মালয়েশিয়া-সিঙ্গাপুরের পর দুবাইয়ে মানি লন্ডারিংয়ের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু

মালয়েশিয়া-সিঙ্গাপুরের পর এবার অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়নের বিরুদ্ধে জোর তৎপরতা শুরু করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই)। বিশেষ করে দেশটির প্রধানতম আর্থিক কেন্দ্র দুবাইয়ে এ তৎপরতা সবচেয়ে বেশি জোরালো হতে যাচ্ছে। দেশটির অর্থ মন্ত্রণালয় গত সোমবার জানিয়েছে, চলতি বছর তারা ৫০টি কোম্পানির নিবন্ধন তিন মাসের জন্য স্থগিত করেছে। ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের অর্থ পাচার প্রতিরোধসংক্রান্ত শর্ত পূরণে ব্যর্থতা ও আর্থিক অপরাধে যুক্ত থাকার কারণে কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে এ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়। শুধু নিবন্ধন স্থগিতই নয়, চলতি বছর আরো ২২৫টি কোম্পানির ওপর প্রশাসনিক জরিমানা আরোপ করেছে আমিরাত কর্তৃপক্ষ। এসব কোম্পানির কাছ থেকে ৭ কোটি ৬৯ লাখ দিরহাম অর্থদণ্ড আদায় করা হয়েছে। 

ইউএই সরকার অর্থ পাচারসহ সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য সংগ্রহ করে ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (এফআইইউ) মাধ্যমে। আর্থিক এ গোয়েন্দা সংস্থাটি এখন বেশ সক্রিয় হয়ে উঠেছে। অর্থ পাচার প্রতিরোধ ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন বন্ধে আমিরাতের বিভিন্ন ব্যাংক ও মানি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠানের লেনদেন খতিয়ে দেখছে সংস্থাটি। এ বিষয়ে ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্কফোর্সের (এফএটিএফ) গাইডলাইনও কঠোরভাবে পরিপালন করছে দেশটি। 

মানি লন্ডারিং প্রতিরোধে শক্ত অবস্থান নিয়েছে মালয়েশিয়াও। দেশটিতে গত জুলাইয়ে অর্থ পাচারকারীদের বিরুদ্ধে এক বড় অভিযান শুরু হয়। অভিযানে ৩ কোটি ৮০ লাখ মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত, ২০০ কেজি স্বর্ণ ও ১৭টি বিলাসবহুল গাড়ি জব্দ করা হয়। দেশটির দুর্নীতিবিরোধী কমিশনের (এমএসিসি) নেতৃত্বে ছয়টি সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত একটি টাস্কফোর্স এ অভিযান চালায়। কুয়ালালামপুর ও সেলানগরের ৩৪টি স্থানে একযোগে অভিযান পরিচালনা করা হয়।

অর্থ পাচার প্রতিরোধে নিজেদের আইনি কাঠামোকে শক্তিশালী করেছে সিঙ্গাপুরও। গত সপ্তাহে দেশটিতে অর্থ পাচারকারীদের বিরুদ্ধে সাঁড়াশি অভিযান চালায় পুলিশ। অভিযানে পাচারকৃত প্রায় ১০০ কোটি ডলারের অর্থসম্পদ জব্দ করা হয়। এটিকে দেশটির ইতিহাসে অর্থ পাচারবিরোধী সবচেয়ে বড় অভিযান হিসেবে অভিহিত করা হচ্ছে। এ অভিযানে সেখানে বসবাসরত ১০ জন বিদেশীকে গ্রেফতার করা হয়। তদন্ত করা হচ্ছে আরো ১২ জনের বিরুদ্ধে। পলাতক রয়েছেন আরো আট সন্দেহভাজন। তাদের সবাই দেশটির অভিজাত এলাকায় বসবাস করছিলেন। 

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর রুশ প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক ও ব্যক্তির ওপর নানা মাত্রার বিধিনিষেধ আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্র। একই ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে কানাডা, যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশও। এ অবস্থায় সন্দেহভাজন অনেক রুশ অলিগার্ক তথা অভিজাত ধনীরা তাদের সম্পদ ও ব্যবসা আরব আমিরাত, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়াসহ এশিয়া ও আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে সরিয়ে নিচ্ছে বলে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছে। 

ইউএইভিত্তিক বিভিন্ন সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, দেশটির রিয়েল এস্টেট খাতের প্রধান ক্রেতা এখন রুশ নাগরিকরা। রাশিয়ার বিভিন্ন ব্যাংকও এখন নতুন করে আরব আমিরাতে শাখা খুলছে। আবার রুশ অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এখন ইউএইর বিভিন্ন শহরে নতুন আউটলেট খুলছে। 

