আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে টানা তিন দিনের সরকারি ছুটির সুযোগে অবকাশযাপনের জন্য কক্সবাজারে ছুটে এসেছেন পর্যটকরা। পর্যটকের পাশাপাশি সৈকতে ভিড় করেছে স্থানীয়রা কর্মব্যস্ত মানুষ। পর্যটকদের ভিড়ে জমজমাট হয়ে ওঠেছে কক্সবাজারের পর্যটন কেন্দ্র, রাস্তাঘাট ও বিপণী কেন্দ্রগুলো। গত ১৫ দিন আগেই অগ্রিম বুকিং হয়ে পূর্ণ হয়ে যায় হোটেল-মোটেল-কটেজ ও গেস্ট হাউজগুলো। ফলে রাতে হোটেল-মোটেলে রুম না পেয়ে শহরের বিভিন্ন এলাকার ফুটপাতে অবস্থান নিয়েছেন কয়েক হাজার পর্যটক।
জানা যায়, টানা ছুটিকে কেন্দ্র করে সাগরের নীল জলরাশি ও প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য কক্সবাজারে বেড়াতে এসেছেন প্রায় দুই লাখ পর্যটক। শহরের চার শতাধিক হোটেল-মোটেল ও রিসোর্টে এখন ‘ঠাঁই নেই’ অবস্থা।
হোটেল মালিকদের সংগঠন ফেডারেশন অব ট্যুরিজম ওনার্স এসোসিয়েশন বাংলাদেশ সূত্র মতে, শুক্রবার-শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির সাথে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বন্ধ যুক্ত হওয়ায় এবার রেকর্ডসংখ্যক পর্যটক কক্সবাজারে বেড়াতে এসেছেন। তবে এখন একটি কক্ষে গাদাগাদি করে অতিরিক্ত পর্যটক থাকার সুযোগ নেই। স্বাস্থ্যবিধি মেনে কাপল বেড ও টুইন বেডে সর্বোচ্চ দু'জন অবস্থান করতে পারছেন। এতে লক্ষাধিক পর্যটক রুম পেয়েছেন। অর্ধ-লক্ষাধিক পর্যটক স্বজনের বাসাবাড়িতে অবস্থান নিয়েছেন। আরো লক্ষাধিক পর্যটক রুম না পেয়ে হতাশ। শুক্রবার রাত আনুমানিক পৌনে ১১টায় সরেজমিনে দেখা যায়, হোটেল মোটেল জোনের সড়কের পাশে দাঁড়িয়ে আছে গ্রুপভিত্তিক আগত দেড় শতাধিক পর্যটক। তারা সকাল থেকে হোটেল-মোটেলে চেষ্টা করেও রুম পাননি। এখন ভরসা শুধুই ফুটপাত। এরকম বিভিন্ন পয়েন্টে লক্ষাধিক পর্যটক সড়কের পাশে অবস্থান করছে।
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়