বীমা খাতে ৫৪ হাজার কোটি টাকার সম্পদ বাস্তবে আছে?

জীবন বীমা খাতের বড় দুই কোম্পানি ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সে সম্প্রতি বড় ধরনের অনিয়ম উদ্ঘাটিত হয়েছে। বিশেষ নিরীক্ষা চালিয়ে কোম্পানি দুটির আর্থিক প্রতিবেদনের সঙ্গে সম্পদের প্রকৃত তথ্যের গরমিল পাওয়া গিয়েছে। পরপর দুটি কোম্পানিতে এ ধরনের অনিয়মের ঘটনা সামনে আসায় উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছেন সংশ্লিষ্টরা। বর্তমান পরিস্থিতিতে অনিয়ম-দুর্নীতি-সুশাসনের ঘাটতিসহ নানা অভিযোগে জর্জরিত দেশের বীমা খাতে দেখানো ৫৪ হাজার কোটি টাকার সম্পদের বাস্তব উপস্থিতি নিয়েই সন্দিহান হয়ে উঠেছেন তারা।

দেশে বর্তমানে ৩৫টি জীবন বীমা ও ৪৬টি সাধারণ বীমা কোম্পানি কাজ করছে। বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত বছরের জুন শেষে দেশের জীবন বীমা খাতে ৪১ হাজার ৪৮৭ কোটি ও সাধারণ বীমা খাতে ১২ হাজার ৩৩৭ কোটি টাকার সম্পদ ছিল। সব মিলিয়ে বীমা খাতের মোট সম্পদের পরিমাণ ৫৩ হাজার ৮১৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে আসবাব, জমি, ভবন, পলিসি ঋণ, বিনিয়োগ, সুদ, লভ্যাংশ, ভাড়া, রি-ইন্স্যুরেন্স বাবদ পাওনা, আউটস্ট্যান্ডিং প্রিমিয়াম, অগ্রিম ও আমানত, নগদ ও নগদের সমজতীয় এবং অন্যান্য সম্পদও রয়েছে।

আইডিআরএর ওই সময়ের তথ্য অনুযায়ী, ডেল্টা লাইফের মোট সম্পদের পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৩১৭ কোটি টাকা। একই সময়ে ফারইস্ট ইসলামী লাইফের মোট সম্পদ ছিল ৪ হাজার ২৪৫ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে এ দুই কোম্পানির মোট সম্পদের পরিমাণ ৮ হাজার ৫৬২ কোটি টাকা, যা জীবন বীমা খাতের মোট সম্পদের ২০ শতাংশের বেশি। তবে সাম্প্রতিক বিশেষ নিরীক্ষায় উঠে এসেছে, এ সম্পদের বড় অংশই তছরুপ করা হয়েছে, যার বর্তমানে কোনো বাস্তব উপস্থিতি নেই।

পরিস্থিতি পর্যালোচনায় আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর কর্মকর্তারা মনে করছেন, ব্যাপক নিরীক্ষা ও তদন্তের আওতায় নিয়ে আসা হলে গোটা বীমা খাতেই এ ধরনের অনেক অনিয়ম ও দুর্নীতির তথ্য উঠে আসবে। সেক্ষেত্রে কোম্পানিগুলোর দেখানো সম্পদের বড় একটি অংশের অস্তিত্ব নিয়েই সংশয় রয়েছে।

ডেল্টা লাইফের আর্থিক প্রতিবেদন বিশেষ নিরীক্ষার জন্য নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠান একনাবিনকে নিয়োগ দিয়েছিল আইডিআরএ। প্রতিষ্ঠানটির দেয়া অন্তর্বর্তীকালীন প্রতিবেদনে ডেল্টা লাইফের স্থগিত থাকা পরিচালনা পর্ষদ ও ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ ও দুর্নীতি, রাজস্ব ফাঁকি ও অব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কোম্পানিটির ৩ হাজার ৬৮৭ কোটি টাকা ক্ষতি সাধনের তথ্য উঠে আসে।

