সিলেটের যুবক রায়হানকে ছিনতাইকারী এবং গণপিটুনিতে মারা যাওয়ার গল্প প্রচারে ব্যর্থ আকবর ও তাঁর সহযোগীদের (ফাঁড়ির কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যরা) শাস্তি পাওয়ার বিষয়টি এখন পর্যন্ত পুরোপুরি পুলিশের কর্তৃত্বে রয়েছে। অথচ ২০১৩ সালের নির্যাতন এবং হেফাজতে মৃত্যু নিবারণ আইনটির উদ্দেশ্য তা ছিল না। আইনটি মূলত করাই হয়েছিল এই ধারণার বশবর্তী হয়ে যে যখন পুলিশের বিরুদ্ধে নির্যাতন বা নিষ্ঠুরতার অভিযোগ উঠবে, তখন তার তদন্তের নেতৃত্ব পুলিশ দেবে না। দেবে বিচার বিভাগ।
সুতরাং সমগ্র সংবাদমাধ্যম এবং পুলিশ ক্রমাগতভাবে বলে চলেছে যে এসআই আকবর বাহিনীর বিরুদ্ধে মামলা চলছে ২০১৩ সালের আইনের অধীনে। এটি একটি বিভ্রান্তিকর প্রচারণা। পুলিশ বিভাগ জনগণকে এটা বলতে পছন্দ করছে যে ২০১৩ সালের নির্যাতন নিবারণ আইনের আওতায় তদন্ত চলছে।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়