স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ‘আমি বাগেরহাটে এসেই শুনেছি, কিন্তু বিশ্বাস করিনি। শুনেছি আত্মসমর্পণ করা জলদস্যুদের কেউ কেউ আবার বিপথে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। কষ্ট করছেন জানি। কিন্তু ভুলেও সে চেষ্টা পুনরায় করবেন না। যারা দুষ্কর্মের চিন্তা করছেন, তারা তা ভুলে যান। যদি কেউ আবার বিপথে যান, তাহলে আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী বসে থাকবে না। আমাদের র্যাব, বিজিবি, পুলিশ, কোস্টগার্ড এখন খুবই চৌকস। যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তারা এখন সক্ষম।’
আজ সোমবার দুপুরে বাগেরহাটের রামপালে দস্যুমুক্ত সুন্দরবন দিবসের তৃতীয় বর্ষপূর্তি ও আত্মসমর্পণ করা ব্যক্তিদের পুনর্বাসন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আত্মসমর্পণ করা জলদস্যুদের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী সবসময় খোঁজ-খবর রাখছেন। সুন্দরবনে জলদস্যুতা ছেড়ে যারা আত্মসমর্পণ করেছেন তারা এখন কেমন আছেন। তাদের পুনর্বাসন করা হয়েছে কি না তাও জানতে চেয়েছেন। আপনাদের পুনর্বাসনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। দাবি ছিল মামলা প্রত্যাহারের। ধর্ষণ ও খুনের মামলা ছাড়া অবশ্যই পর্যায়ক্রমে মামলা তুলে নেওয়া হবে।’
সুন্দরবনে নিরাপত্তার বিষয়ে আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘সুন্দরবনে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য র্যাবের স্থায়ী ক্যাম্প করার প্রচেষ্টা চলছে। খুলনার মেয়র মহোদয় বলেছেন, মোংলা পোর্ট ও এর আশপাশের এলাকায় আমদানি করা পণ্য খোয়া যাচ্ছে। এখানকার কোস্টগার্ডকে শক্তিশালী করা হচ্ছে। খুলনা কোস্টগার্ড বিষয়টি দেখবেন। প্রয়োজনে নৌ-পুলিশের ডিআইজি আছেন, তিনিও দেখবেন। কিন্তু আমরা নদীতে বা উপকূলে, কোথাও আর কোনো ডাকাতির ঘটনা দেখতে চাই না।’
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়