নিরীক্ষা প্রতিবেদনসহ এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবের কাছে পাঠিয়েছে আইডিআরএ। চিঠিতে বলা হয়েছে, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সে নিয়োগ করা নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠান একনাবিনের দেয়া অন্তর্বর্তীকালীন প্রতিবেদন পর্যালোচনায় দেখা যায়, এ কোম্পানিতে প্রাথমিকভাবে উদ্ঘাটিত ৩ হাজার ৬৮৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ এবং দুর্নীতি, রাজস্ব ফাঁকি বা বকেয়া ও অব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কোম্পানিটির আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। প্রতিবেদনে মুদ্রা পাচারের মতো ঘটনা সংঘটিত হওয়ার কথাও উঠে এসেছে।

এছাড়া ডেল্টা লাইফের বিরুদ্ধে ১০ বছরে মোট ৩৬৫ কোটি টাকার কর ও মূসক ফাঁকির অভিযোগও রয়েছে বলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে জানা গিয়েছে।

ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের অনিয়ম উদ্ঘাটন হয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) তদন্তে। প্রথমে কোম্পানিটির আর্থিক প্রতিবেদনের ওপর বিশেষ নিরীক্ষা করে বিএসইসি। নিরীক্ষা প্রতিবেদন পাওয়ার পর কমিশনের পক্ষ থেকে বিস্তৃত পরিসরে তদন্ত করা হয়। তদন্তে কোম্পানিটির সাবেক চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম, উদ্যোক্তা পরিচালক এমএ খালেক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. হেমায়েতউল্লাহর বিরুদ্ধে বড় অংকের অর্থ আত্মসাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পেয়েছে বিএসইসি।

কমিশনের তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সাবেক চেয়ারম্যান, উদ্যোক্তা পরিচালক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিজেদের মধ্যে যোগসাজশের মাধ্যমে জালিয়াতি করেন। কোম্পানিটির ২ হাজার ১২৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ করে বিদেশে পাচার করেন তারা। এর মধ্যে বেআইনি জমি অধিগ্রহণের মাধ্যমে ৮৫৪ কোটি টাকা, স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কোম্পানিতে বিনিয়োগের মাধ্যমে ৬৫৯ কোটি ৬৭ লাখ, কোম্পানিগুলোর মুদারাবা মেয়াদি আমানতের বিপরীতে ব্যাংকঋণ নিয়ে ৪২১ কোটি ও দুটি ভুয়া সামাজিক প্রতিষ্ঠানের নামে ১৯২ কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। তদন্তে পাওয়া এসব তথ্য এরই মধ্যে অর্থ মন্ত্রণালয়, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) ও সিআইডিকে পাঠিয়েছে কমিশন।

এদিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আরেক কোম্পানি প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের গত চার বছরের আর্থিক প্রতিবেদন বিশেষ নিরীক্ষার উদ্যোগ নিয়েছে বিএসইসি। নিরীক্ষায় কোম্পানিটির সম্পদ, দায়, ইকুইটি স্থিতি, আয় ও নগদ প্রবাহের তথ্য পর্যালোচনা করা হয়েছে। পাশাপাশি ঋণ, অগ্রিম, বিনিয়োগ, সম্পর্কিত পক্ষের লেনদেনসহ আনুষঙ্গিক অন্যান্য আর্থিক বিষয়ও এ নিরীক্ষার আওতায় এসেছে। কমিশন সূত্রে জানা গেছে, এরই মধ্যে বিশেষ নিরীক্ষক তার প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএসইসির কমিশনার অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান বণিক বার্তাকে বলেন, কোনো তালিকাভুক্ত কোম্পানিতে যখন আর্থিক অনিয়ম সংঘটিত হয় তখন বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে আমাদের সেখানে হস্তক্ষেপ করতে হয়। এক্ষেত্রে কখনো আমাদের সংশ্লিষ্ট বিভাগের মাধ্যমে তদন্ত ও অনুসন্ধান আবার কখনো বিশেষ নিরীক্ষার উদ্যোগ নেয়া হয়। এরই মধ্যে আমরা ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সে বড় ধরনের অনিয়ম পেয়েছি। এ ধরনের আরো বেশকিছু কোম্পানি আমাদের নজরদারিতে রয়েছে। আনুষঙ্গিক প্রক্রিয়া শেষে এগুলোর ক্ষেত্রে বিশেষ নিরীক্ষা বা তদন্ত করা হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দীর্ঘদিন ধরেই দেশের বীমা কোম্পানিগুলোয় সুশাসনের ঘাটতির বিষয়টি নজরে আসছে। জীবন বীমা কোম্পানিগুলোর নির্ধারিত সীমার বাইরে অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা ব্যয় অতি সাধারণ ঘটনা। অনেক ক্ষেত্রেই অতিরিক্ত ব্যয় দেখিয়ে কোম্পানির কর্তাব্যক্তিদের অর্থ লোপাটেরও প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে।

