ফ্র্যাঞ্চাইজিদের দাবি ছিল রাজস্বের ভাগ দিতে হবে। বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদও ইতিবাচক ছিলেন। মার্কেটিং ও অ্যাকাউন্টস বিভাগে বিপিএলের আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছিলেন। সবকিছু হাতে পৌঁছানোর পর বোর্ড সভাপতি জানতে পারেন, বিপিএল থেকে বিসিবির আয় নেই। টিভি স্বত্ব, গ্রাউন্ডস স্বত্ব, টিকিট বিক্রি, ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি, স্টেডিয়ামের স্টল ভাড়া দিয়েও লাভের মুখ দেখে না প্রতিষ্ঠানটি।
গতকাল ফারুক আহমেদ ফ্র্যাঞ্চাইজিদের জানিয়ে দিয়েছেন, এবারও রাজস্ব ভাগাভাগি করতে পারছেন না।
বিপিএল ১০টি আসরের খেলা হয়ে গেলেও বাণিজ্যিকভাবে সফল করতে পারেনি। ব্যক্তিগত লাভের জন্য টিভি স্বত্ব বিক্রি করে কম মূল্যে। নিজেরা প্রডাকশন করার নামে বিশাল খরচ দেখিয়েছে বিগত বছরগুলোতে। অথচ পেশাদার প্রতিষ্ঠান বা সেটআপ দিয়ে বিপিএল চালালে আর্থিকভাবে নিজেরা লাভবান হওয়ার পাশাপাশি ফ্র্যাঞ্চাইজিদের সঙ্গে রাজস্ব ভাগাভাগি করতে পারত। সবচেয়ে বড় যে সমস্যা, টিভি স্বত্ব বিক্রি করে পুরো টাকা তুলতে পারে না।
বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের সাবেক সদস্য সচিব ইসমাইল হায়দার মল্লিক টিভি স্বত্ব, গ্রাউন্ডস স্বত্ব, ফ্র্যাঞ্চাইজি কারও কাছ থেকে ব্যাংক গ্যারান্টি নিতেন না। ফলে ক্রিকেটারদের সম্মানী না দিয়েও পার পেয়ে গেছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স, খুলনা টাইগার্স ও ঢাকা ডমিনেটস। বিসিবি তাদের বিরুদ্ধে আইনি কোনো ব্যবস্থা নিতে পারছে না। সাত ফ্র্যাঞ্চাইজি নিয়ে খেলা হবে একাদশ বিপিএল।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়