এ বিষয়ে এএসআই কর্তৃপক্ষ জানায়, তালাবদ্ধ ২২ টি কুঠুরির কোনও গোপনীয়তা নেই। এগুলো মূল কাঠামোর অংশমাত্র।
প্রকাশিত ছবির বিষয়ে তাজমহল রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বপ্রাপ্ত এএসআই-এর ‘আগরা সেল’ জানায়, ২০২১-এর ডিসেম্বর থেকে ২০২২-এর ফেব্রুয়ারির এর মধ্যে যমুনা নদীখাত লাগোয়ায় ওই ভূগর্ভস্থ ঘরগুলোতে রক্ষণাবেক্ষণের কাজের সময় ছবিগুলো তোলা হয়।
উল্লেখ্য, ভারতের হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলোর দাবি বর্তমান তাজমহল পূর্বে একটি শিব মন্দির ছিল। তাজমহলের সঙ্গে তেজো মহালয় নামে শিব মন্দির সম্পর্কিত হওয়ায় তাজমহলের ‘আসল ইতিহাস’ অনুসন্ধানের দাবিতে ইলাহাবাদ হাই কোর্টের লখনউ বেঞ্চে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয়।
দাবি করা হয়, তাজমহলের ভেতরে দীর্ঘ দিন ধরে তালাবন্ধ ২২টি ঘর খুলে দেওয়ার। ১২ মে হাই কোর্ট সেই আবেদন খারিজ করার পরই সোমবার ( ১৬ মে ) গোপন কুঠুরির ছবি প্রকাশ করে এএসআই।
গোপন ২২ টি কুঠুরি মূলত গ্রীষ্মকালীন অবকাশ যাপনের জন্য তৈরি করা হয়েছিল। ১৯৭৮ সালের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হলে ঘরগুলো বন্ধের সিদ্ধান্ত নেন কর্তৃপক্ষ।
ইতিহাসবিদদের মতে, মুঘল স্থাপত্যের নিদর্শন ওই ঘরগুলো পানির ধারে হওয়ায় সম্রাট এবং তার সহচররা অবসর সময় কাটাতেন সেখানে। সেই ক্ষতিগ্রস্ত ২২ টি কুঠুরিরই ৪ টি ছবি প্রকাশ করা হয়েছে।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়