তবে আইডিআরএর নির্দেশনার প্রভাবে ব্যবস্থাপনা ব্যয়ের বিষয়টি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলে দাবি করছেন খাতসংশ্লিষ্টদের কেউ কেউ।

বর্তমানে দেশের বীমা খাত নিয়ে গ্রাহকদের মধ্যেই আস্থার সংকট দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে যৌক্তিক বীমা দাবি পরিশোধে গড়িমসির কারণে পলিসিহোল্ডারদের মধ্যে খাতটির প্রতি এক ধরনের অবিশ্বাস তৈরি হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে প্রিমিয়াম সংগ্রহ, পুনর্বীমা, দাবি নিষ্পত্তিসহ সংশ্লিষ্ট আরো নানা বিষয় নিয়েও। মিথ্যা দাবি সাজিয়ে পুরনো তারিখে (ব্যাক ডেট) কাভার নোট ইস্যু ও অবৈধ প্রভাব খাটিয়ে বীমা গ্রাহকের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ অনেক। অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য, পরিচালকদের দুর্নীতি ও নিয়ন্ত্রণহীনতারও বহু নজির রয়েছে। একটি পরিবারের এক বা একাধিক ব্যক্তির সিদ্ধান্তে পরিচালিত হচ্ছে অধিকাংশ বীমা প্রতিষ্ঠান। প্রকাশ্যে বা বেনামে আইনবহির্ভূতভাবে একই পরিবারের সদস্যদের ১০ শতাংশের বেশি শেয়ার মালিকানার ঘটনাও রয়েছে। করপোরেট কাঠামোর দিক থেকেও আর্থিক খাতের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের তুলনায় অনেক পিছিয়ে খাতটি। দেশে বিদ্যমান জীবন বীমা কোম্পানিগুলো ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং স্ট্যান্ডার্ড (আইএফআরএস) অনুযায়ী আর্থিক প্রতিবেদনে লাভ-ক্ষতি হিসাব দেখায় না, যা এ খাতে চলে আসা দীর্ঘদিনের সুশাসন ঘাটতির আরেকটি নজির। সাধারণত কর পরিশোধের পরই কোম্পানির লাভ-ক্ষতি হিসাব করা হয়। যদিও দেশের জীবন বীমা কোম্পানিগুলোর আর্থিক প্রতিবেদনের বিদ্যমান মডেলে আয়কর বাবদ সরকারকে পরিশোধ করা অর্থকে দেখানো হচ্ছে ব্যয় হিসেবে।

কোম্পানিগুলোর মধ্যে আইন লঙ্ঘনের প্রবণতা ও সুশাসনের ঘাটতি প্রকট হওয়ার কারণে এক্ষেত্রে কর ফাঁকির বিষয়টি একেবারেই অমূলক নয় বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। বিভিন্ন সময়ে এনবিআর অনুসন্ধানেও কোম্পানিগুলোর কর ফাঁকির বিষয়টি বারবার উদ্ঘাটন হয়েছে। এর মধ্যেই ডেল্টা লাইফ ও ফারইস্ট ইসলামী লাইফের বড় ধরনের অনিয়মের ঘটনায় গোটা বীমা খাতের পলিসি গ্রাহকদের আস্থার সংকট আরো তীব্র হয়ে উঠেছে।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইএ) প্রেসিডেন্ট শেখ কবির হোসেন বণিক বার্তাকে বলেন, কয়েকটি কোম্পানির অনিয়মের কারণে এ খাতের সব কোম্পানিকে একপাল্লায় মাপা উচিত হবে না। বীমা খাতের সুশাসন নিশ্চিতের জন্য সরকার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছে আমাদের অনুরোধ থাকবে, যখনই কোনো ব্যত্যয় পরিলক্ষিত হবে তখনই যাতে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হয়।