সাম্প্রতিক বছরগুলোয় বাংলাদেশী বড় ব্যবসায়ী ও প্রভাবশালীদের কাছেও অর্থ পাচার, বিনিয়োগ ও বসবাসের জন্য প্রধানতম গন্তব্য হয়ে উঠেছে ইউএই। বিশ্বের অন্যতম ব্যয়বহুল শহর দুবাইয়ে জমি, বাড়ি, অ্যাপার্টমেন্টের মতো সম্পত্তি কিনছে বাংলাদেশীরা। আবার দেশের প্রভাবশালী ব্যবসায়ী, রাজনৈতিক, ব্যাংকারসহ বিত্তবানরা লুফে নিচ্ছেন আরব আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা। বাংলাদেশীদের ইউরোপ-আমেরিকায় পাচারকৃত অর্থের একটি অংশও এখন দুবাইয়ে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে। আকর্ষণীয় মুনাফার খোঁজে রিয়েল এস্টেট ছাড়াও অন্যান্য ব্যবসায় নাম লেখাচ্ছেন তারা। দেশের অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানও এখন ব্যবসায়িক কার্যক্রমের কেন্দ্র হিসেবে দুবাইকে বেছে নিচ্ছে। আসন্ন জাতীয় নির্বাচন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের টানাপড়েন সামনে আসার পর এ প্রক্রিয়া অনেক বেশি ত্বরান্বিত হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র এখন রাশিয়াসহ বিভিন্ন দেশের প্রভাবশালীদের পাচারকৃত অর্থের গতিপথ অনুসরণ করছে। এরই অংশ হিসেবে সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, আরব আমিরাতসহ সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর প্রতি নজর রাখছে ওয়াশিংটন। আবার যেসব দেশে আমেরিকা ও ইউরোপ থেকে সম্পদ সরে আসছে, সেসব দেশেও আইনি কাঠামো জোরদার করার জন্য তাগাদা দেয়া হচ্ছে। সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ও আরব আমিরাতের সাম্প্রতিক তৎপরতা সেটিরই ফল বলে ধারণা করা হচ্ছে।

দুবাইয়ে স্থায়ীভাবে বসবাসকারী একজন প্রভাবশালী বাংলাদেশী ব্যবসায়ী বণিক বার্তাকে বলেন, ‘আরব আমিরাত সরকারের সাম্প্রতিক তৎপরতায় এখানে বিনিয়োগকারী বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের মধ্যে কিছুটা হলেও আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। এ তালিকায় বাংলাদেশী বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ীরাও রয়েছেন। গত এক মাসে পরিচিত অনেকে আমার কাছে এ সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আমরাও বিভিন্ন মাধ্যমে সরকারের উদ্দেশ্য বোঝার চেষ্টা করছি।’

দুবাইভিত্তিক সংবাদমাধ্যম খালিজ টাইমসের এক প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ১০ আগস্ট আরব আমিরাত সরকার দেশটির ব্যাংকবহির্ভূত ব্যবসা বা সেবার সঙ্গে সম্পর্কিত ২৯টি কোম্পানিকে ২ কোটি ২৬ লাখ দিরহাম জরিমানা করে। এসব কোম্পানির মধ্যে রিয়েল এস্টেট ব্রোকার ও এজেন্ট, মূল্যবান ধাতু ও পাথরের ডিলার, নিরীক্ষক এবং করপোরেট সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

সম্প্রতি অর্থ পাচার ও আর্থিক অপরাধের বিচারের জন্য একটি বিচার বিভাগীয় সংস্থা প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেয় আরব আমিরাত সরকার। দেশটির সরকারি নিউজ এজেন্সি ডব্লিউএএম জানিয়েছে, সরকার একটি বিশেষায়িত ফেডারেল প্রসিকিউশন সংস্থা গঠনের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে। সংস্থাটি অর্থ পাচার প্রতিরোধ ও অর্থনৈতিক অপরাধ বিচারের দায়িত্ব পালন করবে। 

এ বছরের ২৫-২৬ জুলাই কোম্পানিজ কমিশন অব মালয়েশিয়ার (এসএসএম) ১২তম বার্ষিক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এ সম্মেলনে অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধের বিষয়ে সবচেয়ে বেশি জোর দেয়া হয়। সম্মেলনের লক্ষ্য ছিল আর্থিক অপরাধ প্রতিরোধে বিভিন্ন নিয়ন্ত্রক সংস্থা, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানো। সম্মেলন শুরুর দুদিন আগে মালয়েশিয়ায় অর্থ পাচারবিরোধী একটি অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ৩ কোটি ৮০ লাখ মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত, ২০০ কেজি স্বর্ণ এবং ১৭টি বিলাসবহুল গাড়ি জব্দ করা হয়।

