রমজান মাসে সারা দিন রোজা রাখার পর মুখরোচক খাবারের প্রতি আগ্রহ তৈরি হয়। কেনা ইফতারিতে নানা ধরনের কৃত্রিম রং ব্যবহার করে থাকেন দোকানিরা। বিশেষ করে বেগুনি, পিঁয়াজু, চপ প্রভৃতি ইফতারসামগ্রীতে কৃত্রিম রং ব্যবহার করা হয়।
খাবারে ব্যবহৃত কৃত্রিম রং, শরীরের জন্য ভালো কী মন্দ তা নিয়ে বিতর্ক আছে।
কৃত্রিম রং থেকে ক্যান্সার হওয়ার অকাট্য কোনো প্রমাণ মেলেনি গবেষণায়। তবে ব্রিটেনে ২০০৭ সালের গবেষণায় দেখা গেছে, খাবারে কৃত্রিম রঙের ব্যবহারে শিশুদের মনোযোগে ঘাটতি ও হাইপারঅ্যাক্টিভিটি তৈরি হয়।
প্রাচীনকাল থেকেই খাবারে রঙের ব্যবহার করে আসছে মানুষ। তবে এগুলো ছিল প্রাকৃতিক রং যেমন—পাপরিকা, হলুদ, জাফরান।
দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, আমাদের দেশের খাবারে যেসব কৃত্রিম রং ব্যবহার করা হয়, তার প্রায় কোনোটাই ফুড কালার বা খাবারে ব্যবহারের কৃত্রিম রং নয়। এগুলো খাবারের স্বাদ বাড়ায় না। পুষ্টিগত দিক থেকে চিন্তা করলেও খাবারে কৃত্রিম রং ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা নেই।
খাবারে এটি ব্যবহারের ফলে গলব্লাডারে পাথর, অতিরিক্ত এসিডিটি, কোষ্ঠকাঠিন্য, আইবিএসের মতো সমস্যা হতে পারে। শিশুদের ক্ষুধামন্দা, খাবারে অরুচির ক্ষেত্রেও এই ধরনের কৃত্রিম রং দায়ী।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়