বাংলাদেশে ব্যক্তি খাতের ভোগ ব্যয় কমবে ১৩ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি

মূল্যস্ফীতির চাপে সংকুচিত ক্রয়ক্ষমতা। বাড়তি ব্যয়ের চাপ সামাল দিতে ভোগ কমাতে বাধ্য হচ্ছে মানুষ। ডলার সংকট ও টাকার অবমূল্যায়নে আমদানি কমছে শিল্প খাতে। কমছে ব্যক্তি খাতের সার্বিক ভোগ ব্যয়ের পরিমাণ। উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনীতির তথ্য-উপাত্ত নিয়ে গঠিত বৈশ্বিক ডাটাবেজ সিইআইসি ডাটার তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০২৩ সালে দেশে ব্যক্তি খাতের ভোগ ব্যয় কমতে যাচ্ছে ১৩ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি।

সিইআইসি ডাটার গত পাঁচ বছরের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, ২০১৯ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত টানা চার বছর দেশে ব্যক্তি খাতের ভোগ ব্যয় বেড়েছে। এর মধ্যে ২০১৯ সালে এ ব্যয় ছিল ২৩৪ দশমিক ৯০ বিলিয়ন ডলার। কভিডজনিত দুর্বিপাকের মধ্যেও পরের বছর তা বেড়ে দাঁড়ায় ২৫০ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলারে। ২০২১ সালে তা আরো বেড়ে হয় ২৮৬ দশমিক ২৯ বিলিয়ন ডলার। ২০২২ সালে ব্যক্তি খাতের ভোগ ব্যয় দাঁড়ায় রেকর্ড ৩১৭ দশমিক ৮৯ বিলিয়ন ডলারে। 

ব্যক্তি খাতের ভোগ ব্যয়ের এ ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় ছেদ পড়েছে চলতি বছর। ডাটাবেজের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে দেশের ব্যক্তি খাতের মোট ভোগ ব্যয় দাঁড়াবে ৩০৪ দশমিক ৫৩ বিলিয়ন ডলারে। সে হিসাবে ২০২২ সালের তুলনায় এবার ব্যক্তি খাতের ভোগ ব্যয় কমতে যাচ্ছে ১৩ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার।

দেশে গত এক যুগে খাদ্যপণ্যের তুলনায় খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে ব্যক্তি খাতের ভোগ ব্যয় বেড়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ২০২২ সালের খানা আয়-ব্যয় জরিপের তথ্য অনুযায়ী, দেশে ভোগ ব্যয়ের ৪৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ হয় খাদ্যপণ্যে। বাকি ৫৪ দশমিক ২৪ শতাংশ হয় খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে। বিশ্লেষকরা বলছেন, মূলত ক্রয় সক্ষমতা বাড়ার কারণেই এতদিন খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে ভোগ ব্যয় বেড়েছে জনসাধারণের। কিন্তু এক বছরেরও বেশি সময় ধরে ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতির কারণে এ ক্রয় সক্ষমতা এখন কমে আসছে। এর প্রভাবে সবার আগে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের ভোগ নিয়ন্ত্রণ করছে মানুষ। পাশাপাশি উচ্চমূল্যের কারণে খাদ্যপণ্যের ভোগেও এখন নেতিবাচক প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। 

২০২১-২২ অর্থবছরে দেশে পয়েন্ট টু পয়েন্ট বেসিসে মূল্যস্ফীতি ছিল ৬ দশমিক ১৫ শতাংশ। এর মধ্যে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি ছিল ৬ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ এবং খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ছিল ৬ দশমিক ৩১ শতাংশ। সর্বশেষ সমাপ্ত ২০২২-২৩ অর্থবছর শেষে মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক শূন্য ২ শতাংশে। এর মধ্যে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ৮ দশমিক ৭১ শতাংশ ও খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই-আগস্ট সময়ে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ শতাংশের ওপরে। সর্বশেষ গত সেপ্টেম্বর শেষেও মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়ায় ৯ দশমিক ৬৩ শতাংশে। এর মধ্যে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১২ দশমিক ৩৭ শতাংশ ও খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ছিল ৭ দশমিক ৮২ শতাংশ।