এ অভিযানে মালিক গ্রুপ অব কোম্পানিজের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান আবদুল মালিক দস্তগীরকে আটক করা হয়। অর্থ পাচার, সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন ও বেআইনি কর্মকাণ্ডবিরোধী আইনে আটক হন তিনি। যদিও তিনি পরে আদালতের আদেশে জামিন পেয়েছেন। আবদুল মালিক দস্তগীর মালয়েশিয়ায় ‘দাতো মালিক’ হিসেবে ব্যাপকভাবে পরিচিত। দাতো মালিক মালয়েশিয়ায় কর্মী নেয়ার ক্ষেত্রে কথিত সিন্ডিকেটের হোতা বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত মালয়েশিয়ান নাগরিক দাতো শ্রী আমিনের প্রধান সহযোগী। তার মাধ্যমেই দাতো শ্রী আমিন মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানো বিভিন্ন কোম্পানির অনুমোদন নিয়েছে। দাতো শ্রী আমিনের কোম্পানি বেস্টিনেট ও মালয়েশিয়ান প্রতিষ্ঠান কেএসএম কর্মী পাঠানোর মাধ্যম হিসেবে কাজ করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

এক সময় কর ফাঁকির স্বর্গরাজ্য হিসেবে খ্যাতি পাওয়া সিঙ্গাপুর ২০১৬ সালের পর থেকে অবৈধ অর্থ পাচারের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে শুরু করে। সে বছর দ্য ফাইন্যান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্কফোর্স গঠন করে দেশটি। এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৮ সালে অ্যান্টি মানি লন্ডারিং অ্যান্ড টেরোরিজম ফাইন্যান্সিং আইন প্রণয়ন করা হয়। তবে অর্থ পাচার প্রতিরোধে দেশটির আইনি কাঠানো সংস্কারে হঠাৎ করেই গতি সঞ্চারিত হয়েছে। চলতি বছর অ্যান্টি মানি লন্ডারিং অ্যান্ড টেরোরিজম ফাইন্যান্সিং আইন সংশোধন করে কঠোর ও যুগোপযোগী করা হয়। গত ২৮ জুন থেকে এ আইনটি কার্যকর করে সিঙ্গাপুর। এ আইন অনুসারে সিঙ্গাপুরে সম্পদ কিনতে হলে ক্রেতার বিস্তারিত তথ্য ও প্রকৃত পরিচয় পর্যালোচনা করতে হবে। পাশাপাশি অর্থের উৎস, সন্দেহজনক লেনদেনের মতো বিষয়গুলো খতিয়ে দেখা হবে। তদন্তের সুবিধার্থে পাঁচ বছর পর্যন্ত লেনদেনের তথ্য সংরক্ষণ করতে হবে। আইনের লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে জেল-জরিমানার বিধানও করা হয়েছে। 

অর্থ পাচার প্রতিরোধে সামনে আরো পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে দেশটি। সিঙ্গাপুরের কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনিটরি অথরিটি অব সিঙ্গাপুর দেশটির ছয়টি প্রধান বাণিজ্যিক ব্যাংকের সঙ্গে মিলে কসমিক নামে একটি ডিজিটাল প্লাটফর্ম চালু করতে যাচ্ছে। এ প্লাটফর্মের মাধ্যমে অর্থ পাচার ও সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য বিনিময় করবে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো। বৈধ ব্যক্তি বা আইনগতভাবে স্বীকৃত শেল কোম্পানির আড়ালে অর্থ পাচার, বাণিজ্যের আড়ালে অর্থ পাচার এবং অর্থের বিস্তার ও আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা এড়ানোর মতো বিষয়গুলোতে জোর দেবে কসমিক। এজন্য দেশটির সংসদে ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস অ্যান্ড মার্কেটস (অ্যামেন্ডমেন্ট) নামে একটি বিলও পাস করা হয়েছে।

অর্থ পাচার প্রতিরোধে এসব আইনি কাঠামো তৈরির পরই গত সপ্তাহে দেশটিতে অর্থ পাচারকারীদের বিরুদ্ধে সাঁড়াশি অভিযান চালায় পুলিশ। এ অভিযানে পাচারকৃত প্রায় ১০০ কোটি ডলারের অর্থসম্পদ জব্দ করা হয়। অভিযানের বিষয়ে সিঙ্গাপুরের কমার্শিয়াল অ্যাফেয়ার্স ডিপার্টমেন্টের (সিএডি) ডিরেক্টর ডেভিড চিউ এক বিবৃতিতে বলেন, ‘‌সিঙ্গাপুরকে এ ধরনের অপরাধের কেন্দ্র হওয়া থেকে রক্ষা করতে পুলিশ আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিটের সঙ্গে কাজ করবে। অপরাধীরা সিঙ্গাপুরকে তাদের আশ্রয়স্থল বানাতে পারবে না।’

