বিশিষ্ট সাংবাদিক, দৈনিক প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক মিজানুর রহমান খানের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপি-জাপাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতারা। সোমবার (১১ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানীর একটি হাসপাতালে তার মৃত্যুর খবর পেয়ে ছুটে যান বিভিন্ন দলের দায়িত্বশীলরাও। তার মৃত্যুতে রাজনীতিকরা জানিয়েছেন শোক ও সমবেদনা।
সোমবার (১১ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ছয়টার পর মহাখালীর একটি হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন মিজানুর রহমান খান। ১৯৬৭ সালের ৩১ অক্টোবর ঝালকাঠির নলছিটিতে জন্ম নেওয়া শক্তিমান এই সাংবাদিক মৃত্যুকালে রেখে গেছেন মা, স্ত্রী, তিন সন্তান, পাঁচ ভাই, তিন বোনসহ অসংখ্য আত্মীয়স্বজন ও গুণগ্রাহী। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৩ বছর। তার জানাজা আগামীকাল (মঙ্গলবার) সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে।
মিজানুর রহমান খানের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘মিজানুর রহমান খান ছিলেন অসাধারণ মেধাবী, স্পষ্টবাদী ও সত্যসন্ধানী সাংবাদিক। মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে মরহুম মিজানুর রহমান খানের ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয়। স্বাধীন সাংবাদিকতার মহান ব্রতকে সামনে রেখে তিনি নিরলস কাজ করেছেন, সেটি তার সতীর্থ সাংবাদিকরা চিরদিন শ্রদ্ধার সঙ্গে মনে রাখবেন বলে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।’
বিএনপির মহাসচিব আরও বলেন, ‘একজন নীতিবান সাংবাদিক হিসেবে মিজানুর রহমান খানের লেখনি ছিল সবসময় সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে। তার সততা, নিষ্ঠা ও কর্তব্যবোধের জন্য তিনি সকলের নিকট ছিলেন শ্রদ্ধাভাজন। সাংবাদিকতা জগতে তার অবদান নিঃসন্দেহে অনস্বীকার্য। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণের এই দুঃসময়ে তার মৃত্যু এক বিশাল ক্ষতি।’
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়