মৌসুমেও কাঙ্ক্ষিত ইলিশ মিলছে না নদীতে

নোনা জলের ইলিশ ডিম পাড়তে নদীর উজান ঠেলে আসে মিঠা পানিতে। ডিম ছেড়ে আবার ভাটিতে গা ভাসিয়ে ধরে সাগরের পথ। এর জন্য প্রয়োজন হয় পর্যাপ্ত পানিপ্রবাহের। তবে নাব্য সংকট, ডুবোচর ও বাঁধ-সেতুসহ নানা অবকাঠামোর প্রভাবে নদীতে এসে নানা প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়ছে ইলিশ। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে নদী দূষণ এবং জলবায়ুর পরিবর্তনের অভিঘাতে উষ্ণায়ন ও কম বৃষ্টিপাত। সারা বছর নদীতে বিচরণ থাকলেও সাধারণত জেলেদের জালে বেশি ইলিশ ধরা পড়ে জুলাই থেকে। তবে চলতি বছর এখনো তেমন ইলিশের দেখা মিলছে না। 

গবেষকরা বলছেন, বর্ষা মৌসুমে অর্থাৎ জুলাই থেকে অক্টোবরে মেঘনা নদীর নিম্নাঞ্চলের পানি স্বচ্ছ হয়ে ওঠে এবং লবণাক্ততা থাকে না। আবার প্রবল স্রোত এবং জোয়ার-ভাটার কারণে ইলিশ সমুদ্র থেকে নদীতে আসতে শুরু করে। পাশাপাশি ইলিশের ডিম ছাড়ার সময় প্রচুর অক্সিজেন প্রয়োজন হয়। যেহেতু বর্ষায় নদীর পানি জোয়ার-ভাটার কারণে অশান্ত হয়ে ওঠে ফলে অক্সিজেনের মাত্রা বেড়ে যায়। বিকাল থেকে সন্ধ্যা ইলিশের ডিম ছাড়ার উপযুক্ত সময়। এরপর নভেম্বর থেকে জাটকা পরিপক্ব হতে শুরু করে এবং জুন পর্যন্ত সময় লেগে যায়। তাছাড়া মাছের বংশবিস্তারে পানির তাপমাত্রা একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। এর ওপর নির্ভর করে মাছের ডিম ছাড়ার সময়। সামান্য তারতম্য হলেই মা-ইলিশ তার ডিম নষ্ট করে ফেলে। সাম্প্রতিক সময়ে অনাবৃষ্টি ও নদীর গতিপথ পরিবর্তনে পানি কমেছে, বেড়েছে তাপমাত্রা। তাই নদীতে কমেছে ইলিশের বিচরণ।

মৎস্য অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, ২০২১-২২ অর্থবছরে দেশে ৫ লাখ ৬৬ হাজার ৫৯৩ টন ইলিশ উৎপাদন হয়। এর মধ্যে নদী থেকে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৩৫ টন, সুন্দরবন থেকে ৬৮৭ টন এবং সমুদ্র থেকে আহরণ করা হয় ৩ লাখ ২১ হাজার ৮৭১ টন ইলিশ। এ সময় সমুদ্র থেকে ইলিশ আহরণ বাড়লেও আগের অর্থবছরের চেয়ে নদী ও সুন্দরবনে ইলিশ আহরণ কমেছে যথাক্রমে ২ দশমিক ৭২ ও ৭ দশমিক ৫৪ শতাংশ। 

ইলিশের উৎপাদন বাড়ানোর জন্য নিরাপদ প্রজনন নিশ্চিতে বছরের বিভিন্ন সময় মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা দিয়ে থাকে সরকার। প্রতি বছর ১৯ মে মধ্যরাত থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত—এই ৬৫ দিন সমুদ্রে সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়। এছাড়া ভোলার দুটি এবং চাঁদপুর, বরিশাল ও শরীয়তপুরের একটি করে ইলিশের মোট পাঁচটি অভয়ারণ্যে এপ্রিল ও মে মাসে মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকে। আর পটুয়াখালী অভয়ারণ্যে নভেম্বর থেকে জানুয়ারিতে ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধ। পাশাপাশি প্রতি বছরের নভেম্বর থেকে জুন পর্যন্ত আট মাস জাটকা ধরায় নিষেধাজ্ঞা থাকে।

বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে প্রকাশিত ‘‌‌হিলসা ফিশারিজ রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট’ শীর্ষক এক প্রতিবেদনে বিভিন্ন সময়ে ইলিশ নিয়ে হওয়া গবেষণার তথ্য তুলে ধরা হয়। তাতে উল্লেখ করা হয়েছে, ইলিশ সাধারণত সারা বছরই ডিম ছাড়ে। তবে ভরা মৌসুম সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর এ দুই মাস। প্রতি বছর এ সময়ের পূর্ণিমা ও অমাবস্যার জোয়ারে প্রচুর পরিমাণে পরিপক্ব ইলিশ ডিম ছাড়ার জন্য মেঘনার মোহনায় আসতে থাকে। তখন জেলেদের জালে প্রচুর পরিমাণে মা-ইলিশ ধরা পড়ে, যাদের ৯০-১০০ ভাগকেই ডিম ছাড়া অবস্থায় পাওয়া যায়। এরপর ডিম ছাড়ার সবচেয়ে বড় মৌসুম হলো জানুয়ারি থেকে মার্চ। তবে ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত নদীতে সবচেয়ে কম ইলিশ পাওয়া যায়।

মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রতিবেদনে নদীতে ইলিশের বিচরণ কমে যাওয়ার নানা ধরনের হুমকির কথা বলা হয়েছে। এর মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট সংকট, নদীতে অবকাঠামো নির্মাণ ও নদী দূষণ-দখলের প্রভাব। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে প্রতিনিয়ত বাড়ছে পৃথিবীর তাপমাত্রা। অবকাঠামোর কারণে নদীর পানিতে পলি জমে সৃষ্টি হচ্ছে ডুবোচরের, বাড়ছে পানির অস্বচ্ছতা। এতে সমুদ্র থেকে নদীতে ইলিশের বিচরণ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। আবার পানির তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে ইলিশের প্রজনন ও খাদ্যাভ্যাস হুমকির মুখে পড়ছে। সমুদ্রে পানির স্তর বেড়ে যাওয়ায় বাড়ছে লবণাক্ততা এবং তা মিঠা পানিতেও ছড়িয়ে পড়ছে। উপকূলীয় এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি, প্রজনন ও নার্সারি এলাকার পরিবর্তনের কারণেও হুমকির সৃষ্টি হচ্ছে।

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ বায়োলজি অ্যান্ড জেনেটিকস বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কাজী আহসান হাবীব বণিক বার্তাকে বলেন, ‘‌‌ইলিশ পানিপ্রবাহের উল্টোদিকে ছোটে। উজান থেকে পানি আসা এবং স্বচ্ছ পানি এলেই কেবল ডিম ছাড়তে তারা নদীতে আসতে শুরু করে। কিন্তু দেশের নদীগুলোতে পানি কমে গেছে। আবার অনেক স্থানে চর পড়েছে। এর সঙ্গে দূষণ তো রয়েছেই। ফলে ইলিশ বিচরণের পরিবেশ অনেক ক্ষেত্রে নষ্ট হচ্ছে। গতিপথে বাধাগ্রস্ত হলে ইলিশ আবার সাগরে ফিরে যাচ্ছে। এগুলোই ইলিশের বিচরণ এ সময়ে কম থাকার কারণ।’ নদীতে ইলিশ কমে যাওয়ার পেছনে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সমস্যাকেও দায়ী করেছেন এ মৎস্য গবেষক। 

নদীর ইলিশ নিয়ে ২০০৩-০৪ অর্থবছরের এক জরিপে দেখা যায়, বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ, জল নিষ্কাশন ও সেচ অবকাঠামো নির্মাণ এবং পাড় বাঁধানোর কারণে প্রায় ৪১টি নদী থেকে ইলিশ হারিয়ে গেছে। ফলে প্রতি বছর ২০-২৫ হাজার টন ইলিশ উৎপাদন কমছে। বর্তমানে ইলিশের প্রাপ্যতা নেই এমন নদীর সংখ্যা ও ইলিশের উৎপাদনে ক্ষতির পরিমাণ আরো অনেক বেড়েছে বলে প্রতিবেদনটিতে উল্লেখ করা হয়। 

এদিকে ভারতের ভাগীরথী-হুগলি নদীর ওপর ফারাক্কা ব্যারেজ নির্মাণের কারণে পদ্মা নদীর প্রবাহ মারাত্মকভাবে হ্রাস পেয়েছে। ফলে ১৯৮৯ থেকে ১৯৯৪ সালের মধ্যে ইলিশের উৎপাদন প্রায় ২৫ দশমিক ৮ শতাংশ কমেছে। মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে নদীর অন্যান্য মৎস্যসম্পদও। আবার পলি জমা, ভূমি পুনরুদ্ধার প্রকল্প বাস্তবায়ন, নদী দখল ও অবৈধ স্থাপনা নির্মাণের কারণে ছয় দশকে বাংলাদেশ ১৬ হাজার ৪০০ কিলোমিটার নৌপথ হারিয়েছে। ১৯৬০ সালের দিকেও দেশের ২৩০টি নদীতে ২৪ হাজার ১৪০ কিলোমিটার নৌপথ ছিল। ২০১৯ সালে সেটি সংকুচিত হয়ে ৭ হাজার ৬০০ কিলোমিটারে এসে দাঁড়িয়েছে। ফলে ইলিশসহ সব ধরনের নদীর মাছের প্রজনন স্থানান্তর, বংশবিস্তার, চারণ ও বৃদ্ধিতে বাধা সৃষ্টি করেছে। 

