বাব-মা ও বোনকে হত্যার পর ঘটনাস্থল থেকে মেহজাবিন নিজেই পুলিশকে ফোন দেন। এমনকি পুলিশ দ্রুত না গেলে তার স্বামী ও সন্তানকে খুন করে ফেলার হুমকি দেন।
শনিবার (১৯ জুন) দুপুরে এ তথ্য জানান রাজধানীর ওয়ারী জোনের ডিসি ইফতেখারুল ইসলাম। তিনি বলেন, খিবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত গিয়ে মেহজাবিনকে আটক করে এবং লাশ গুলো উদ্ধার করে রহাসপাতালে পাঠানো হয়।
অভিযুক্তের স্বামী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন শফিকুল ইসলাম অরণ্য বলেন, শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে এসেছিলাম। মেহজাবিন উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপন করছিলেন। রাতে খাবার ও চা খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ি। আমার মেয়ে তৃপ্তিও অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়।
মেহজাবিনের চাচাতো বোন শিলা বলেন, মেহজাবিন তার পরিবারের সবাইকে শেষ করে দিতে চেয়েছিল। সে তার আগের ঘরের স্বামীকেও খুন করেছিল। সেই মামলায় মেহজাবিনসহ তার নিহত বাবা-মা ও বোনের জেল হয়েছিল। পাঁচ বছর জেল খেটে তারা জামিনে ছাড়া পায়।
এর আগে সকালে রাজধানীর কদমতলীর মুরাদপুর এলাকার ২৮, লালমিয়া সরকার রোডের ছয় তলা বাড়ির দ্বিতীয় তলা থেকে মেহজাবিনের মা মৌসুমী ইসলাম (৪০) বাবা মাসুদ রানা (৫০) ও বোন জান্নাতুলের (২০) লাশ উদ্ধার করা হয়।
আহত অবস্থায় মেহজাবিনের স্বামী শফিকুল ইসলাম ও তার আগের ঘরের মেয়ে মারজান তাবাসসুম তৃপ্তিয়াকে (৬) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়