করোনা সংক্রমণ রোধে চলছে লকডাউন। অর্থনৈতিক, সামাজিকসহ এর প্রভাব পড়ছে সাধারণ মানুষের জীবনে। এ থেকে বাদ পড়ছে না শিশুরা। গৃহবন্দি অবস্থায় নানা রকম সমস্যার মুখে পড়ছে তারা। অনেকেই মানসিক বিকারগ্রস্ত হয়ে পড়ছে।
লকডাউন এর আগেও মোবাইলে বিভিন্ন ধরনের গেমিং ব্যবস্থার কারণে শিশুরা স্কুলে কয়েক ঘণ্টা বাদে বাকিটা সময় বাড়িতেই থাকতো। তবে এখন বেশিরভাগ অভিভাবক সচেতন হওয়ায় বাচ্চার হাতে বেশি মোবাইল দিচ্ছেন না। এর ফলে কিছু করতে না পেরে বদমেজাজী হয়ে যাচ্ছে শিশুরা। এ থেকে মুক্তি পেতে হলে কিছু বিষয় অবশ্যই মেনে চলতে হবে।
১. সবার আগে বাচ্চাদেরকে তাদের মতো করে বোঝাতে হবে যে এমন বদমেজাজী হলে তাদের কি কি শারীরিক ও মানসিক যন্ত্রণা বা সমস্যা হতে পারে ভবিষ্যতে।
২. যেহেতু এই সময় আরো বেশি অনুভূতিপ্রবণ হয়ে ওঠে তাই তাদেরকে তাদের মতো করেই ম্যানেজ করার চেষ্টা করুন।
৩. অভিভাবকরা যারা বাড়ি থেকে কাজ করছেন তাদেরকে এই সময় কিছুটা সময়ে শিশুদের জন্য বের করতে হবে।
৪. অভিভাবকরা যখন কাজ করছেন সেই সময় শিশুদেরকে নানারকম সৃজনশীল কাজে ব্যস্ত রাখতে হবে।
৫. অবসর সময়ে শিশুদের বিনোদন দেওয়ার চেষ্টা করুন।
৬. বিভিন্ন হাতের কাজ বা মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটে এমন কোন কাজে তাদেরকে ব্যস্ত রাখুন।
৪. শিশুরা মোবাইলে গেম খেলতে চাইলে তা নিয়ে তাদের সঙ্গে কোনো ঝামেলায় যাবেন না। এতে হিতে বিপরীত হবে। দিনের কিছুটা নির্দিষ্ট সময় তাদের মোবাইলে গেম খেলার জন্য বরাদ্দ করুন।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়