চট্টগ্রামে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে বাংলাদেশকে ২১৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে আফগানিস্তান। টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং করে ৪৯.১ ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে ২১৫ রান করে সফরকারীরা। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৬৭ রানের ইনিংস খেলেন নাজিবউল্লাহ জাদরান।
জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস হেরে প্রথমে বোলিং পায় বাংলাদেশ। ইনিংসের তৃতীয় ওভারেই পেসার মুস্তাফিজুর রহমান দলকে প্রথম উইকেট তুলে সাফল্য এনে দেন। ১৪ বলে ৭ রানে ফেরান ওপেনার রহমানউল্লাহ গুরবাজকে। দ্বিতীয় উইকেটে ওপেনার ইবরাহিম জারদান ও ওয়ানডাউনে নামা রহমত শাহ মিলে দলকে এগিয়ে নেন ৫৬ রান পর্যন্ত। শরিফুল ইসলামের বলে ইয়াসির আলী রাব্বির তালুবন্দীতে ইবরাহিমকে ফেরালে ভাঙে ৪৫ রানের জুটি। ২৩ বলে ১৯ রান করেন এই আফগান ওপেনার।
অতিথিরা শুরু থেকেই কিছুটা মন্থর গতিতে ব্যাটিং করছিল। এরপর বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণের সামনে আরো ডিফেন্সিভ হয়ে যায় আফগান ব্যাটাররা। দলীয় শতরান করতে তারা চার উইকেট হারানোর পাশাপাশি খেলেছে ২৭.২ ওভার। ৭৯ রানের মাথায় রহমত শাহকে ৩৪ রানে ফেরান তাসকিন আহমেদ। দলীয় ১০২ রানের মাথায় অধিনায়ক হাসমতউল্লাহ শাহিদির উইকেট তুলে নেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। সাজঘরে ফেরার আগে ৪৩ বলে ২৮ রান করেন হাসমতউল্লাহ।
পঞ্চম উইকেটে নাজিবউল্লাহ ও মোহাম্মদ নবি রানের গাতি বাড়ানোর পাশাপাশি ৬৩ রানের মূল্যবান পার্টনারশিপ গড়েন। নিজের নবম ওভারে এসে নবিকে ফিরিয়ে ব্রেক থ্রু দেন তাসকিন। ব্যক্তিগ ২০ রানে ফেরেন নবি। এরপর গুলবাদিন নায়েবকে ১৭ ও রশিদ খানকে শূন্য রানে ফেরান সাকিব আল হাসান। মুজিব-উর রহমানকেও রানের খাতা খুলতে দেননি মুস্তাফিজ। একপ্রান্ত আগলে ধরে নাজিবউল্লাহ তুলে নেন ওডিআইতে নিজের ১৩তম হাফসেঞ্চুরি। ৮৪ বলে ৬৭ রানের দায়িত্বশীল ইনিংস খেলে শরিফুলের শিকার হন তিনি।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়