ইউনিসেফ বাংলাদেশের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়ে বলা হয়েছে, এ ২ কোটি ৪ লাখ ৬০ হাজার ডোজ টিকা আসার মধ্য দিয়ে চলতি বছরের জুন থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) অনুমোদিত বিভিন্ন সূত্র থেকে ইউনিসেফ ১০ কোটিরও বেশি টিকা বাংলাদেশে সরবরাহ করেছে।
গত ৬ মাসে ইউনিসেফের সরবরাহ করা ১০ কোটি ডোজ টিকার মধ্যে ৫ কোটিরও বেশি টিকা সংগৃহীত হয়েছে কোভাক্স ফ্যাসিলিটির মাধ্যমে। ইউনিসেফের সরবরাহ করা এ ১০ কোটি ডোজ টিকার বাইরে বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন দ্বি-পাক্ষিক চুক্তির মাধ্যমেও বিপুল সংখ্যক টিকা দেশে এনেছে।
টিকার সর্বশেষ এ চালান ২০২২ সালের জুন মাসের মধ্যে দেশের অন্তত ৮০ শতাংশ মানুষকে কোভিড টিকার আওতায় আনার লক্ষ্য বেগবান করবে। এরইমধ্যে চলতি বছরের ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ২৮.৪৪ শতাংশ মানুষ দ্বিতীয় ডোজ টিকা পেয়েছে।
বৈশ্বিক মহামারিকালীন ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে কোভ্যাক্স সুবিধার আওতায় বিশ্বজুড়ে কোভিড-১৯ টিকা সরবরাহে কাজ করছে ইউনিসেফ। যা বিশ্বের টিকাদানের ইতিহাসে সরবরাহজনিত সবচেয়ে বড় ও জটিল কর্মযজ্ঞ।
এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেন্ডিং
সর্বাধিক পঠিত
- সাতক্ষীরা জেলার দুজন সাংসদকে মন্ত্রী দাবি
- বড় চমক থাকছে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে
- চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি
- একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন বসছে ৩০ জানুয়ারি
- ওয়ালটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডোর হয়েছেন জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি
- ঘুরে আসুন সাদা পাথরের দেশে
- অ্যাশ-ম্যাশের স্বাগত খুনসুটি
- শেখ হাসিনার যত রেকর্ড
- ঘুরে আসুন সিকিম
- ভোটারদের সঙ্গে সালমানের শুভেচ্ছা বিনিময়