পার্বত্য শান্তিচুক্তির পর কেটে গেছে ২৩টি বছর। প্রায় দুই যুগ আগের এই চুক্তির ফলে সেনাবাহিনী তথা সরকারের সঙ্গে পাহাড়ি সংগঠনগুলোর সশস্ত্র সংঘাতটা এড়ানো গেছে, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর যুদ্ধে নামা মানুষগুলো স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পেরেছে-মোটা দাগে সাফল্য এটাই। তবে পাহাড়ি সংগঠনগুলো এখনও দাবি করে পূর্ণাঙ্গ চুক্তি বাস্তবায়ন করেনি সরকার। তারা পৃথক পৃথক প্লাটফরমে দাঁড়িয়ে শোনায় হতাশা, ক্ষোভ ও অভিমানের গল্প।
অন্যদিকে, সশস্ত্র যুদ্ধ এড়াতে পারাকেই সবচেয়ে বড় স্বস্তি ধরে নিয়ে সরকার ও সরকারি দলের পক্ষ থেকে এই দিনটিকে ঘিরে চলে শান্তিচুক্তির সাফল্য প্রচারে নানামুখী তৎপরতা। তবে পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসকারী স্থানীয়দের সারাবছরের যে বিশ্লেষণ তাতে পাহাড়ি-বাঙালিদের অভিন্ন মন্তব্য, পাহাড়ে প্রতিবছরই বাড়ছে চাঁদাবাজি; ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর দলগুলো চার খণ্ডে বিভক্ত হওয়ায় মোটেও কমেনি সংঘাত। সেই যুদ্ধটা এড়ানোর স্বস্তি আছে তবে প্রকৃত শান্তি এখনও ফেরেনি পাহাড়ে।
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়