সিঙ্গাপুরের কেন্দ্রীয় ব্যাংকও বলেছে, যেখানে সম্ভাব্য জালিয়াতির অর্থ চিহ্নিত করা হয়েছে, সেসব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তারা যোগাযোগ করেছে। এ প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে নজরদারির কাজ চলছে।

কয়েক দশক ধরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রকাশ্যে-গোপনে বিপুল পরিমাণ মূলধন স্থানান্তরিত হচ্ছে আরব আমিরাতে। সেখানে সম্পত্তি ক্রয়কারী বাংলাদেশীদের বিষয়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারিতে হাইকোর্ট থেকে আদেশ দেয়া হয়েছিল। ওই আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে তদন্তের অগ্রগতি বিষয়ে জানতে চাইলে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী খুরশীদ আলম খান বণিক বার্তাকে বলেন, ‘‌হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী দেশ থেকে অর্থ পাচারকারীদের বিষয়ে তদন্ত চলমান রয়েছে। এরই মধ্যে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর কূটনৈতিক মিশনে চিঠি পাঠানো হয়েছে। অর্থ পাচারকারীদের বিষয়ে দুদকের অবস্থান খুবই কঠোর। সেটি আরব আমিরাত কিংবা অন্য যেকোনো দেশেই হোক না কেন। আশা করছি, অনুসন্ধান শেষে আমরা অর্থ পাচারকারীদের পরিচয় জানতে পারব। একই সঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে আইনের কঠোর প্রয়োগ ঘটাতে পারব।’
এই বিভাগের আরও খবর
এস আলমের শেয়ার বিক্রি করে ১০ হাজার কোটি টাকা আদায় করা হবে: ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান

এস আলমের শেয়ার বিক্রি করে ১০ হাজার কোটি টাকা আদায় করা হবে: ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান

প্রথমআলো
ব্যাংকের ওপর আস্থা কমায় টাকা না রেখে সঞ্চয়পত্র কিনছে মানুষ

ব্যাংকের ওপর আস্থা কমায় টাকা না রেখে সঞ্চয়পত্র কিনছে মানুষ

কালের কণ্ঠ
বিদ্যুৎ নিয়ে আদানির সাথে হওয়া চুক্তি বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট

বিদ্যুৎ নিয়ে আদানির সাথে হওয়া চুক্তি বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট

নয়া দিগন্ত
প্রাইম ব্যাংক ও সেবা ডট এক্সওয়াইজেডের মধ্যে চুক্তি সই

প্রাইম ব্যাংক ও সেবা ডট এক্সওয়াইজেডের মধ্যে চুক্তি সই

বাংলা ট্রিবিউন
ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু

ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু

বাংলা ট্রিবিউন
ভারতে বাড়ছে পেঁয়াজের দাম, কেজি উঠেছে ৭০–৮০ রুপিতে

ভারতে বাড়ছে পেঁয়াজের দাম, কেজি উঠেছে ৭০–৮০ রুপিতে

প্রথমআলো
ট্রেন্ডিং
  • সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামাল ও সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে 'বস্তায় বস্তায় ঘুষ' নেওয়ার অভিযোগ: দুদকের অনুসন্ধান শুরু

  • ভালোবাসা দিবসে পরী মনির ‘বুকিং’

  • নির্বাচনের আগে পাকিস্তানে জোড়া বিস্ফোরণে নিহত ২৮

  • ভিসা পদ্ধতি পুরোপুরি তুলে নিলো যে দেশ

  • শন্তিপূর্ণভাবে মানুষ যাতে ভোট দিতে পারে সে ব্যবস্থা করেছি: প্রধানমন্ত্রী

  • ২০৩৫ সালের মধ্যে চীনের পারমাণবিক অস্ত্র বাড়বে তিন গুণ

  • তানজানিয়ায় প্লেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৯

  • ব্যাংকে ৫ কোটি টাকার বেশি থাকলে বেশি কর

  • কাতার বিশ্বকাপে ফিরছে জিদানের সেই ভাস্কর্য

  • ইন্দোনেশিয়ার নিষেধাজ্ঞায় তেলের মূল্য আকাশছোঁয়া