দুর্ঘটনা কিংবা মারা যাওয়ার পরে পলিসিহোল্ডারদের বীমা দাবি নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে জটিলতা, দুর্বল নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ও করপোরেট সুশাসনের ঘাটতি, প্রতিষ্ঠানগুলোয় দক্ষ বিনিয়োগ ব্যবস্থাপকের ঘাটতি, বৈচিত্র্যময় পণ্যের অভাব, স্বল্পসংখ্যক পেশাদার সার্টিফায়েড অ্যাকচুয়ারি, মান্ধাতা আমলের বিপণন পদ্ধতি ও সেবা প্রদানের পাশাপাশি ডিজিটাইজেশনের দিক দিয়েও পিছিয়ে রয়েছে বীমা খাত। তার ওপর একের পর এক আর্থিক কেলেঙ্কারির ঘটনায় খাতসংশ্লিষ্টরাও শঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন আহমেদ বণিক বার্তাকে বলেন, বীমা খাতের কোনো ধরনের অনিয়ম সামনে এলে খাতসংশ্লিষ্ট হিসেবে সেটি আমাদেরও শঙ্কিত করে তোলে। এ ধরনের ঘটনায় পলিসিহোল্ডারদের মধ্যে আস্থার সংকট তৈরি করে, যা এ খাতের কোম্পানির ব্যবসায় বিরূপ প্রভাব ফেলে। কভিডের মধ্যে আমার প্রতিষ্ঠান থেকে গ্রাহকদের যৌক্তিক সব দাবি নিষ্পত্তি করা হয়েছে। আমাদের সেবায় গ্রাহক সন্তুষ্ট হওয়ার কারণে এবার আমাদের ব্যবসাও বেড়েছে। সার্বিকভাবে আগের তুলনায় বীমা খাতে সরকার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থার নজরদারি বেড়েছে। এতে ধীরে হলেও সুশাসন পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে।
এই বিভাগের আরও খবর
বোতলের সয়াবিন তেলের লিটার ১৬৭, খোলা ১৪৭ টাকা

বোতলের সয়াবিন তেলের লিটার ১৬৭, খোলা ১৪৭ টাকা

দৈনিক ইত্তেফাক
মেট্রোরেলের টিকিটে ভ্যাট না বসানোর চেষ্টা চলছে

মেট্রোরেলের টিকিটে ভ্যাট না বসানোর চেষ্টা চলছে

প্রথমআলো
বাংলাদেশ থেকে সরাসরি তৈরি পোশাক আমদানি করতে পারে ব্রাজিল

বাংলাদেশ থেকে সরাসরি তৈরি পোশাক আমদানি করতে পারে ব্রাজিল

বিডি প্রতিদিন
ভারতে স্বর্ণের দামে সর্বকালের রেকর্ড

ভারতে স্বর্ণের দামে সর্বকালের রেকর্ড

বিডি প্রতিদিন
বাংলাদেশে গত এক যুগে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নে মধ্যপ্রাচ্যের অবদান সামান্য

বাংলাদেশে গত এক যুগে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নে মধ্যপ্রাচ্যের অবদান সামান্য

বণিক বার্তা
ঈদের আগে দুই দফা বাড়তে পারে সয়াবিন তেলের দাম

ঈদের আগে দুই দফা বাড়তে পারে সয়াবিন তেলের দাম

জনকণ্ঠ
ট্রেন্ডিং
  • ভালোবাসা দিবসে পরী মনির ‘বুকিং’

  • নির্বাচনের আগে পাকিস্তানে জোড়া বিস্ফোরণে নিহত ২৮

  • ভিসা পদ্ধতি পুরোপুরি তুলে নিলো যে দেশ

  • শন্তিপূর্ণভাবে মানুষ যাতে ভোট দিতে পারে সে ব্যবস্থা করেছি: প্রধানমন্ত্রী

  • ২০৩৫ সালের মধ্যে চীনের পারমাণবিক অস্ত্র বাড়বে তিন গুণ

  • তানজানিয়ায় প্লেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৯

  • ব্যাংকে ৫ কোটি টাকার বেশি থাকলে বেশি কর

  • কাতার বিশ্বকাপে ফিরছে জিদানের সেই ভাস্কর্য

  • ইন্দোনেশিয়ার নিষেধাজ্ঞায় তেলের মূল্য আকাশছোঁয়া

  • অবিশ্বাস্য কীর্তিতে হাজার রানের ক্লাবে এনামুল বিজয়