সিএনজি ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা আর ইজিবাইকেই রক্ষা নেই। আজ রোববার সকাল থেকেই বগুড়া শহরের রাস্তায় ঢল নেমেছিল মোটরসাইকেল, কার, পিকআপসহ নানা যানবাহনের। আর এসব যানবাহনের দাপটে শহরে ছিল প্রচণ্ড যানজট, ভোগান্তিতে নাজেহাল ছিলেন পথচারীরা।
করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে চলমান লকডাউনে শহরের যানজট নিয়ন্ত্রণে ট্রাফিক পুলিশের যখন হিমশিম অবস্থা, তখন পুলিশ সুপার (এসপি) আলী আশরাফ ভূঞা নিজেই নেমে আসেন রাস্তায়। শহরের প্রাণকেন্দ্র সাতমাথায় ট্রাফিক পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে এক ঘণ্টা ধরে যানবাহন আটকের অভিযান পরিচালনা করেন। বৈধ কাগজপত্র না থাকা, লকডাউনের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে গাড়ি নিয়ে রাস্তায় বের হওয়াসহ নানা কারণে প্রায় ২০০ যানবাহন আটক করেন।
সিএনজি ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা আর ইজিবাইকেই রক্ষা নেই। আজ রোববার সকাল থেকেই বগুড়া শহরের রাস্তায় ঢল নেমেছিল মোটরসাইকেল, কার, পিকআপসহ নানা যানবাহনের। আর এসব যানবাহনের দাপটে শহরে ছিল প্রচণ্ড যানজট, ভোগান্তিতে নাজেহাল ছিলেন পথচারীরা।
করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে চলমান লকডাউনে শহরের যানজট নিয়ন্ত্রণে ট্রাফিক পুলিশের যখন হিমশিম অবস্থা, তখন পুলিশ সুপার (এসপি) আলী আশরাফ ভূঞা নিজেই নেমে আসেন রাস্তায়। শহরের প্রাণকেন্দ্র সাতমাথায় ট্রাফিক পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে এক ঘণ্টা ধরে যানবাহন আটকের অভিযান পরিচালনা করেন। বৈধ কাগজপত্র না থাকা, লকডাউনের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে গাড়ি নিয়ে রাস্তায় বের হওয়াসহ নানা কারণে প্রায় ২০০ যানবাহন আটক করেন।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, দুপুর ১২টায় পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞা নিজেই রাস্তায় নামেন। শহরের প্রাণকেন্দ্র সাতমাথায় গাড়ি থেকে নেমে বিধিনিষেধ লঙ্ঘন করে রাস্তায় বের হওয়া যানবাহন আটক শুরু করেন। অভিযানে যোগ দেয় ট্রাফিক পুলিশ, সদর থানা-পুলিশ এবং সদর ফাঁড়ি পুলিশও। ঘণ্টাব্যাপী অভিযানে আটক করা হয় প্রায় ২০০ যানবাহন। লকডাউন লঙ্ঘন করে চালকদের কাছে মোটরসাইকেল নিয়ে এভাবে রাস্তায় বের হওয়ার কারণ জানতে চান পুলিশ সুপার। এ সময় অনেকেই পকেট থেকে চিকিৎসকের পরামর্শপত্র বের করে দেখান। বলেন, ওষুধ কিনতে শহরে বের হয়েছেন। অনেকেই নানা অজুহাত দেখান। তবে এসপি অজুহাত শোনেননি। গাড়ি আটক করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দেন ট্রাফিক পুলিশকে। বেলা একটার দিকে সাতমাথা ত্যাগ করার পর ট্রাফিক পুলিশ শুধু বৈধ কাগজপত্র ছাড়াই রাস্তায় বের হওয়া ৪২টি যানবাহন বাদে অন্যদের ছেড়ে দেয়।
পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞা প্রথম আলোকে বলেন, নানা অজুহাত দেখিয়েছেন চালকেরা। নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করে রাস্তায় কেন জিজ্ঞাসা করতেই অনেকেই পকেট থেকে চিকিৎসকের 'ভুয়া ব্যবস্থাপত্র' বের করে দেখিয়েছেন। কেউ কেউ এক–দেড় বছরের পুরোনো ব্যবস্থাপত্রও দেখিয়েছেন। তবে কারও কোনো অজুহাত শোনা হয়নি। সব গাড়ি আটক করে 'যৌক্তিক' কারণ ব্যতীত বের হওয়া যানবাহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ট্রাফিক পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়