অফিসের কর্তা সময়মতো বাড়ি যাবেন, এ যেন আমাদের দেশে স্বপ্নের ব্যাপার। অধিকাংশ দেশীয় প্রতিষ্ঠানেই দেখা যায়, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা অন্তত রাত আটটার আগে বেরোতে পারেন না, যদিও অফিস ছুটি হয় সন্ধ্যা ছয়টায়। কর্তার এই অতিরিক্ত সময়ক্ষেপণ নিয়ে কর্মীরা রসিকতাও করেন: ‘স্যার তো বাসায় ধূমপান করতে পারেন না, তাই এখানেই সব করে যান’ অথবা ‘বাসায় গেলেই যে স্বাধীনতা শেষ, তাই যতক্ষণ পারেন অফিসেই সময় কাটান’।
এসব রসিকতার আড়ালে নির্মম সত্যটা হলো, অফিসে অতিরিক্ত সময় দেওয়ার কারণে মানুষের ব্যক্তিগত জীবন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এতে যে আবার অফিসের খুব লাভ হচ্ছে, তা–ও নয়। বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা যায়, কাজ ও ব্যক্তিগত জীবনের ভারসাম্য না থাকলে মানুষের জীবনে শান্তি আসে না।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়