ঈদুল আজহা কেন্দ্র করে মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়াঘাটে দক্ষিণবঙ্গগামী ঘরমুখো মানুষ ও যানবাহনের চাপ বেড়েছে। অর্ধেক যাত্রী ধারণের কথা থাকলেও বেশিরভাগ লঞ্চ ধারণক্ষমতার চেয়ে অধিক যাত্রী নিয়ে চলাচল করছে।
শিমুলিয়া ফেরিঘাটে থেকে মাওয়া এক্সপ্রেস ওয়ের শ্রীনগরের ছনবাড়ী পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।
সরেজমিন রোববার শিমুলিয়াঘাটে গিয়ে এমন দৃশ্যই চোখে পড়ে।
সকাল থেকে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছোট-বড় যানবাহনে যাত্রীরা ঘাটে উপস্থিত হচ্ছেন। ঘাটে আসা যাত্রীরা ফেরি ও লঞ্চে পদ্মা পারাপার হচ্ছেন। চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীসাধারণ।
অপরদিকে প্রত্যেকটি লঞ্চে আজও অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে পারাপার করছে লঞ্চ কর্তৃপক্ষ। গণপরিবহণ ও ব্যক্তিগত গাড়ির চাপ বাড়ায় ফেরিতে যানবাহন পারাপারে বেগ পেতে হচ্ছে। এতে ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে ৩০০ ট্রাক, ব্যক্তিগত গাড়ি ও যাত্রীবাহী বাসসহ রয়েছে আরও দুই শতাধিক গাড়ি। বাড়তি গাড়ির চাপে ব্যক্তিগত ও গণপরিবহণে আসা যাত্রীদের নদী পারাপারে অপেক্ষা করতে হচ্ছে দীর্ঘ সময়।
এদিকে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে লঞ্চ সচল থাকায় ফেরিতে যাত্রী চাপ ও গাদাগাদি কমে এসেছে। তবে লঞ্চগুলোতে মানা হচ্ছে না কোনো স্বাস্থ্যবিধি। অর্ধেক যাত্রী ধারণের কথা থাকলেও বেশিরভাগ লঞ্চে ধারণক্ষমতার চেয়ে অধিক যাত্রী নিয়ে চলাচল করছে। সামাজিক দূরত্ব, মাস্ক পরিধান এবং প্রয়োজন ছাড়া না বের হওয়া কোনোটাই মানছে ঘরমুখো মানুষ।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহণ কর্তৃপক্ষ (বিআইডাব্লিউটিএ) শিমুলিয়া নদীবন্দর কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন বলেন, ১২টি ফেরি ও ৮২টি লঞ্চ সচল রয়েছে।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়