গত বছরের এপ্রিলের পর থেকেই ধারাবাহিকভাবে ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন হচ্ছে। ২০২২ সালের এপ্রিলে প্রতি ডলারের দর ছিল ৮৬ টাকা ৪৫ পয়সা। সর্বশেষ গতকাল আন্তঃব্যাংক লেনদেনে মুদ্রাটির বিনিময় হার ছিল ১১০ টাকা ৫০ পয়সা। অবশ্য অনানুষ্ঠানিক (কার্ব) মার্কেটে তা আরো বেশি। টাকার এ অবমূল্যায়ন এবং মূল্যস্ফীতির চাপে ভোক্তার ক্রয়ক্ষমতা হ্রাসের মতো বিষয়গুলোকে এখন ব্যক্তি খাতের ভোগ ব্যয় হ্রাসের বড় কারণ হিসেবে দেখছেন অর্থনীতিবিদরা। 

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ডিস্টিংগুইশড ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বণিক বার্তাকে বলেন, ‘‌টাকার অবমূল্যায়ন ডলারের হিসাবে ব্যক্তি খাতের ভোগ ব্যয় কমে যাওয়ার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রেখেছে। পাশাপাশি মূল্যস্ফীতির কারণে ক্রয় সক্ষমতা সংকুচিত হয়ে যাওয়ার বিষয়টিও এ খাতে প্রভাব রেখেছে। আমাদের জরিপ বলছে মানুষ তিনভাবে ব্যয় সমন্বয় করেছে। প্রথমে খাদ্য পণ্যবহির্ভূত খাতে ভোক্তারা ব্যয় কমিয়েছে। এর মধ্যে প্রথমে বিনোদন খাতে, তারপর স্বাস্থ্য খাতে এবং পরে শিক্ষা খাতে ব্যয় কমিয়েছে। এছাড়া বস্ত্র ও পরিবহনের মতো খাতেও ব্যয় কমিয়েছে মানুষ। কিন্তু তাতেও যখন বাড়তি ব্যয় সামাল দেয়া সম্ভব হচ্ছে না, তখন খাদ্য খাতে ব্যয় সমন্বয় করতে হয়েছে। ভোক্তারা প্রথমে খাদ্যের পদ কমিয়েছে, তারপর পরিমাণ কমিয়েছে এবং পরবর্তী সময়ে খাদ্য গ্রহণের ফ্রিকোয়েন্সি কমিয়েছে।’ 

খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতির হার খাদ্যবহির্ভূত পণ্যকে ছাড়িয়ে যাওয়ায় ব্যয় কাটছাঁটে বাধ্য হচ্ছেন ভোক্তারা। প্রধান খাদ্যশস্য চালের ভোগ ও চাহিদায় এর প্রভাব দেখা যাচ্ছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের চালকল মালিক, পাইকারি ও খুচরা চাল ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, গত কয়েক মাসে বাজারে চালের বিক্রি কমেছে স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় অন্তত ১৫-২০ শতাংশ।

গরু, খাসি, মহিষসহ বিভিন্ন গবাদিপশুর মাংসের মাধ্যমে মানুষের আমিষের চাহিদা মিটলেও বর্তমানে এগুলোর ভোগ কমেছে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, কোরবানির সময়টুকু বাদ দিলে এ বছর গরু-ছাগলের জবাই উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। মাংসের দাম বেড়ে যাওয়ায় বিকল্প খাবারে ঝুঁকছেন ক্রেতারা। ডিমের দাম বাড়তির দিকে থাকায় খাদ্য তালিকায় এর অংশটিকেও কাটছাঁট করছে মানুষ। তাছাড়া আপেল ও আঙুরের মতো আমদানীকৃত বিদেশী ফলের চাহিদা থাকলেও বেশি দামের কারণে মানুষ তা কেনা কমিয়ে দিয়েছে। এর সঙ্গে সঙ্গে প্রসাধন পণ্যের মতো বিলাসদ্রব্যের চাহিদা কমে গেছে। সাবান ও ডিটারজেন্টের বাজারেও পণ্যের বিক্রি কমেছে। 

দেশের খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের ব্যবসার সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরেই যুক্ত রয়েছে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ। দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিদেশেও পণ্য রফতানি করছে গ্রুপটি। ব্যক্তি খাতের ভোগ ব্যয় কমার প্রভাব পড়েছে তাদের ব্যবসার ক্ষেত্রেও।

প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের পরিচালক কামরুজ্জামান কামাল বণিক বার্তাকে বলেন, ‘এ বছর এখন পর্যন্ত আমাদের বিক্রির পরিমাণ কখনো বেড়েছে কখনো কমেছে। তবে মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের ব্যয় বেড়েছে এবং এ কারণে ভোক্তারা ব্যয় সাশ্রয় করতে ভোগ কিছুটা কমিয়েছেন। আমাদের ক্ষেত্রেও দেখা যাচ্ছে যে বিক্রির পরিমাণ যদি দেখি সেটি কিছুটা কমেছে। দেশের বাজারের পাশাপাশি বিদেশের বাজারের ক্ষেত্রেও মিশ্র প্রভাব দেখা গেছে। যেমন আমাদের বাইসাইকেল রফতানি মাঝে কিছুটা কমে গিয়েছিল। এখন আবার আমরা বাড়তি কার্যাদেশ পাচ্ছি।

