণ ঘটেনি।
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়