সোমবার এক ব্রিফিং-এ স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ তথ্য জানান। তবে এটি ওমিক্রন কি না; তা জানতে জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের জন্য নমুনা পাঠানো হয়েছে। সরকার ওমিক্রন স্ট্রেইনের বিষয়টিকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে।
চলতি মাসে দুইজন ব্যক্তি দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ভারতের বেঙ্গালুরুতে আসেন। তাদের একজনের নমুনায় ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ধরা পড়ে। এরপরপরই স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক বসেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
তিনি আরও বলেন, ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সংশোধিত নির্দেশনা অনুসারে, ভারতে পা রাখার পর উচ্চ-ঝুঁকির দেশগুলো থেকে আসা যাত্রীদের আরটি-পিসিআর পরীক্ষা করতে হবে। পরীক্ষায় নেগেটিভ হলে সাত দিন হোমকোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে, আটদিনের মাথায় আবার তাদের পরীক্ষা করতে হবে।
নেগেটিভ ফলার আসার পর আরও সাতদিন যাত্রীদের নিজেদের স্বাস্থ্যের ওপর আত্মপর্যালোচনা করতে হবে। কিন্তু পজিটিভ আসলে কঠোর আইসোলেশন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। তারা ওমিক্রমেন আক্রান্ত হয়েছেন কি না; তা নিশ্চিত করতে তাদের জেনোম পরীক্ষা করা হবে।
আইসোলেশনের পাশাপাশি সংক্রমণের উৎস অনুসন্ধানসহ সব ধরনের রীতিনীতি যথাযথভাবে মেনে চলতে হবে এসব রোগীদের।
যারা সমুদ্র ও স্থল বন্দর দিয়ে ভারতে ঢুকবেন, তাদেরও একই ধরনের নির্দেশনা মানতে হবে। তবে এ রকম যাত্রীদের জন্য বর্তমানে কোনো অনলাইন নিবন্ধনের ব্যবস্থা নেই। সমুদ্র ও স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে তাদের একটি স্বীকারোক্তিমূলক ফরম জমা দিতে হবে।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়