সাধারণত সারা বছরই নদী ও সমুদ্রে ইলিশ বিচরণ করলেও আহরণের ক্ষেত্রে স্থানভেদে কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে। চাঁদপুরের ক্ষেত্রে জুন থেকে অক্টোবর পর্যন্ত সর্বোচ্চ ইলিশ আহরণ করা হয়। সবচেয়ে বেশি ইলিশ পাওয়া যায় সেপ্টেম্বরে। নভেম্বর থেকে মে পর্যন্ত কম ইলিশ আহরণ করতে পারেন জেলেরা। চট্টগ্রাম, গোয়ালন্দ ও বরিশালেও সেপ্টেম্বরে সবচেয়ে বেশি ইলিশ পাওয়া যায়। আবার চট্টগ্রামে ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি এবং জুলাইয়ে সবচেয়ে কম ইলিশ মাছ পাওয়া যায়। আর গোয়ালন্দ ও বরিশালে নভেম্বর থেকে মে মাসে পাওয়া যায় সবচেয়ে কম ইলিশ। খুলনায় অবশ্য অক্টোবরে সবচেয়ে বেশি ইলিশ পাওয়া যায়। 

ইলিশের জেলাখ্যাত চাঁদপুরে এবার ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ। বাজারে অল্প কিছু ইলিশ উঠলেও দাম ক্রেতাদের নাগালের বাইরে। শহরের বড় স্টেশনের চাঁদপুর মাছঘাট এখনো প্রায় ইলিশশূন্য। জেলেরা জানান, এ বছর এপ্রিলে প্রকৃতি অনুকূল পরিবেশে না থাকায় এবং ইলিশের গতিপথ পরিবর্তন হওয়ায় জাটকা ইলিশ সমুদ্রে চলে গেছে। চাঁদপুরের পদ্ম-মেঘনা নদীতে পানি অনেক কম, জোয়ার নেই। বৃষ্টিপাত ও নদীর স্রোত বৃদ্ধি পেলে সেপ্টেম্বর-অক্টোবরের মধ্যে ইলিশের প্রাপ্যতা বৃদ্ধি পাওয়ার আশা করা হচ্ছে। তাছাড়া মেঘনা পদ্মায় ডুবোচর জেগে ওঠায় ইলিশের গতিপথে ভিন্নতা এসেছে। এছাড়া রয়েছে নদীর নাব্য সংকট। এসব নানা কারণেই মৌসুমেও ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে না। 

চাঁদপুর মৎস্য বণিক সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. শবেবরাত সরকার বলেন, ‘‌‌চলতি মাস থেকে আগস্ট পর্যন্ত ইলিশের মৌসুম। তবে মৌসুম শুরু হলেও প্রাকৃতিক কারণে নদীতে ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে এখন সর্বোচ্চ ছয়-সাত মণ মাছের বেশি আমদানি হয় না।’ 

ইলিশ গবেষক ও চাঁদপুর মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, ‘‌‌এ বছর এপ্রিলে প্রকৃতি অনুকূলে না থাকায় জাটকা ইলিশ সমুদ্রে চলে গেছে। বৃষ্টিপাত ও নদীর স্রোত বৃদ্ধি পেলে সেপ্টেম্বর-অক্টোবরের মধ্যে ইলিশের প্রাপ্যতা বৃদ্ধি পাওয়ার আশা করছি। তাছাড়া মেঘনা-পদ্মায় ডুবোচর জেগে ওঠায় গতিপথে ভিন্নতা এসেছে। ফলে ইলিশ কম পাওয়ার এটিও একটি কারণ। এছাড়া নদীর নাব্যতা হ্রাস পাওয়ায় ড্রেজিং করা দরকার।’

ইলিশ না মেলায় বরিশালেও অলস সময় পার করছেন জেলেরা। অপেক্ষা করছেন সমুদ্রে মাছ আহরণ শুরু হওয়ার। হিজলা উপজেলার জেলে মো. বাহাউদ্দিন বণিক বার্তাকে বলেন, ‘‌‌নদীতে মাছ নেই। শুধু ইলিশ না, কোনো মাছই নেই। অনেক জেলে মাছ না পেয়ে ঢাকাসহ অন্যান্য জেলায় চলে যাচ্ছেন। কোনোবার এত কম পাওয়া যায় না। অন্যান্য বছর এ সময়ে বড় বড় ইলিশ পাওয়া যেত। এবার চিংড়ি আর ছোট মাছ ছাড়া কিছুই জালে উঠছে না।’

