রোববার (১৯ ডিসেম্বর) সকাল থেকেই দলে দলে আসতে থাকেন নেতাকর্মীরা। দুপুরের দিকে শোভাযাত্রায় যোগ দিয়েছেন কেন্দ্রীয় নেতারাও। এতে পুলিশি নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
বর্তমানে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তৈরি করা অস্থায়ী মঞ্চে বক্তব্য দিচ্ছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বক্তব্যের শুরুতেই তিনি বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবি করেন। বলেন, ‘আমরা সবাই আজকের শোভাযাত্রায় অত্যন্ত ভারাক্রান্ত হৃদয়ে অংশ নিচ্ছি। কারণ, গণতন্ত্রের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আজ কারাগারে বন্দি। বারবার আবেদন করার পরও তার সুচিকিৎসার কোনো ব্যবস্থা সরকার করছে না। অথচ বিজয়ের ৫০ বছরে আমাদের সবচেয়ে খুশি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আমরা সেটি পারছি না।’
তিনি বলেন, ‘আজকে দেশে বাকস্বাধীনতা নেই। অথচ দেশ স্বাধীন হওয়া মানে বাকস্বাধীনতা থাকবে, গণতন্ত্র থাকবে।’ আজকে দেশে কেউ কথা বলতে পারে না বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
আজকের র্যালিকে গণতন্ত্র ও বাকস্বাধীনতা ফিরিয়ে আনার র্যালি বলেও মন্তব্য করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘বর্তমান সরকার আমাদের লেখার অধিকার কেড়ে নিয়েছে, আমাদের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। তাই আজকের এই র্যালি দেশের মানুষের নতুন করে সংগ্রামের র্যালি। আজকের র্যালি খালেদা জিয়াকে মুক্ত করার র্যালি। দেশের মানুষকে মুক্ত করার র্যালি। দেশের মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার র্যালি।’
শোভাযাত্রায় যুবদল, কৃষকদলসহ বিএনপির অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা হাতে প্ল্যাকার্ড ব্যানার, ফেস্টুন ও জাতীয় পতাকা নিয়ে সমবেত হন। দেশে গণতন্ত্র নেই দাবি করে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া দেশে সুচিকিৎসা পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ তাদের।
শোভাযাত্রাটি নাইটিঙ্গেল মোড় হয়ে কাকরাইল ও শান্তিনগর ঘুরে পুনরায় নয়াপল্টনে এসে শেষ হবে। বিএনপির বিজয় শোভাযাত্রা কেন্দ্র করে নয়াপল্টন এলাকায় বাড়ানো হয়েছে পুলিশি নিরাপত্তা।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়