ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন অনুসারে, ইলন মাস্ক নিজেই ওই সাংবাদিকদের অ্যাকাউন্ট ফিরিয়ে দেয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করছেন। এক টুইটে তিনি লিখেন, ‘মানুষকে কথা বলতে দিতে হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট থেকে আমার রিয়েল টাইম লোকেশন শেয়ার করা হতো সেসব অ্যাকাউন্টের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হয়েছে।’
এর আগে, সিএনএন-এর ডনি ও’সুলিভান, নিউইয়র্ক টাইমসের রায়ান ম্যাক, ওয়াশিংটন পোস্টের ড্রিউ হারওয়েল এবং আরও অনেকে। এ ছাড়া প্রগতিশীল ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক অ্যারন রুপারের অ্যাকাউন্টও বাতিল করা হয়।
এই বিষয়ে ইলন মাস্ক বলেছিলেন, যাদের অ্যাকাউন্ট বাতিল করা হয়েছে, তারা টুইটারের নতুন ডক্সিং নীতি ভঙ্গ করেছেন এবং তাকে খুঁজে পেয়ে হত্যা করা সম্ভব হতে পারে এমন তথ্য ওই সাংবাদিকরা শেয়ার করেছেন। তবে অনেকেই দাবি করেছেন ওই সাংবাদিকরা এ-জাতীয় কোনো তথ্য শেয়ার করেননি।
মার্কিন সম্প্রচার মাধ্যম সিএনএন নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উল্লিখিত সাংবাদিকরা সাম্প্রতিক সময়ে ইলন মাস্ককে বেশ কয়েকবার তাদের সংবাদের বিষয়বস্তু করেছিলেন এবং সেসব সংবাদে ইলন মাস্ককে নেতিবাচকভাবেই উপস্থাপন করার চেষ্টা করা হয়েছে
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়