দেশে ইলেকট্রনিকস ও প্রযুক্তি পণ্যের বাজারেও ভোগ ব্যয় কমার প্রভাব পড়েছে। আগের তুলনায় বর্তমানে এ খাতের পণ্য বিক্রি কমেছে। এ খাতের প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির পণ্য বিক্রি ২০২২-২৩ হিসাব বছরে এর আগের হিসাব বছরের তুলনায় ১ হাজার ৫৩০ কোটি টাকা কমেছে। ২০২২-২৩ হিসাব বছরে কোম্পানিটি নিট ৬ হাজার ৬৩৭ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি করেছিল। যেখানে এর আগের হিসাব বছরে বিক্রি হয়েছিল ৮ হাজার ১৬৮ কোটি টাকার পণ্য। 

ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের কোম্পানি সচিব মো. রফিকুল ইসলাম বণিক বার্তাকে বলেন, ‘টাকার অবমূল্যায়নের কারণে আমাদের কাঁচামাল আমদানিতে ব্যয় বেড়েছে। অন্যদিকে মূল্যস্ফীতির প্রভাবে ক্রেতাদের ক্রয় সক্ষমতা কমে গেছে এবং তারা আগের তুলনায় ইলেকট্রনিকস ও প্রযুক্তিপণ্য কেনা কমিয়ে দিয়েছেন, যার প্রভাব পড়েছে আমাদের ব্যবসায়।’

দেশের সিমেন্ট ও ইস্পাত খাত দীর্ঘদিন ধরেই অতিরিক্ত উৎপাদন সক্ষমতার কারণে তীব্র প্রতিযোগিতার মধ্যে ব্যবসা করছে। ফলে এ খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষে চাইলেই পণ্যের দাম বাড়ানো সম্ভব হয় না। তবে টাকার অবমূল্যায়ন, কাঁচামালসহ বিভিন্ন ধরনের ব্যয় বৃদ্ধির কারণে গত এক থেকে দেড় বছরে সিমেন্ট ও রডের দাম বাড়াতে হয়েছে, যার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে এ খাতের ব্যবসায়। বাড়তি দামের কারণে অনেকেই নির্মাণকাজ পিছিয়ে দিচ্ছেন।

বাংলাদেশ সিমেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের (সিসিএমএ) প্রেসিডেন্ট এবং ক্রাউন সিমেন্ট পিএলসির ভাইস চেয়ারম্যান ও জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেডের চেয়ারম্যান মো. আলমগীর কবির বণিক বার্তাকে বলেন, ‘‌এ বছরে এখন পর্যন্ত আমাদের সিমেন্ট বিক্রি কমেছে সাড়ে ৩ শতাংশের মতো। অন্যদিকে এ সময়ে রডের বিক্রি কমেছে প্রায় ৯ শতাংশ। ডলার সংকটের কারণে আমাদের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে টাকার অবমূল্যায়নের কারণে একদিকে আমাদের ব্যয় বেড়েছে, অন্যদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নির্ধারিত দরে আমরা ব্যাংকের কাছ থেকে ডলার পাচ্ছি না। বরং বাড়তি দাম দিয়ে এলসি খুলতে হচ্ছে। ক্লিঙ্কারের শুল্ক প্রতি টনে ২০০ টাকা করে বাড়ানো হয়েছে। ক্লিঙ্কার আমরা বর্তমানে ৪৪ ডলার করে পেলেও এনবিআর সেটিকে ৬০ ডলার ধরে অ্যাসেস করছে। এটিও এক ধরনের অন্যায়। ৩ শতাংশ হারে অগ্রিম করের বিষয়টি তো রয়েছেই। আমাদের লোকসান হলেও এ কর দিতে হচ্ছে। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে আমরা টিকে থাকতে পারব কিনা, সে চিন্তা করতে হচ্ছে।’

