লিওনেল মেসির ব্যালন ডি’অর জয়ের সে উৎসবের আবহটা মাঠের খেলায় ধরে রাখতে পারল না পিএসজি।
নিসের বিপক্ষে গোলশূন্য ড্রয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে কোচ মরিসিও পচেত্তিনোর দলের।
যদিও মাঠের লড়াইয়ে আধিপত্য ছিল পিএসজিরই। ৭০ শতাংশ বলের দখল ছিল তাদেরই। কিন্তু ফিনিশিং আনতে পারেননি মেসি-এমবাপ্পেরা।
পিএসজির দুর্দান্ত কয়েকটি শট রুখে দিয়ে নিসকে সুরক্ষিত রেখেছেন মেসিরই স্বদেশি গোলরক্ষক ওয়াল্টার বেনিতেজ।
অবশ্য নবম মিনিটে নৈপুণ্য দেখিয়েছেন পিএসজির গোলরক্ষক জানলুইজি দোন্নারুম্মা।
পাল্টা আক্রমণে দূর থেকে কেসপা ডলবেয়ার শট ঝাঁপিয়ে ঠেকান বিশ্বসেরা গোলরক্ষক।
এদিন মেসি তার দায়িত্ব ঠিকই পালন করেছেন। আগের ম্যাচে দলের তিন গোলেই অবদান রাখা মেসি এদিনও শুরু থেকে প্রতিপক্ষের রক্ষণকে ব্যস্ত রাখেন। কিন্তু সফলকাম হননি।
২৭ মিনিটে মেসির পাস থেকে দুর্দান্ত শট নিয়েছিলেন এমবাপ্পে। কিন্তু তা রুখে দেন বেনিতেজ।
এর কিছু পর মেসির শট রুখে দিলে পিএসজি প্রথমার্ধ শেষ করে গোল না করেই।
পাঁচ মিনিট পর ফরাসি ফরোয়ার্ড অঁদি দেলোর হেডে এক হাত দিয়ে কোনোমতে বল ক্রসবারের ওপর দিয়ে পাঠান দোন্নারুম্মা।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেও বেনিতেজের কাছে পরাস্ত হয় পিএসজির আক্রমণ ভাগ।
৫১ মিনিটের দিকে এমবাপ্পের পাস ধরে ওয়ান-অন-ওয়ানে ডি মারিয়ার একটি দারুণ প্রচেষ্টা ঠেকিয়ে দেন গোলরক্ষক। দুই মিনিট পর মেসির পাস পেয়ে নুনো মেন্দেসের শটও ঠেকিয়ে দেন ২৮ বছর বয়সি বেনিতেজ। ৭৬তম মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে থেকে ডি মারিয়ার শট গোলপোস্ট ঘেঁষে বেরিয়ে যায়।
সতীর্থদের ব্যর্থতায় বিরক্ত মেসি শেষ দিকে নিজেই বল ধরে ডি-বক্সে ঢুকে পড়েন। শটও নেন, কিন্তু বল উড়ে যায় আকাশে। নির্ধারিত সময়ের শেষ মিনিটে ইদ্রিসা গেয়ির শটও লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
রেফারির শেষ বাঁশিতে গোলশূন্য ড্র নিয়েই মাঠ ছাড়ে পিএসজি।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়