মৎস্য বিভাগ বলছে, সমুদ্র থেকে মেঘনায় প্রবেশপথ নোয়াখালীর হাতিয়া, সন্দ্বীপসহ লক্ষ্মীপুর ও চাঁদপুর এলাকায় রয়েছে ছোট-বড় অসংখ্য ডুবোচর। এতে সমুদ্র থেকে মেঘনায় আসা-যাওয়ায় বাধাগ্রস্ত হওয়ায় ইলিশ ফিরে যাচ্ছে। অন্যদিকে জলবায়ুর নেতিবাচক প্রভাব ও অপর্যাপ্ত বৃষ্টির কারণে মেঘনায় ইলিশ দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে। অন্যদিকে বর্ষায় নদীতে উজানের পানি বাড়ায় ঢাকা, চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন বাণিজ্যিক এলাকার দূষিত পানি মেঘনা নদীতে প্রবাহিত হওয়ায় ইলিশের ওপর প্রভাব ফেলছে। এতে দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে মেঘনার রুপালি ইলিশ। 

সার্বিক বিষয়ে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. আনিসুর রহমান বণিক বার্তাকে বলেন, ‘‌ইলিশ গভীর পানির মাছ। কিন্তু ডুবোচর এদের প্রধান চলাচলের পথগুলোতে বাধা সৃষ্টি করে। ফলে অনেক সময় ইলিশ সমুদ্রে ফিরে যায়। যত্রতত্র বালি উত্তোলন ও দূষণের কারণেও ইলিশের বিচরণ অনেক বেশি প্রভাবিত হয়। নদীতে বা মোহনায় অনিয়ন্ত্রিত অবকাঠামো নির্মাণ, শিল্প-কারখানার দূষণ চলতে থাকলে ইলিশের উৎপাদনের পরিবেশ বাধাগ্রস্ত হবে।’ 

ইলিশের প্রাপ্যতা নিয়ে তিনি বলেন, ‘‌‌ইলিশের মূল মৌসুম সেপ্টেম্বর-অক্টোবর। জুলাই-আগস্ট থেকে জেলেরা ভালো মাছ পেতে শুরু করেন। তবে জুলাইয়ে কিছুটা কম পাওয়া যায়। এবার অবশ্য একেবারেই কম মিলছে। বৃষ্টি যেহেতু এ বছর কম হয়েছে তাই জেলেদের বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করতে হবে। বৃষ্টি শুরু হলে ইলিশের প্রাপ্যতা বাড়বে
এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান নির্বাচন কমিশনার হলেন নাসির উদ্দীন

প্রধান নির্বাচন কমিশনার হলেন নাসির উদ্দীন

ভোরের কাগজ
ঝালকাঠি-১ আসনের সাবেক এমপি শাহজাহান ওমর গ্রেফতার

ঝালকাঠি-১ আসনের সাবেক এমপি শাহজাহান ওমর গ্রেফতার

জনকণ্ঠ
জয়কে অপহরণ মামলা : জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান

জয়কে অপহরণ মামলা : জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান

নয়া দিগন্ত
প্রথমবারের মতো সচিবালয়ে ড. ইউনূস

প্রথমবারের মতো সচিবালয়ে ড. ইউনূস

জনকণ্ঠ
গাজীপুরে চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

গাজীপুরে চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

বিডি প্রতিদিন
পালানোর সময় গাজীপুরের সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র গ্রেপ্তার

পালানোর সময় গাজীপুরের সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র গ্রেপ্তার

দৈনিক ইত্তেফাক
ট্রেন্ডিং
  • সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামাল ও সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে 'বস্তায় বস্তায় ঘুষ' নেওয়ার অভিযোগ: দুদকের অনুসন্ধান শুরু

  • ভালোবাসা দিবসে পরী মনির ‘বুকিং’

  • নির্বাচনের আগে পাকিস্তানে জোড়া বিস্ফোরণে নিহত ২৮

  • ভিসা পদ্ধতি পুরোপুরি তুলে নিলো যে দেশ

  • শন্তিপূর্ণভাবে মানুষ যাতে ভোট দিতে পারে সে ব্যবস্থা করেছি: প্রধানমন্ত্রী

  • ২০৩৫ সালের মধ্যে চীনের পারমাণবিক অস্ত্র বাড়বে তিন গুণ

  • তানজানিয়ায় প্লেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৯

  • ব্যাংকে ৫ কোটি টাকার বেশি থাকলে বেশি কর

  • কাতার বিশ্বকাপে ফিরছে জিদানের সেই ভাস্কর্য

  • ইন্দোনেশিয়ার নিষেধাজ্ঞায় তেলের মূল্য আকাশছোঁয়া