ভোক্তাদের ভোগ কমে যাওয়ার বিষয়টি পরিলক্ষিত হচ্ছে আমদানি পরিসংখ্যানেও। সর্বশেষ সমাপ্ত ২০২২-২৩ অর্থবছরে এর আগের বছরের তুলনায় আমদানি কমেছে প্রায় ১৬ শতাংশ। আর চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় আমদানির ক্ষেত্রে এলসি খোলার পরিমাণ কমেছে ২২ দশমিক ৪৭ শতাংশ। এ সময়ে ভোগ্যপণ্যের আমদানি এলসি ৩৯ দশমিক ২৫ শতাংশ, মূলধনি যন্ত্রপাতির এলসি ২১ দশমিক ৭৯ শতাংশ, মধ্যবর্তী পণ্যের এলসি ১৯ দশমিক ৮১ শতাংশ ও শিল্পের কাঁচামাল আমদানির এলসি খোলার পরিমাণ কমেছে ২৭ দশমিক ৬৪ শতাংশ। ভোগ্যপণ্য আমদানির তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) চাল, গম, ভোজ্য তেল ও ডাল আমদানিতে এলসি খোলার পরিমাণ গত বছরের তুলনায় কমেছে।

দেশের বৃহৎ, মাঝারি, ক্ষুদ্র ও অতি ক্ষুদ্র শিল্পের উৎপাদনেও কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি নেমে এসেছে নেতিবাচক পর্যায়ে। বিবিএসের ২০২২-২৩ অর্থবছরের সাময়িক হিসাব অনুযায়ী, বৃহৎ শিল্পের মধ্যে তামাক, পাট, তৈরি পোশাক, ওষুধ, কাগজ, সার, চা ও কফি প্রক্রিয়াকরণ, সাবান ও ডিটারজেন্ট এবং ফল প্রক্রিয়াকরণ ও সংরক্ষণ শিল্পের উৎপাদনে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে চাল ও চালকল, ম্যাকারনি, নুডলস, তাঁত বস্ত্র, তৈরি পোশাক, চামড়া খাতে। অতি ক্ষুদ্র শিল্পে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে দুগ্ধজাত পণ্য, বেকারি, তাঁত বস্ত্র, জুতা, মেটাল পণ্য ও ফার্নিচারে।
এই বিভাগের আরও খবর
রোজায় বাজার সহনশীল রাখার চেষ্টা করা হবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা

রোজায় বাজার সহনশীল রাখার চেষ্টা করা হবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা

যুগান্তর
এস আলমের শেয়ার বিক্রি করে ১০ হাজার কোটি টাকা আদায় করা হবে: ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান

এস আলমের শেয়ার বিক্রি করে ১০ হাজার কোটি টাকা আদায় করা হবে: ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান

প্রথমআলো
ব্যাংকের ওপর আস্থা কমায় টাকা না রেখে সঞ্চয়পত্র কিনছে মানুষ

ব্যাংকের ওপর আস্থা কমায় টাকা না রেখে সঞ্চয়পত্র কিনছে মানুষ

কালের কণ্ঠ
বিদ্যুৎ নিয়ে আদানির সাথে হওয়া চুক্তি বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট

বিদ্যুৎ নিয়ে আদানির সাথে হওয়া চুক্তি বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট

নয়া দিগন্ত
প্রাইম ব্যাংক ও সেবা ডট এক্সওয়াইজেডের মধ্যে চুক্তি সই

প্রাইম ব্যাংক ও সেবা ডট এক্সওয়াইজেডের মধ্যে চুক্তি সই

বাংলা ট্রিবিউন
ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু

ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু

বাংলা ট্রিবিউন
ট্রেন্ডিং
  • সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামাল ও সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে 'বস্তায় বস্তায় ঘুষ' নেওয়ার অভিযোগ: দুদকের অনুসন্ধান শুরু

  • ভালোবাসা দিবসে পরী মনির ‘বুকিং’

  • নির্বাচনের আগে পাকিস্তানে জোড়া বিস্ফোরণে নিহত ২৮

  • ভিসা পদ্ধতি পুরোপুরি তুলে নিলো যে দেশ

  • শন্তিপূর্ণভাবে মানুষ যাতে ভোট দিতে পারে সে ব্যবস্থা করেছি: প্রধানমন্ত্রী

  • ২০৩৫ সালের মধ্যে চীনের পারমাণবিক অস্ত্র বাড়বে তিন গুণ

  • তানজানিয়ায় প্লেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৯

  • ব্যাংকে ৫ কোটি টাকার বেশি থাকলে বেশি কর

  • কাতার বিশ্বকাপে ফিরছে জিদানের সেই ভাস্কর্য

  • ইন্দোনেশিয়ার নিষেধাজ্ঞায় তেলের মূল্য আকাশছোঁয়া