সেঞ্চুরিয়নের সুপারস্পোর্ট পার্কে গতকাল বুধবার (১৪ এপ্রিল) তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৯ উইকেটে জিতেছে পাকিস্তান। প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকা করে ২০৩ রান। বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ানের ব্যাটে ভর করে সফরকারীরা সেই রান অতিক্রম করে দুই ওভার বাকি থাকতেই।
এই জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে চার ম্যাচের সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেল পাকিস্তান। টি-টোয়েন্টিতে এটি পাকিস্তানের সবচেয়ে বেশি রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড। এই সিরিজেরই প্রথম ম্যাচে ১৮৯ রানের লক্ষ্য তাড়ায় জয় ছিল তাদের আগের রেকর্ড।
এদিন টস জিতে ফিল্ডিং নেয় পাকিস্তান। ব্যাট করতে নেমে দুই ডক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটসম্যান জান্নেমান মালান ও এইডেন মার্করাম ব্যাট হাতে চড়াও হন পাকিস্তানি বোলারদের ওপর। পাওয়ার প্লেতে তারা ৬৫ রান তোলেন। ১১তম ওভারে ১০৮ রানের শক্ত জুটি ভেঙে দেন মোহাম্মদ নওয়াজ। টানা তৃতীয় ম্যাচে ফিফটি করা মার্করাম ৬৩ রানে বোল্ড হন।
এরপর জর্জ লিন্ডেকে নিয়ে জান্নেমানের ১৬ বলে ৩৩ রানের আরেকটি দুর্দান্ত জুটি। এক চার ও ২ ছয়ে সাজানো লিন্ডের ১১ বলে ২২ রানের ইনিংস থামে ফাহিম আশরাফের বলে। ২ রানের ব্যবধানে জান্নেমান ফিরে যান। ৪০ বলে ৫ চার ও ২ ছয়ে ৫৫ রান করে নওয়াজের দ্বিতীয় শিকার হন। পরে রাসি ফন ডার ডাসেন তাদের দেখানো পথে ঝড়ো ইনিংস খেলেন। তার ২০ বলে অপরাজিত ৩৪ রানের ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকা দুইশ পার করে।
২০৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে মোহাম্মদ রিজওয়ানকে নিয়ে ১৯৭ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়েন বাবর আজম। টি-টোয়েন্টির ইতিহাসে প্রথম উইকেট-জুটিতে এটা হলো চতুর্থ সর্বোচ্চ রানের জুটি। প্রোটিয়া বোলারদের ওপর তাণ্ডব চালিয়ে বাবর ক্যারিয়ারের প্রথম টি-টোয়েন্টি সেঞ্চুরি করেন মাত্র ৪৯ বলে। তার ইনিংসে ছিল ১১ চার ও ৪ ছয়।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়